পাতা:কেরাণী-দর্পণ.pdf/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেরাণী-দপণ । '8Ꮈ দিতে হয়। হাইকোট থেকে হুকুম হয়ে গেছে; যার আপন ব্যবহারের জন্যে ইট পোড়াবেন, তাদের লাইসেনি দিতে হবে না ; কিন্তু এরা তাও আদায় করে নিচ্চে । তবে বেশি পেড়াপিড়ি করলে, হাইকোর্টের নজীর দেখালে পর, কামরার ভিতর ডেকে বলে দেওয়া হয়, বাবু তোমার টাকা এখন আমার কাছে জমা থাক, পরে পাবে। আর তুমি এ কথা কাহাকেও বলোনা (টুকী দিয়া ) ঐ পর্য্যন্ত, যত দেবেন তা মা গঙ্গাই জানেন । তা মশায় উপরালাদের এই সব জানালে হয় না ? কান্তি । হুঃ ! “ কার শ্রাদ্ধ কেবা করে, থেলি কেটে বামুন মরে ” বাবু,-উপরালার কি ও সব জানতে আর বাকি আছেন ? তারা ও সব বিশ্বাস করেন না। খবরের কাগজ পড়ে পড়ে তাদের কানে কড়া পড়ে গেছে ; তাদের এইটি সংস্কার জন্মে গেছে যে, প্রজারা পয়সা দিতে কাতর সেই জন্যে মিছে করে মিউনিসিপালিটির বিরুদ্ধে লেখে । তা যতই দরখাস্ত কর, আর র্কাদ, উপকার কিছুই হবে না, নিয়শ্রেণীর কৰ্ম্মচারী মহাপ্রভুর যা করবেন তাই সত্য। ভোলা। তা মশায় প্রজাদের টাকা নিয়ে হোম্রা চোমরা হয়ে বেড়ান, কিন্তু প্রজাদের মঙ্গল কিছুতেই হবার নয়। কান্তি। প্রজাদের মঙ্গল কি করে হবে বল, যা আদায় হয় তা থেকে কিছু টাকা না রীচ লেত আর কিছু হবে না। এই গত বৎসরের বজেট দেখলেম, ৮৩০০০ টাকা আদায় কিন্তু Establishment খরচ ৮০০০০ টাকা । তা এই ৩০০০