পাতা:কৈসার-অন্তঃপুর রহস্য - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

म९gन् ख्y d Ved সম্রাট-কর্তৃক এই ভাবে অভিনন্দিত হইয়া সেই যুবতী আপনাকে পরম ভাগ্যবতী মনে করিয়াছিলেন ; এবং তাঁহার বিশ্বাস হইয়াছিল, সম্রাটের নিকট সহসা অন্য কোনও যুবতী এরূপ অনুগ্রহের আশা করিতে পারে না। কিন্তু প্ৰকৃত প্ৰস্তাবে বার্লিন, পটসডাম, কিয়েল, ব্রেসল, কোনিগসবোর্গ-প্রভৃতি স্থানে এরূপ মহিলা অনেক আছেন, যাহারা বিভিন্ন সময়ে কৈসার-কর্তৃক এই ভাবেই সন্মানিত হইয়াছেন ; কিন্তু লজ্জার মাথা খাইয়া এই সন্মানের কথা প্ৰচারিত করিতে তাঁহাদের नक(द्ध अन्ड अष्टम । ইদানীং কৈসর-দরবারের অনেক যুবতী জামার এক রকম আস্তিন ব্যবহার করেন, সেই আস্তিনের মধ্যে মধ্যে ফাক আছে ; সমাট তাঁহাদের কর-চুম্বনের উপলক্ষ্যে সেই ফাকে ওষ্ঠ স্পর্শ করিয়া তাহাদিগকে কৃতাৰ্থ করেন । কৈসার যে যুবতীর সুগঠিত সুন্দর হাত এক বার দেখিয়াছেন, তাহাকে প্ৰায়ই বিস্মত হন না ; এজন্য সময়ে সময়ে মহিষীর অন্তর্দাহ হয়। সম্রাট ইহা বুঝিয়া মহিষীর সহিত কৌতুক করিতে ছাড়েন DD S S SBBD S SBBB SBD D DDBB DBBDS DBDD KBDBBDDDD নগরের রাজপথে ভ্ৰমণে বাহির হইয়া, কোনও যুবতীর প্রতি অঙ্গুলি নির্দেশ করিয়া বলেন, “ঐ যে যুবতী ঐ দোকান হইতে বাহির হইতেছে, উহার হাতখানি দেখিয়াছ ? কি চমৎকার হাতের গঠন ! যেন মাৰ্ব্বেল পাথর খুন্দিয়া হাতখানি বাহির করা !” মহিষী সম্রাটের মন্তব্য শুনিয়া কিরূপ আনন্দ লাভ করেন, সদাশয়া পাঠক তাহা সহজেই অনুমান করিতে পারিবেন।