পাতা:কোন পথে? - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/১৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*Tal zCST v85 8ܦ আজ সেই উগ্ৰপন্থীরা একই রকম পরিস্থিতিতে রয়েছে। কেতাবী বিপ্লবী ও মতান্ধ রাজনীতিজ্ঞ হলে ঠিক যেমন হয়, সেইমত তারা যে সংগ্রাম শুরু হয়েছে তার থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে রেখেছে। এই নীতিতে চললে তারা নিজেদেরই পায়ে কুডুল মারবে, আর কারও তাতে ক্ষতি হবে না । তারা যতই মুখ ফেরাক, যদি বাধাও দেয়, তবুও যাত্রীদলের পথযাত্ৰা অবিরাম চলবে । এখন কাজ করার সময়-কথাকাটাকাটি বা শব্দের অর্থ নিয়ে চুলচেরা বিচারের সময় এখন নয়। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে যে খবর এসে পৌছচ্ছে তাতে দেখা যায় সর্বত্রই আমাদের করণীয় কাজ নিরঙ্কুশ সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে। কয়েক জায়গায় গান্ধীবাদীরা আমাদের কাজ পণ্ড করার জন্য কংগ্রেস সোস্যালিস্ট ও ন্যাশনাল ফ্রন্টওয়ালাদের সঙ্গে হাত মেলায়, কিন্তু তার DDD DLLB DL DLL BBBSSDDDSB DBB DtBB এ-বিষয়ে আজ কোনই সন্দেহ নেই। ন্যাশনাল ফ্রন্ট দল যে জাতীয় সংগ্রামে যোগ দিতে এগিয়ে আসছে না-এ কি ভাগের পরিহাস নয় ? তারা তো অন্ততপক্ষে স্থানীয় সংগ্রামগুলি তীব্রতর করতে এবং তার প্রয়োগক্ষেত্র সম্প্রসারিত করতে এগিয়ে আসতে পারত ; অন্যেরা, যেমন কিষাণ সভা ও ফরওয়ার্ড ব্লক, না হয় তাদের খুশিমত কাজ করে যেত। কিন্তু তাদের বর্তমান নীতি মনে হয়। অনেকটা “নিজেও করব না, অপরকেও করতে দেব না’ নীতি । তারা নিজেরাও সংগ্রামে যোগ দেবে না, অপরকেও যোগ দিতে দেবে। না । ১৯৩০ সালে যারা জাতীয় সংগ্রামে অংশ নিয়েছিল তাদের প্রতিবিপ্লবী বলে ধিক্কার দেওয়া হয়েছিল ; আজ তাদের একতার বিঘাতক বলে ধিকার দেওয়া হচ্ছে। উগ্ৰপন্থীদের এখনও এইটুকু জানতে বাকি আছে যে, সেই একতাই যথার্থ ও অভীপ্ৰিন্সত একতা যে একতা এগিয়ে নিয়ে যায় কর্ম ও সংগ্রামের দিকে । যে একতা কর্মকে নিরুদ্যম করে তা অর্থহীন ও অসাৰ্থক এবং সেই একতাকে বলা যেতে পারে সমাধি Cart3 aqrv সময় যত অতিবাহিত হচ্ছে, উত্তেজনা ও উৎসাহ তত বেড়ে