পাতা:কোরাণ শরিফ - তৃতীয় ভাগ.pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বরা রুম। b~o 2 তাহার সম্বন্ধে সহজ, এবং স্বর্গে ও পৃথিবীতে তাহারই উন্নতভাব, ও তিনি পরাক্রান্ত বিজ্ঞানময় । ২৬ । ( র, ৩ ) , তিনি তোমাদিগের জন্য তোমাদের জীবনের (অবস্থা) হইতে দৃষ্ট্রান্ত বর্ণন করিলেন, তোমাদিশ্নের দক্ষিণ হস্ত যাহাদিগকে আধকার করিয়াছে সেই (দাসগণ ) কি তোমাদিগকে আমি যে উপজীবিকা দান করিয়াছি তদ্বিষয়ে তোমাদিগের কোন অংশী হইয়া থাকে ? অনন্তর তোমরা কি (তাহাদের সঙ্গে ) সে বিষয়ে তুল্য ? তোমরা তাহাদিগকে ভয় করিয়া থাক, ষেমন আপন জাতিকে ভয় কর, বুদ্ধিমান দলের জন্য এইরূপে ঈশ্বর আয়ত সকল বর্ণন করিয়া থাকেন * । ২৭ । বরং অত্যাচারী লোকের জ্ঞানাভাবে আপন ইচ্ছার অনুসরণ করিয়াছে, ঈশ্বর যাহাদিগকে পথভ্রান্ত করিয়াছেন, অনন্তকে তাহাদিগকে পথ প্রদর্শন করিবে ? তাহাদের জন্য কোন সাহায্যকারী নাই। ২৮। অবশেষে তুমি ( হে মোহম্মদ ) বিশুদ্ধরূপে ধন্মের উদ্দেশ্যে আপন আননকে প্রতিষ্ঠিত রাখ,

  • অর্থাৎ প্রভু কি দাসদিগকে স্বীয় ধনসম্পত্তিতে অংশী করিয়া থাকে ষে দাসগণ তাহাতে স্বত্ব ও স্বামিত্ব স্থাপন করিতে সক্ষম হয় ? তোমাদের সম্পত্তি সম্বন্ধে তোমরা তোমাদিগের দাসগণের সঙ্গে এক প্রকার স্বত্ববান নও, তোমরা যেমন তাহাতে স্বামিত্ব স্থাপন কর তাহার। তাহার কিছুই পারে না। " তোমরা তাহাদিগকে ভয় করিয়া থাক যেমন আপন জাতিকে ভয় কর ।” অর্থাৎ তোমর। আপন যথার্থ অংশীদিগ হইতে যেরূপ ভীত হইয়া থাক যে পাছে বা তাহারা সম্পত্তির উপরে একাত্ত ক্ষমগ বিস্তার করে ভদ্রপ এবিষয়ে দাসদিগকে ভয় করিয়া থাক। যখন হজরত এই আয়ত প্রধান প্রধান কোরেশের নিকটে পাঠ করিলেন তখন তাহারা একবাক্যে বলিল “দাস প্রভূর তুল্য ইহা কখন হইতে পারে না"। তাহাতে হজরত বলিলেন “তোমরা দাসদিগকে আপন ধনে অংশী করিতে প্রস্তুত নও, এমন অবস্থায় ঈশ্বরের ভূত্য স্বফ্ট বস্তুদিগকে কেমন করিয়। তাহার ঐশ্ব্যর্য্যের অ শী করিতে চাও’ । ( ত হো, ) -