পাতা:কৌতুক-কাহিনী.pdf/১৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১২ কৌতুক-কাহিনী । বঁ হাতে লইলেন ও বিদ্যুৎ বেগে উপরে উঠতে লাগিলেন । পরাজিতের বড় সৌভাগ্য ; মদির মাথাটা কাটিতে কি উপরে উঠিতে যদি তঁহার আর অৰ্দ্ধ-নিমেষকাল দেরী হইত, তবে আর রক্ষা ছিল না । তাহার ও তরবারির আঘাত, মন্দিরও জাগিয়া চক্ষু মেলন। মাথা কাটার সঙ্গে সঙ্গে মন্দির মাথার সাপগুলিও মরিল। রাজপুত্র আপনার ঢালে দেখিতে লাগিলেন বাকী দুই --রাসূদী তখনই জাগিয়া উঠিয়া ঘোর আস্ফালন করিতে লাগিল, চারিদিকে কোন শক্ৰ দেখিতে না পাইয়া, কাল ও পুচ্ছের আঘাতে পাহাড়টা চুৰ্ণ করিতে লাগিল, তাদের বিষাক্ত নিশ্বাস অতি উচ্চে, যেখানে রাজপুত্র উড়িতেছিলেন প্ৰায় সেইখান পৰ্য্যন্ত পহুছিতে লাগিল, তাহদের সপগুলি ভয়ানক গৰ্জ্জন করিতে করিতে জিহবা বাহির ও অগ্নিবর্ষণ করিতে লাগিল। ততক্ষণ পরাজিৎ ও চঞ্চল তাহার ভগিনীর সহিত মিলিত হইলেন । মন্দি রাক্ষসীকে সংহার করিয়া রাজকুমার গৃহে আসিলেন। আসিয়া দেখিলেন মাতা গৃহে নাই। শুনিলেন পুরদক্ষের অত্যাচার সহ করিতে না পারিয়া তিনি নীলদ্বীপের এক দূরংৰ্ত্তী স্থানে কুটীর নিৰ্ম্মাণ করিয়া বাস করিতেছেন। পাপিষ্ঠ পুরদক্ষের প্ৰতি পরাজিতের অত্যন্ত রাগ হইল। এদিকে পরাজিৎ আসিয়াছেন শুনিয়া কুবুদ্ধি রাজা তাহাকে ডাকিয়া পাঠাইলেন; কুশল জিজ্ঞাসা করিয়া ও মুখের ভালবাসা দেখাইয়া, ভঁাহার মনস্তুষ্টি করিবার চেষ্টা করিলেন । শেষে বলিলেন,-“বৎস tDBBDDBS BD DBDBB DBDBBD DD BBBD BDDBD BDD DBDL