পাতা:খগোলবিবরণ.pdf/৪১

৩ ৪ খগোল বিবরণ । অৰ্দ্ধ মণ্ডলে বিভক্ত । যেরূপ স্থতায় ফুল গাথা থাকে সেইরূপ ঐ কম্পিত বিষুবরেখারূপ স্থত্রে বিশেষ ২ নক্ষত্র পুষ্পের ন্যায় গীথ আছে । বিষুবরেখা যেরূপ পুর্ণ মণ্ডলাকার । সুৰ্য্যের (প্রকৃত প্রস্তাবে) পৃথিবীর ঐ মণ্ডলাকারে গতি ন হইয়া, ২৩ অংশ বক্র হইয়া ৰার্ষিক গত্তি হইয়া থাকে, তাহাতেই রাশিচক্র ও রাশিচক্রস্থ সুৰ্য্যের দৃষ্টতঃ গমনীয় পথ অর্থাৎ অঙ্কনমগুল বিষুবরেখার উপর গলায় যেরূপ পৈতা বা চাপরাশির যেরূপ পরতলি থাকে সেইরূপ আছে ; অর্থাৎ বুকে একথান। রুনাল বাধিলে যেরূপ রুমালে ও গলার পৈতায় বা চাপরাশের পর ভালtয় পরম্পর যে ভাব হয় সেইরূপ বিষুবরেখায় ও রাশিচক্রে এবং আয়নমগুলে আছে । পিঠের ও বুকের যেস্থানে পৈত ও রুমালে যেরূপ স্পর্শ হয় সেইরূপ বিষুবরেখায় ও অয়নমণ্ডলে পুৰ্ব্ব ও পশ্চিমদিকে পরস্পর সংযোগ আছে । সেই সংযোগ স্থলকে ক্রান্তিপাত বলে । বিষুব রেখার সহিত আয়নমণ্ডলের পুর্ব্বদিকের সংযোগস্থলের নাম বিষ্ণুপদী ও পশ্চিমদিকের সংযোগস্থলের নাম হরিপদী ৰলিয় থাকে । যখন পৃথিবী এই দুই স্থলে আইসে তখন পৃথিবীর গমনীয় পথের সহিত ৰিষুৱরেখার সমস্থত্রপাতে মিলন হওয়া প্রযুক্ত দিবারাত্রি সমান হয় । রাশিচক্র ব৷ লগ্নমণ্ডলের ও ৩৬০ অংশ, ভাহা ১২ ভাগে বিভক্ত । প্রত্যেক ভাগের ৩১ অংশ, সুতরাং ১২+৩e =৩৬ * অংশ । এক এক ভাগকে এক রাশি বলিয়া থাকে তাহার মধ্যে— -