পাতা:খতিয়ান - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খতিয়ান Y RVD জমিজমা তো চিরজন্মোই বেচে আসছে পেটের জন্যে । আকাল তো ওদের লেগেই আছে। বছর বছর। বলতে বলতে গলা সত্যি ধরে এসেছিল। তেনার, দুঃখীর তরে দরদ ছিল বাবুর। নাক ঝেড়ে, গলা খাকরে তারপর বললেন, বড় আকাল এল, ওরাও এইভাবে লড়াই করল। বঁচিতে, চিরকাল যেমন করে এসেছে, ঘরে ভাত না থাকলে যা করা ওদের অভ্যোস ! আমি বললাম, তা নয় বুঝলাম বাবু, না খাওয়াটা ওদের অভ্যোস ছিস । কিন্তু মর্যাটাও কি অভ্যোস ছিল বাৰু ? যোগী হা হা করে হাসিতে ফেটে পড়ে। বুঝতে পারি অনেকবার অনেককে শোনালেও এই পুরাণো মর্মান্তিক রসিকতার রস তার কাছে छgवा श्ध्र नेि । বললাম, ধরুন। একটা দোকান, তাতে কিছু চাল আছে। লোক মোটে দু’টো কি তিনটে দোকানে। সাতদিন উপোস দিয়ে আছে এক কুড়ি দেড়কুলি লোক, জানে যে চাল কটা পেলে বাঁচবে নয় তো মিত্যু নিৰ্য্যস। অত সব নয় নাই জানলো, পেটে তো খিদে ডাকছে। হামা দিয়ে চাল কটা ছিনিয়ে নিলে ঠেকাবার কেউ নেই। তা না করে ফেউ ফেউ করে শুধু ভিক্ষে চাইল কেন ওরা ? দোকানী দুর দূর করে খেদিয়ে দিতে আবার গেল কেন অন্য ষায়গায় ভিক্ষে চাইতে ? এমন 'কত দেখেছি, সহজে ছিনিয়ে নেবার খাসা সুযোগ কিন্তু ছিনিয়ে DD D DD DD DD LLLLLLDS DD EE DBLLDSS S SDBD DDDS আমতা করে একটা জৰাৰ দিলেন। সেই অভ্যেসের কথা, দশজনে মিলে দল বেঁধে লুট করতে কি ওরা জানতো, না কথাটা ভাবতে পেরেছে, খুদকুড়ো নিয়ে বরং মারামারিই করছে নিজেদের মধ্যে। আসল কথাটার জবাব নেই। জানলে তো বলবেন ? জবাবটা জানি