পাতা:খতিয়ান - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩২

খতিয়ান ه (9لا দেবার আগে যেমন ভাবে দল গড়েছি শিখিয়ে পড়িয়ে তালিম দিয়ে, তেমনি ভাবে এদের গড়ে তুলব। টাকা-পয়সা লুটতে নয়, ছিনিয়ে খেয়ে বাচবার কায়দা । এই না ভেবে পিছিয়ে দিলাম। সবাইকে নিয়ে দেওয়াটা ক’দিনের জন্যে । রাতাতাতি মিলিটারী লরীতে চালান হয়ে গেল রিলিফখানার গুদোমের আদেক মাল। পরদিন সেই রঙ করা জলো খি ড । তাতে যেন জোর বেড়েছে মনে হল সকলের দল বেঁধে ছিনিয়ে খাওয়ার সাধটার । মোকে ঘিরে ধরে শ” দেড়েক মাগী মদ বলতে লাগল, 0B BD DDSBBDD DB BDDDSDB S DBDBLBLB BBDS DBDLLDB a2िाव् । বৈকুণ্ঠ সা’র গুদোমে কম করে তিন হাজার মন চাল আছে জানতাম । DBBD DBB DBDLD BDBDDDB DBB BDBSDBDD DDBBB K হওয়ায় ব্যাটার গুদোমে মাল শুধু জন্মছিল মাসখানেক । গুদোমিটার হদিশ টেদিশ নিয়ে কালক্ষণ সুযোগ ঠাহর করতে দু’টো দিন কেটে গেল । যখন বললাম কিভাবে কি মতলব করেছি। সা’র গুদোমের জমানো অন্ন ছিনিয়ে নেবার, তেমন যেন সাড়া এল না। সবার কাছ থেকে। শুধু তাদের নয়, চাদিকের কম করে হাজারটা ভুখা মেয়ে, প্রিদর্শন, বাচ্চ-কাচাদের বঁাচবার উপায় হবে বললাম, সায় এলে কেমন भन-भद्म दिcभicनों भडन । পরদিন কেউ যেন কান দিল না। আমার কথায়। জলো খিচুড়ি বাগাবার ভারনায় সবাই যেন ফের আবার মাসগুল হয়ে গেছে, আর किंडू उांबरांव्र cश्काभङl cबद्दे, भन्न cबद्दे ! সেদিন বুঝলাম বাবু কেন এত লোক না খেয়ে ময়েছে, এত