পাতা:খতিয়ান - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খতিয়ান SY বেচারীকে দেখবার চেষ্টা করতে হত না। নতুন শাড়ী পরে কেমন দেখাচ্ছে নিজেকে । विश्वंष्ठद्म वल, उन्निच्छ् ? ख्रिनिश् द्वि उवाद्म शं नः ।। ७कclा আলু না, বেগুন না, কিছু না । পঙ্কজিনী উৎকৰ্ণ হয়ে শোনে। বিশ্বম্ভর বোঝায় মেয়েটাকে কেন সে তারকারী চাল ডাল কিছু কিছু সরিযে তাকে আর দিতে পারবে না । বাড়ীর গিন্নীটা বড় ভালো মানুষ, বোকা, কিন্তু তার মনে সন্দেহ জেগেছে। এরপর ওভাবে টুকিটাকি চুরি চালাতে গেলে হয়তো ধরা পড়ে যাবে। শুনতে শুনতে সব চুরির রহস্য। জলের মত পরিষ্কার হয়ে যায় পঙ্কজিনীর কাছে। রাগ একটু হয়। কিন্তু উদারভাবে সে মনে মনে ক্ষমা করে চুরির অপরাধটা বিশ্বন্তরের। শুধু খাবার জিনিষ চুরি করেছে বিশ্বম্ভর । প্রিয়া খেতে পায় না জেনে প্ৰেমিক যদি তারি-তরকারী চাল ডাল চুরি করে তাকে দেয়, সেটা বোধ হয় অন্যায় হয় না তেমন ! মেয়েটা বলে, কাল তো হটাে আলু, পুচকে একটা বেগুন আর এতটুকু আটা দিলে, তাও টের পেল ? বিশ্বম্ভর বলে, হঁ, মতে বলিল কি, পাঁচ গোটা আলু ছিল, দুটা গেল কঁইকি ? ওমা ! গালে হাত দিয়ে মেয়েটা বলে, মূটকে মাগীটাতে কম 〔卒斜可可牙! যেন চাবুক খেয়ে চমকে ওঠে পঙ্কজিনী । বিশ্বম্ভর হাসে, কেতে সখী বুড়ী মাগীর, কেতে ঢং । হাসি পায়, মু शनि न । পঙ্কজিনীর চীৎকারে ঘুম ভেঙ্গে ছুটে আগে সবাই। সকলের আগে