পরিশিষ্ট శి ఏసి بہب»ہم পুথি পাওয়া গিয়াছে। যথা,—অনন্তব্ৰত-কথা, কৰ মুনির পারণা ও রাধিকার ৰরিমাস। এতদ্ভিন্ন রামবনবাস ও হরিশচন্দ্রের স্বর্গরোহণ নামক দুইখানি পুথিতে ‘মাধব’ নামক কবির ভণিতি পাওয়া যায়। এই সকল মাধব ভিন্ন, কি অভিন্ন ব্যক্তি, তাহ নির্ণয় করিৱার অবশুই কোন উপায় নাই । পরিশেষে ইহার পাঠোদ্ধার-কার্য্যে ছ একটি কথা বলিয়া আমাদের বক্তব্যের উপসংহার করিব । পুথির প্রতিলিপিকারকের নাম জানা না গেলেও তিনি যে একজন সুশিক্ষিত লোক ছিলেন, কাহাতে আর সন্দেহ নাই। র্তাহার লেখাগুলি অতি স্বনদর ও মুন্সীয়ানা ধরণের। তাহার পক্ষে একটি প্রশংসার কথা এই যে, সে কালের ধরণে তিনি প্রায় নিভু লরূপেই পুথিখানি নকল করিয়াছিলেন। ভ্রান্ত ধারণার বশবৰ্ত্তী হইয়া মামরা স্থানে স্থানে কোন কোন শব্দের বিশেষতঃ তৎসম শব্দগুলির আধুনিক বর্ণ-বিন্যাস দিয়া ফেলিয়াছি। তাহাতে পুথিখানি কতকটা আধুনিক জিনিষ বলিয়া প্রতিভাত হুইবে । বাস্তবিক পক্ষে পুথির রচনা যেমন প্রাচীন, উছার লেখাও তেমন প্রাচীন । ঐরুপ *সংশোধন” করা যে আমাদের পক্ষে ঠিক হয় নাই, তাহা এখন বেশ বুঝিতে পারিতেছি ; কিন্তু বুঝিলে কি হইবে ? এখন তাহার প্রতীকারের কোন উপায় নাই । আবদুল করিম
পাতা:গঙ্গা-মঙ্গল.djvu/২৩৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।