পাতা:গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান.djvu/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান
  ১০৫

 (২) সংবিধান (একাদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯১ (১৯৯১ সালের ২৪নং আইন) প্রবর্তনের পর এবং সংবিধান মোতাবেক নুতন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হইয়া কার্যভার গ্রহণের পর উক্ত উপ-রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির কার্যভার ও দায়িত্ব গ্রহণ করিতে পারিবে এবং ১৩৯৭ বঙ্গাব্দের ২১শে অগ্রহায়ণ মোতাবেক ১৯৯০ সালের ৬ই ডিসেম্বর হইতে তাহার উক্ত কার্যভার ও দায়িত্ব গ্রহণের তারিখের মধ্যবর্তী সময় Supreme Court Judges (Leave, Pension and Privileges) Ordinance, 1982 (Ordinance No. XX of 1982) এর section 2(a) এর উদ্দেশ্য সাধনকল্পে প্রকৃত কর্ম (actual service) বলিয়া গণ্য হবে।]

 [১][২২। সংবিধানে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, সংবিধান (দ্বাদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯১ (১৯৯১ সালের ২৮নং আইন) প্রবর্তনের অব্যবহিত পূর্বে যে সংসদ কর্মরত ছিল উহা সংবিধান ও আইন অনুযায়ী যথাযথভাবে নির্বাচিত ও গঠিত হইয়াছে বলিয়া গণ্য হইবে এবং উহা সংবিধানের ৭২ অনুচ্ছেদের বিধান অনুযায়ী বহাল থাকিবে।]

সংসদে মহিলা-সদস্য সম্পর্কিত অস্থায়ী বিশেষ বিধান [২][২৩। (১) সংবিধান (চতুর্দশ সংশোধন) আইন, ২০০৪ প্রবর্তনকালে বিদ্যমান সংসদের অবশিষ্ট মেয়াদের জন্য পঁয়তাল্লিশটি আসন কেবল মহিলা-সদস্যদের জন্য সংরক্ষিত থাকিবে এবং তাহারা আইনানুযায়ী সংসদ সদস্যদের দ্বারা সংসদে আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির ভিত্তিতে একক হস্তান্তরযোগ্য ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হইবেন।

 (২) (১) দফায় উল্লিখিত মেয়াদে, ৬৫ অনুচ্ছেদের (২) দফায় বর্ণিত প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত তিনশত সদস্য এবং এই অনুচ্ছেদের (১) দফায় বর্ণিত পয়তাল্লিশ মহিলা-সদস্য লইয়া সংসদ গঠিত হইবে।”]


  1. অনুচ্ছেদ ২২ সংবিধান (দ্বাদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯১ (১৯৯১ সনের ২৮ নং আইন) এর ২৫ ধারাবলে সংযোজিত।
  2. অনুচ্ছেদ ২৩ সংবিধান (চতুর্দশ সংশোধন) আইন, ২০০৪ (২০০৪ সনের ১৪ নং আইন) এর ৯ ধারাবলে সংযোজিত।