নির্বাচন সম্পর্কে সংসদের বিধান প্রণয়নের ক্ষমতা [১][১২৪। এই সংবিধানের বিধানাবলী সাপেক্ষে সংসদ আইনের দ্বারা নির্বাচনী এলাকার সীমা নির্ধারণ, ভোটার-তালিকা প্রস্তুতকরণ, নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং সংসদের যথাযথ গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য বিষয়সহ সংসদের নির্বাচন সংক্রান্ত বা নির্বাচনের সহিত সম্পর্কিত সকল বিষয়ে বিধান প্রণয়ন করিতে পারিবেন।]
নির্বাচনী আইন ও নির্বাচনের বৈধতা ১২৫। এই সংবিধানে যাহা বলা হইয়াছে, তাহা সত্ত্বেও
(ক) এই সংবিধানের ১২৪ অনুচ্ছেদের অধীন প্রণীত বা প্রণীত বলিয়া বিবেচিত নির্বাচনী এলাকার সীমা নির্ধারণ, কিংবা অনুরূপ নির্বাচনী এলাকার জন্য আসন-বন্টন সম্পর্কিত যে কোন আইনের বৈধতা সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না;
(খ) সংসদ কর্তৃক প্রণীত কোন আইনের দ্বারা বা অধীন বিধান-অনুযায়ী কর্তৃপক্ষের নিকট এবং অনুরূপভাবে নির্ধারিত প্রণালীতে নির্বাচনী দরখাস্ত ব্যতীত [২][রাষ্ট্রপতি [৩][* * *] পদে] নির্বাচন বা সংসদের কোন নির্বাচন সম্পর্কে কোন প্রশ্ন উত্থাপন করা যাইবে না।
নির্বাহী কর্তৃপক্ষের সহায়তাদান ১২৬। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বপালনে সহায়তা করা সকল নির্বাহী নির্বাচন কমিশনকে কর্তৃপক্ষের কর্তব্য হইবে।
- ↑ অনুচ্ছেদ ১২৪ সংবিধান (দ্বাদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯১ (১৯৯১ সনের ২৮ নং আইন) -এর ১৫ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
- ↑ “রাষ্ট্রপতি ও উপ- রাষ্ট্রপতি পদে” শব্দগুলি “রাষ্ট্রপতি-পদে” শব্দগুলির পরিবর্তে সংবিধান (নবম সংশোধন) আইন, ১৯৮৯ (১৯৮৯ সনের ৩৮ নং আইন) -এর ১৩ ধারাবলে প্রতিস্থাপিত।
- ↑ “ও উপ-রাষ্ট্রপতি” শব্দগুলি সংবিধান (দ্বাদশ সংশোধন) আইন, ১৯৯১ (১৯৯১ সনের ২৮ নং আইন) -এর ১৬ ধারাবলে বিলুপ্ত।