পাতা:গদ্য পদ্য রচিত নানাবিধ জ্ঞানগর্ভ পাঠ.pdf/১৫৮

উদ্ভিজ্জের পরিচয় ও সAখ্যা । > 3い○ 象 কানেক বীজের মধ্যে তৈল থাকাতে তাহারা বিশেষরূপে কৰ্ম্মপ্ত হইয়াছে ; বিশেষতঃ শরৎকালে বালকেরা বনমধ্যে স্তুক্ষের তলাতে বসিয়া কোম ২ স্তক্ষের ফল সংগ্রহ করিয়া থলিয়ার মধ্যে পুর্ণ করে, এব০ তাহাদিগকে নিপীড়ন করিয়া যে স্নেহ অর্থাৎ তৈল নির্গত হয়, তাহ সময় বিশেষে কারখানার কৰ্ম্মোপযোগী হয় এবং স্থাই জরলণ্ড দেশের স্থান বিশেষে লোকের অাক্রোট ফলের শস্ত থেতো করিয়া মাড়িয়া তাহাহইতে তৈল বাহির করে, পরে যে তৈলহীন চুর্ণশস্ত অবশিষ্ট থাকে তাহাতে পিষ্টক বা লড়ডুক প্রস্তুত করিয়া কাঙ্গালি লোক ও শিশুদের নিকটে বিক্রয় করে। ঐ মিষ্টান্ন বড় ভাল লা হইবেক, যখন পেষণ দ্বারা তাহার তৈল fনগত হইয়া গিয়াছে তখন তাহ অবশুই শক্ত ও শুষ্ক হইবেক । মসীনাকে পেষণ করিয়া যে স্বেল্প নিৰ্গত হয়, চিত্রকরেরা তাহ রঙ্গেতে মিশ্রিত করে ; তাহার পিথাক অর্থাৎ খলি খাইয়া গো মহিষাদি স্থূলকায় হয়। মসীনার গাছ আমাদের পরমোপকারক, যেহেতুক তাহার সুত্ৰেতে গাত্রীয় বস্ত্র এবং বীজোৎপন্ন তৈলেতে গুহ সকল চিত্রিত হয় । ঐ মসীন ব্রীটন দেশে বহুরূপে উৎপন্ন হয়, আয়লণ্ড দেশের উত্তরভাগে লোকেরা বিস্তুর মসীনার আবাদ করে, এই কারণে ঐ আয়লণ্ড দেশে মসীনা স্থত্রে বস্ত্ৰ নিৰ্ম্মাণ করিবার স্তুহৎ ২ কারখানা আছে এবং স্কটলপ্ত দেশেতেও মর্মীনার ভক্ষ জন্মে, এব০ এই ব্লক্ষের নীলবর্ণ পুষ্প সকল অতি মনোহর ও তাহার স্থঙ্গা শাখা সকল বামুল্লশ মাত্রেই দোলায়মান হুইয়া স্তন্তে করে । জলপাই ফলের তৈলকে স্যালাড তৈল কহে। কিন্তু বিশেষ এই ষে, ঐ তৈল প্রকৃত জলপাই ফলহইতে উৎপন্ন না হইয় ফলের চতুঃপাশ্ববৰ্ত্তি শুrামবর্ণ ক্ষুদ্র ২ বীজহইতে উৎপন্ন হয়। এই জলপাই ব্ৰক্ষ, fচরহরিৎ, এৰণ বিলাত দেশের স্থায় অধিক উত্তরভাগfস্থত স্থানেতে উক্ত দ্ভক্ষ জন্মে না, এই ব্লক্ষের পত্র সকল আকৃতিতে বাইসী ব্লক্ষের পত্র সদ্ভশ, এবং ইহার শ্বেতবর্ণ পুষ্প সকল পত্রের মধ্যে স্তবক ২ হইয়। জন্মে। এই জলপাই ভক্ষ অতিশয় উচ্চ নহে, কিন্তু স্থদীর্ঘকালস্থায়ী, এবণ কথিত আছে যে ধৰ্ম্মার্থ যোদ্ধাদিগের সময়ে গেথস্মেনীনামক উদ্যানের মধ্যে অষ্ট সংখ্যক জলপাই ব্লক্ষ ছিল।