পাতা:গদ্য পদ্য রচিত নানাবিধ জ্ঞানগর্ভ পাঠ.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

、 br/& ছাত্ৰবোধ । ক্ষুদ্র বান্ত প্রয়োগ করিতে হয়। নতুবা কোন ক্রমেই মমোগত অভিপ্রায় প্রকাশের উপায় নাই । কোন কোন স্থতন লেখক কেবল নিতান্ত অপ্রসিদ্ধ শব্দ বিস্তাস, ও প্রসাদ গুণ রহিত বাক্যই রচনার সর্বস্ব বোধ করেন । এ নিমিত্ত র্তাহারা নানাবিধ কোষোদঘাটন পূর্বক কেবল অপ্রসিদ্ধ শব্দ সকল উদ্ধৃত করিয়া শিরোবেষ্টন দ্বারা নাসিকা স্লশের ছায় অন্যন্ত ঘোরার্থ বান্ত সকল রচনা করিয়া থাকেন। যদি কোন রচনা মধ্যে অপ্রসিদ্ধ শব্দ বিদ্যাসের অসম্ভাব হুষ্ট হয়, তবে তল্লেখককে নিতান্ত শব্দ দরিদ্র বোধ করেন। শব্দ যত কঠিন ও অপ্রসিদ্ধ এব• বাস্ত যত অপ্রাঞ্জল হয়, ততই গুহাদের মনে মত হইয়া উঠে ; অর্থাৎ যে রচনা পণ্ডিত মণ্ডলীরও সহজে হৃদয়ঙ্গম না হয়, তাহাই উৎকৃষ্ট ও শ্লাঘনীয় বোধ করিয়া থাকেন । এfববেচনা তাহাদের ভ্ৰমান্ধতা রোগজনিত উপসর্গ মাত্র। কারণ মনোগত অভিপ্রায় সাধারণের হৃদয়ঙ্গম করণোদেশেই বান্ত ও রচনার স্বষ্টি হইয়াছে, অন্ত কোন কাঠের নিমিত্ত নহে। যদি প্রকৃত উদ্দেশুই সফল না হইল, তবে তাহাদের সে রচনায় যে fক ফল, তাহ। বলা যায় না। ফলতঃ অলঙ্কার শাস্ত্রে অপ্রসিদ্ধ শব্দ প্রয়োগ, কঙ্কশ শব্দের অনুপ্রাসাfদ, ও প্রসাদ গুণ রহিত বাদ্য অন্তেম্ভ দুষণাবহ বলিয়াই উল্লিখিত হইয়া থাকে। যথা, অপ্রসিদ্ধ শব্দ বিন্যাসের উদাহরণ। श्रांभांङ्ग जजिद्वउ मांG कूड़ौद्ध मनरन् । মৎস্যরাজ পুঞ্জ পরে বরই অপণ ।। তমীনাথ লপমেরে প্রকাশ করিলে । তোমার গো রসে গো পাইব করতলে । কাব্য কৌমুদী।