পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৪২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

दिउँौम्र क थं७ । ] গবর্ণমেন্ট গেজেট, ১৮৯৭ সাল ২৩ নবেম্বর । Y o (t -ബ=ബ്ജ # *-*-a= _ ويl wrے 2=S: r-A-*No- znas statsminisms =x asis $ $stworks äkk ബ- ബ • * or or i বঙ্গদেশের খ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেবের আদেশ । _ _ মুনিসিপল ও স্থানীয় । বিজ্ঞাপন । ১৪৩১ টি, এম, নম্বর –১৮৯৭ সাল ৯ নবেম্বর –শেরপুর মুনিসিপালিটীর সীমার মধ্যে বন্য পক্ষী ও শকারোপযোগী পশু পক্ষ্যাদি রক্ষাকরণার্থ উক্ত মুনিসিপালিটার কমিশনরগণ কর্তৃক ১৮৮৭ সালের ২• আইনের ৩ ধারাযতে প্রণীত নিম্নলিখিত বিধি দৃঢ় করণার্থ শ্ৰীযুত লেস্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেবের অভিপ্রায় প্রকাশক ১৮৯৭ সালের ১ আগষ্ট তারিখের ৪১৪০ এম , নং এক বিজ্ঞাপন ঐ মাসের ১১ তারিখে কলিকাতা গেজেটের ১l; খণ্ডের ১৯১ পৃষ্ঠায় প্রকাশ করা গেলেও উক্ত বিজ্ঞাপন উক্ত মুনিসিপলিটাতে প্রকাশিত হইবার তারিখ অবধি এক মাসের মধ্যে উক্ত প্রস্তাব সম্বন্ধে কোন আপত্তি উপস্থিত করা না যাওয়াতে এতদ্বারা এই সংবাদ দেওয়া যাইতেছে যে, শ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেব উক্ত আইনের ৩ ধারার ৪ দফামতে উক্ত বিধিগুলি দৃঢ় করিয়া সাধারণ ধারা বিষয়ক ১৮৮৭ সালের ১ আইনের ৬ ধারার ৫ দফা অনুসারে সাধারণের অবগত্যর্থে প্রকাশ করিলেন । শেরপুর মুনিসিপালিটার নিমিত্ত ১৮৮৭ সালের ২ আইনের ৩ ধারানুসারে প্রণীত বিধি। বিধি । ১ । এই২ বিধির কার্য্য পক্ষে 'বন্য পক্ষী” শব্দে বন্য কুকুট, ময়র, তিতির পক্ষী, বটের পক্ষী টটর পক্ষী, সিস দেওয়া বালহাস, রঞ্জিত কাদা খোচা, তুলা বালহঁসি, (কটন্‌টিল) এবং যে সকল পক্ষীকে পালকের জন্য মারা হয় সেই সকল পক্ষীও বুঝাইবে । ২। স্থানীয় গবর্নমেন্ট বিজ্ঞাপনক্রমে ১৮৮৭ সালের ২০ আইনের ৩ ধারার বিধান খরগোস ও হরিণের প্রতি বৰ্ত্তিবে, এই আদেশ করায় নিম্নলিখিত বিধি সেরূপ বন্য পক্ষীর প্রতি বর্তে সেইরূপ ঐ২ জন্তুর প্রতিও বৰ্ত্তিবে । ৩। এই২ বিধির কার্য্যপক্ষে প্রসব করিবার ঋতু এপ্রিল মাসের ১ তারিখ হইতে সেপ্টেম্বর মাসের ৩০ তারিখ পর্য্যন্ত ব্যাপ্ত হইবে । ৪ । প্রসব করিবার ঋতুর কালের মধ্যে শেরপুর মুনিসিপালিটার সীমার মধ্যে কোন ব্যক্তির নিকট সম্প্রতি মারা বা ধরা কোন বন্য পক্ষী, হরিণ, বা খরগোস থাকিলে কিম্ব কোন ব্যক্তি জীবিত বা মুক্ত তদ্রুপ কোন পক্ষী বা জল্প বিক্রয়ার্থে দেখাইলে প্রত্যেক পক্ষীর বা জম্বুর নিমিত্ত তাহার •, পাঁচ টাকার অনধিক অর্থদণ্ড হইতে পরিবে । ৬ । কোন ব্যক্তি সম্প্রতি মারা বা ধরা কোন প্রকার বন্য পক্ষীর পালক কিম্বা সম্প্রতি যারা বা খন কোন খরগোসের বা হরিণের লোম বা চৰ্ম্ম প্রসব করিবার ঋতুর কালের মধ্যে সহরে আমদানী করিলে তদ্রুপ প্রত্যেক পক্ষীর পালকের কিম্বা তদ্রুপ প্রত্যেক খরগেস বা হরিণের লোমের বা চৰ্ম্মের নিরিহ তাহার ৫, টাকার অনধিক অর্থদণ্ড হইতে পরিবে । ৬ । দ্বিতীয়বার অপরাধ প্রমাণ হইলে এরূপ প্রত্যেক পক্ষী, খরগোস, হরিণ, পালক, লোম ব৷ চর্মের নিমিত্ত ১) টাকা পৰ্য্যন্ত অর্থদণ্ড হইতে পরিবে । ৭ । যে সকল পক্ষী, পালক, লোম ও চর্ম প্রভৃতি সম্বন্ধে বিধির ৪, ৫, ৬ ধারামতে অপরাধ প্রমাণ করা হইয়াছে তাহী জব্দ হইবে । ৮। উপরোক্ত বিধির ৪, ৫, ৬ ধারা লঙ্ঘন জন্য অপরাধ যাহাতে প্রমাণ হয় এমত সন্ধান যে ব্যক্তি দেন, বিচারকারী মাজিষ্ট্রেট উক্ত কএক ধারামতে যে অর্থদণ্ড ধাৰ্য্য হইয়া আদায় করা যায়, তাহার আঞ্জেকের অনধিক তাহাকে পুরস্কার দিতে পারবেন । এচ , এচ, রীসলি, বঙ্গদেশের গবৰমেন্টের সেক্রেটরী। বিজ্ঞাপন ৷ ১৪৩২ টি, এম নম্বর –১৮৯৭ সাল ৯ নবেম্বর –ঢাকা মুনিসিপালিটার সীমার মধ্যে বন্য পক্ষী ও শকারোপযোগী পশু পক্ষ্যাদি রক্ষা করণার্থ উক্ত মুনিসিপালিটার কমিশনরগণ কর্তৃক ১৮৮৭ সালের ২• আইনের ৩ ধারামতে প্রণীত নিম্নলিখিত বিধি দৃঢ় করণার্থ শ্ৰীযুত লেপ্টেনেন্ট গবর্ণর সাহেবের অভিপ্রায় প্রকাশক ১৮৯৭ সালের ১ আগষ্ট তারিখের ৪১৪১ এম, নং এক বিজ্ঞাপন ঐ মাসের ১১ তারিখের কলিকাতা গেজেটের ১l; খণ্ডের ১৯২ পৃষ্ঠায় প্রকাশ করা গেলেও উক্ত বিজ্ঞাপন উক্ত মুনিসিপালিটাতে প্রকাশিত হইবার তারিখ অবধি এক মাসের মধ্যে উক্ত প্রস্তাব সম্বন্ধে কোন আপত্তি

f