পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৫৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ७२ ) ঐ প্রকরণের আদেশগুলি সম্পূর্ণরূপে পালন না করিবার হেতু আপনার ঐ রিপোর্টে লিখিবেন। ১৫৮ ধারা। (১) স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্ট সাধারণ কি বিশেষ আজ্ঞ করিয়া এই কার্য্যের নিমিত্ত পোলীসের উচ্চপদস্থ যে কৰ্ম্মচারিকে নিযুক্ত করেন স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্ট আদেশ করিলে, ১৫ ৭ ধারামতে যে প্রত্যেক রিপোর্ট মাজিষ্ট্রেটের নিকট পাঠান যায় তাহা তাহারই দ্বার। পাঠাইতে হইবে। (২) উক্ত উচ্চপদস্থ কর্মচারী পোলীস থানার অধ্যক্ষকে যে আদেশ করা উপযুক্ত জ্ঞান করেন তাহ করিয়া ঐ রিপোর্টের উপর সেই আদেশ লিখিয়া অবিলম্বে মাজিষ্ট্রেটের নিকেট পাঠাইবেন। ১৫৯ ধারা। উক্ত মাজিষ্ট্রেট তদ্রুপ রিপোর্ট পাইলে আপনার উচিত বোধ হইলে, অগোঁণে এ বিষয়ের অনুসন্ধান কিম্বা প্রথম স্থলীয় বা বেজাবেদার রকম তদম্ভের আদেশ করিবার জন্য কিম্বা ঐ বিষয় লইয়। অন্য যে কৰ্ম্ম করা উচিত এই আইনের নির্দিষ্টমতে তাহ করিবার ১৫৭ ধার মত রিপোর্ট কিরূপে পঠাইতে হইলে তাহার কথা । অনুসন্ধান বা প্রথম স্থলীয় তদম্ভেব ক্ষমতার ቆoበ ! জন্য আপনি প্ররত্ত হইতে পারবেন, কিম্বা আপনার | অধীন কোন মাজিষ্ট্রেটকে পাঠাইতে পারিবেন। পোলীসের যে কৰ্ম্মচারী এই অধ্যায়মতে অনুসন্ধান লন তিনি যে ব্যাপারের অনুসন্ধান লইতেছেন আপন এলাকার কিম্বা তাহার লাগণ ও অন্য এলাকার সীমার মধ্যবর্তী কোন ব্যক্তি সেই ব্যাপারের পুৰ্ব্বাপর যুটনা অবগত আছে, প্রাপ্ত সংবাদক্রমে কি প্রকারান্তরে এমত বোধ করিলে, তিনি অনুজ্ঞাপএ লিখিয়। সেই ব্যক্তিকে আপনার সম্মুখে উপস্থিত হইবার আজ্ঞা দিতে পরিবেন ; ও সেই ব্যক্তির সেই আজ্ঞামতে উপস্থিত হইতে হইবে । কিন্তু কোন পর্দানশিন স্ত্রীলোকের উপস্থিত হইবার প্রয়োজন হইলে, ঐ বিষয় জিলার কি মহকুমার মাজিষ্ট্রেটের আজ্ঞার নিমিত্ত অপণ করিতে হইবে । ১৬১ খারা । (১) পোলীসের কোন কৰ্ম্মচারী যে মোক দমার এই অধ্যায়মতে অনুসন্ধান লইতেছেন, কোন ব্যক্তি সেই মোকদ্দমার রত্তান্ত ও পূৰ্ব্বাপর ঘটনা জ্ঞাত আছে এমত অনুমান হইলে, তিনি সেই ব্যক্তির বাচনিক সাক্ষ্য গ্রহণ করিতে পারিবেন, ও সেইরূপে যাহার সাক্ষ্য লওয়া ষায় তাহার উক্তি লিখিয়া লইতে পারিবেন। (২) যে প্রশ্নের উত্তর দিলে সেই ব্যক্তির নামে ফৌজদারী অভিযোগ হইতে পারে কি তাহার অর্থদণ্ড কি সম্পত্তি দণ্ড হইতে পারে তদ্ভিন্ন উক্ত কৰ্ম্মচারী সেই | rة ع و والا * সাক্ষীদিগকে উপস্থিত কবাইতে পোলীগের কৰ্ম্মচরির ক্ষমতার কখl | পোলীসেব স্বাব। সাক্ষীদেব সাক্ষ্য গ্রহণের কথ। । ব্যাপার বিষয়ে যত প্রশ্ন করেন তাহার সেই প্রশ্নের যথার্থ উত্তর দিতেই হইবে। ১৬২ ধারা (১) এই অধ্যায়মত অনুসন্ধান কালে কোন পোলীসের নিকট যে ব্যক্তি কোন পোলীসের কৰ্ম্মউক্তি কৰা যায় তাঙ্গতে চারির নিকট মৃত্যুকালীন উক্তি স্বাক্ষর করিতে ন হইবাৰ ছাড়া যে উক্তি করে যদি তাহণ 3 ತ] সাক্ষ্যস্বরূপ গ্রাহ্য লিখিয় লওয়া যায় তাহণতে মা হুইবার কথা । 腺 সেই উক্তিকারকের স্বাক্ষর করিতে হুইবে না কিম্বা উক্তিকারকের বিরুদ্ধে ১৭২ ধারার জির্দিষ্ট প্রকারে ও পরিমাণে ভিন্ন সাক্ষ্যস্বরূপ বা আমষ্ঠানিক কাৰ্য্যস্বরূপ তাহার ব্যবহার হুইবে না । (২) এই ধারার কোন কথাকমে ভারতবর্মীয় সাক্ষ্য বিষয়ক ১৮৭২ সালের আইনের ২৭ ধারার বিধানের কোন বিল্প হইল এরূপ জ্ঞান করিতে হইবে না । ১৬৩ ধারা । (১) পোলীসের কোন কৰ্ম্মচারী কি ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য ব্যক্তি প্রবৃত্তি না দিলাব কথা । আপনি বা অপর কাহার দ্বারা ভারতবর্ষীয় সাক্ষ্যবিষয়ক ১৮৭২ সালের আইনের ২৪ ধারার উল্লিখিত মত কোন প্রৱত্তি দিবেন না কি ভয় দেখাইবেন না কি অঙ্গীকার কfরবেন না । (২) কিন্তু এই অধ্যায়মত অনুসন্ধানকালে কোন ব্যক্তি ইচ্ছা করিয়া কোন কথা প্রকাশ করিতে চাহিলে পোলীসের কর্মচারী কি অন্য ব্যক্তি তাহাকে সতর্ক করিয়া কিসা অন্য কোন প্রকারে সেই কথা প্রকাশ করিতে বারণ করিবেন না । ১৬৪ ধারা । (১) এই অধ্যায়মত অনুসন্ধান কালে S কিম্বা তাহার পর তদন্তু বা কথা । কোন সময়ে প্রত্যেক মাজিষ্ট্রেট পোলীসের কর্মচারী না হইলে কোন উক্তি বা স্বীকার বাক্য লিপিবদ্ধ করিতে পার বেন । (২) সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করিবার যেং প্রকারের বিধান পশ্চাৎ নির্দিষ্ট হইল ঐ উক্তি মোকদ্দমার অবস্থা ধরিয়া তন্মধ্যে যাহা তাহার-মতে সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট বোধ হয় সেই প্রকারে লিপিবদ্ধ করা যাইবে । তদ্রুপ স্বীকারবাক্য egg খারার নির্দিষ্টমতে লিপিবদ্ধ ও স্বাক্ষরিত হইবে ও স্বে মাজিষ্ট্রেট ঐ মোকদ্দমার তদন্তু লইবেন কি বিচার করিবেন তাহার নিকট পাঠান যাইবে । (৩) স্বেচ্ছাক্রমে স্বীকার করা গেল মজিষ্ট্রেট স্বীকারকারিকে প্রশ্ন করিয়া এমত জানিবার কারণ না পাইলে ঐ রূপ কোন স্বীকারবাক্য লিপিবদ্ধ করবেন না ; ও তিনি কোন স্বীকারবাক্য লিপিবদ্ধ করিলে ঐ লিপির নিম্নভাগে এই মৰ্ম্মের কথা লিখিবেন — “এই স্বীকারবাক্য স্বেচ্ছাক্রমে করা গিয়াছে আমার এই বিশ্বাস । ইহা আমার সাক্ষাতে ও শ্রুতিগোচরে গৃহীত হইয়াছে ও যে ব্যক্তি স্বীকার করে, তাহাকে ইহ পড়াইয়া শুনান যায় এবং সে ইহা ঠিক বলিয়া