পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৫৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

。布叫11 ( 8) ) (২) যে ব্যক্তি কর্তৃক ও যে প্রকারে উক্ত বিচারকর্তা কি রাজকীয় কার্য্যকারক সম্বন্ধীয় অভিযোগ চালাইতে হইবে উক্ত গবৰ্ণমেণ্ট তাহা .স্থির করিতে পারবেন, এবং যে আদালতের সম্মুখে বিচার হইবে তাছাও নির্দেশ করিতে পারিবেন। ১৯৮ খারা । ভারতবর্ষের দণ্ডবিধির আইনের ১১ কি ২১ অধ্যায়ের মধ্যে কি ৪৯৩ হইতে ৪৯৬ পৰ্য্যস্ত ধারার মধ্যে যে২ অপরাধ পড়ে ঐ ঐ অপরাধক্রমে ক্ষতিগ্রস্ত কোন ব্যক্তির দ্বারা নালিশ না হইলে কোন আদালতে সেই অপজাধ গ্রাহ্য হইবে না । অভিযোগ সম্বন্ধে গৰণ: মেন্টের ক্ষমতাঁর কথা । চুক্তিভঙ্গ ও অপবাদ ও fংবা সম্পৰ্কীয় অপরাধেব অভিযোগের কথা । ১৯১ ধারা। স্ত্রীলোকের স্বামী কি তাহার অমুপস্থিতিতে ম্বে সময়ে অপরাধ হয় সেই সময়ে তাহার পক্ষে ঐ স্ত্রীলোকের যিনি রক্ষক থাকেন তিনি নালিশ না করিলে, কোন আদালতে ভারতবর্ষের দণ্ডবিধির আইনের ৪৯৭ কি ৪৯৮ ধারামত অপরাধ গ্রাহ্য হইবে 지 | পবদার সংক্রাশু কিম্ব} বিধাৰ্হিতা স্ত্রীলোককে ফুললাই য। লওন fব যযক অf৬যোগের কথা ।


ہم-ہجسد۔۔۔ --سمہم مس

১৬ ষোড়শ অধ্যায় । মাজিষ্ট্রেটদের নিকট নালিশ করিবার বিধি । ২০ ধারা। নালিশ হইলে যে মাজিষ্ট্রেট কোন অপরাধ গ্রাহ্য করেন, তিনি শপথ করাইয়া বাদির পরীক্ষা লইবেন, ও সেই পরীক্ষার মৰ্ম্ম লিখিয়া রাখা যাইবে ও তাহাতে বাদী এবং মাজিষ্ট্রেট স্বাক্ষর করবেন । ব{দিব পরীক্ষা লইলার কিন্তু (ক) লিখিয়া নালিশ করা গেলে, ১৯২ ধারামতে মোকদ্দমা হস্তাম্ভর করিবার পূৰ্ব্বে মাজিষ্ট্রেটের যে বাদির পরীক্ষা লইতে হুইবে, এই ধারার কোন কথায় এরূপ জ্ঞান হইবে না । , (খ) উক্ত মাজিষ্ট্রেট প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট হইলে, মাজিষ্ট্রেট প্রত্যেক স্থলে যেমন উচিত বোধ করেন তেমনি শপথ করাইয়া কি না করাইয়া ঐ পরীক্ষা করিতে পরিবেন, এবং তাহা লিখিয়া লইবার প্রয়োজম নাই ; কিন্তু মাজিষ্ট্রেট বিহিত বোধ করিলে নালিশের বিষয় তাহার সম্মুখে উপস্থিত করাইবার পূৰ্ব্বে তাহা লিখিয়া দিবার আদেশ করিতে পারবেন। (গ) ১৯২ ধারামতে মোকদ্দমা হস্তাম্ভর করা গেলে, যে মাজিষ্ট্রেট তাহা হস্তাম্ভর করেন তিনি বাদির পরীক্ষা লইয়া থাকিলে, যে মাজিষ্ট্রেটের নিকটে ঐ মোকদ্দমা হস্তম্ভর করিয়া দেওয়া যায় তিনি বাদিকে পুনৰ্ব্বার পরীক্ষণু করিতে বাধ্য হইবেন না। ২০১ ধারা (১) .লিখিয়া নালিশ করা গিয় । থাকিলে এবং মাজিষ্ট্রেট ঐ নালিশ গ্রাহ্য করিতে ক্ষমতাপন্ন না হইলে উপযুক্ত আদালতে দিবার নিমিড পেই মঞ্চের পৃষ্ঠলিপি সহিত নালিশ ফিরাইয়া দিবেন। মাক্তিষ্ট্রেট নালিশ শুনিতে ক্ষমতাপন্ন ন হইলে, কার্য্যপ্রণালীর কথা । (২) নালিশ লিখিয়া করা গিয়া না থাকিলে এ মাজিষ্ট্রেট নালিশকারীকে উপযুক্ত আদালতে যাইবার আদেশ করবেন এবং মালিশ ষে করা হইয়াছিল এই কথা লিপিবদ্ধ করবেন। ং “২ ধারা । (১) প্রধান প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট এবং স্থানীম গবৰ্ণমেণ্ট অন্য যে কোন প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেটকে এতদৰ্থে সময়েং ক্ষমত দেন তিনি, কিম্বা প্রথম বা দ্বিতীয় শ্রেণীর মজিষ্ট্রেট ষে নালিশ গ্রাহ্য করিতে পারেন সেই নালিশের সত্যতা সম্বন্ধে অবিশ্বাস করিবার কারণ দেখিলে বাদির পরীক্ষা লইবার পর নাদিশের সত্যত সম্বন্ধে অবিশ্বাস করিবার কারণ লিপিবদ্ধ করিয়া যাহার নামে নালিশ হইল তাহাকে উপস্থিত করাইবার পরওয়ান দিতে বিলম্ব করিয়া নালিশের সত্যাসত্যতা নির্ণয় করিবার জন্য আপনি নালিশের তদন্ত লম্বতে 叶角、 বেন কিম্বা প্রথমে আপনার অধীন কোন কর্মচারির কিম্বা পোলীসের কর্মচারির দ্বারা কিম্বা মাজিষ্ট্রেট বা পোলাস কর্মচারী ভিন্ন অন্য যে ব্যক্তি দ্বারা বিছিভ বোধ করেন সেই ব্যক্তি দ্বারা ঐ নালিশের স্থানীয় অমুসন্ধান লইবার আজ্ঞা করিতে পারবেন। পব ওযান দিতে বিলগ করণের কথা । (২) মাজিষ্ট্রেট কিম্বা পোলীসের কর্মচারী ভিন্ন যদি অন্য ব্যক্তির দ্বারা ঐ অনুসন্ধান লওয়া যায়, তবে এই আইনক্রমে থানার অধ্যাক্ষর প্রতি যে সকল ক্ষমতা অপণ করা গেল ঐ ব্যক্তি সেই সকল ক্ষমতামতে কার্য্য করিতে পারবেন, কেবল তাহার ওয়ারণ্ট বিনা ধৃত করিবার ক্ষমতা থাকিবে না। (৩) এই ধারা কলিকাতা ও বোম্বাই নগরের পোলী সের প্রতি বর্তে । ২০৩ ধারা। যে মাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশ করা বা উঠাইয়া দেওয়া যায় তিনি বাদির পরীক্ষা করিঙ্গে এবং ২০২ ধারামতে অনুসন্ধান লওয়া গেলে তাহার ফল বিবেচনা করিয়া সেই বিষয়ের আর কোন কাৰ্য্যামৃষ্ঠান করিবার বিশিষ্ট কারণ নাই বিবেচনা করিলে এ নালিশ ডিসমিস করতে পারিরেন। এরূপ স্থলে তাহার উক্তরূপ করিবার হেতু সংক্ষেপে লিপিবদ্ধ করিতে হইবে । নীলিশ ডিসমিস কবিবাণ কথ। ।