পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৬৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( لاه لا ) (২). ঐ সম্পত্তির অধিকার পাইবার স্বত্ববান |ौ ব্যক্তিকে জানা থাকিলে, পুত দ্রব্যের স্বামী অজ্ঞাত T이 ಕ್ಲ : তদ্রুপ নিয়মে ঐ সম্পত্তি তাহাকে দিবার আজ্ঞ করিতে পারিবেন । উক্ত ব্যক্তিকে জানা না থাকিলে মাজিষ্ট্রেট এ সম্পত্তি বুখিতে পারবেন এবং ঐ সম্পত্তির মধ্যে যে ষে দ্রব্য আছে ঘোষণাপত্রে , সেই সেই দ্রব্যের বিশেষ বর্ণনা | পারিবেন, E– লিখিয়া প্রকাশ করণপুৰ্ব্বক সেই দ্রব্যের উপর যে কোন ব্যক্তির দাওয়া থাকে তাহাকে এ ঘোষণাপত্রের তারিখ হইতে. ছয় মাসের মধ্যে কোন সময়ে তাহার সম্মুখে উপস্থিত হইয়া আপনার দাওয়া প্রমাণ করিতে আজ্ঞা দিবেন। ' ৫২৪ ধারা । এ সময়ের মধ্যে কোন ব্যক্তি এী দ্রব্যের উপর আপন দাওয়া সপ্রমাণ না করিলে ও সেই দ্রব্য যাহার নিকটে পাওয়া যায় সে ন্যায়মতে তাহ পাইয়াছিল ইহা দেখাইতে না পারিলে, গবর্ণমেণ্ট ঐ দ্রব্য লইয়া যােহ ইচ্ছ। তাহা করিতে পরিবেন, ও প্রেসিডেন্সী মজিষ্ট্রেট কি জিলার মাজিষ্ট্রেট সাহেবের কিম্বা মহকুমার মজিষ্ট্রেটের আজ্ঞাক্ৰমে কিম্বা প্রথম শ্রেণীর মাজিষ্ট্রেট স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্ট হইতে এতৎপক্ষে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হইলে তাহার আজ্ঞাক্রমে তাহা বিক্রয় করা যাইতে পারিবে । (২) এই ধারামতে আজ্ঞা করা গেলে তদ্রুপ আজ্ঞাকারক আদালতের দণ্ডাজ্ঞার উপর যে আদালতে আপীল হইতে পারে সেই আদালতে আপীল হইতে পরিবে। ৫২৫ ধারা । এ দ্রব্যের অধিকার পাইবার স্বত্ববান 象 ব্যক্তি অজ্ঞাত কি অনুপস্থিত থাকিলে ও উক্ত দ্রব্য স্বভাবতঃ 會 আশশুক্ষয়শীল হইলে কিম্বা তাহা বিক্রয় করাতে স্বামীর লাভ আছে যে মাজিষ্ট্রেটের নিকট ঐ দ্রব্য ধরিবার রিপোর্ট হয় তিনি এরূপ বিবেচনা করিলে, যে কোন সময়ে তাহা বিক্রয় করিবার আদেশ দিতে পারবেন এবং উক্ত বিক্রয়ের নিট উৎপন্ন সম্বন্ধে, যত দূর সম্ভব, ৫২৩ও ৫২৪ ধারার বিধান এটিবে। (5) ছয় মাসের মধ্যে দা ওয়াদল উপস্থিত না হইলে কার্য প্রণালীর কথা । আশুক্ষয়শীল দ্রব্য বিক্রয় কৱিতে পালি বণর কথা ।

৪৪ চতুশ্চত্ত্বারিংশ অধ্যায়। ফৌজদারী মোকদ্দমা হস্তম্ভির করণ বিষয়ক বিধি। হাই কোর্টের মোকদ্দমা ৫২৬ ধারা- (১) যখন হস্তম্ভির কারবার কি স্বয়ং হাই কোটকে দেখান যায় যে, fৰচার কfরবার ক্ষমতাব 제4 | (ক) তদধীন কোন ফৌজদারী আদালতে ন্যায়সঙ্গত ও অপক্ষপাত তদন্তু কি বিচার • পাওয়া যাইতে পরিবে মা, বা (খ) অসাধারণ কাঠিন্যযুক্ত আইনঘটিত প্রশ্ন উথিত হইরার সম্ভাবনা, বা । (গ) যে স্থানে কি যে স্থানের নিকটে অপরাধ করা যায় সম্ভোষজনকরপ তদন্ত কি বিচারার্থে সেই স্থান দেখা আবশ্যক, বা (য) এই ধারামতে আজ্ঞা দিলে পক্ষদের বা সাক্ষিদের সাধারণতঃ সুবিধা হইবে, বা (ঙ) উক্তরূপ আজ্ঞ জুবিচার নিমিত্ত বাঞ্ছনীয়, তখন উক্ত কোট নিম্নলিখিতরূপ আজ্ঞ করিতে (/০) যে আদালত ১৭৭ হইতে ১৮৪ পৰ্য্যম্ভ ধারাক্রমে কোন অপরাধের তদন্ত ও বিচার করিবার ক্ষমতাপন্ন নহেন, কিন্তু অন্যান্য প্রকারে তৎকার্য্যক্ষম, সেই আদালত কর্তৃক উক্ত অপরাখের তদন্তু কি বিচার হয়, কিম্বা (ya) বিশেষ কোন ফৌজদারী মোকদ্দম। কি আপীল কি বিশেষ শ্রেণার তদ্রুপ .মোকদম কি আপীল, স্বীয় কর্তৃত্বাধীন এক ফৌজদারী আদালত হইতে সমান কি অধিক ক্ষমতাপন্ন তদ্রপ অন্য কোন ফৌজদারী আদালতে প্রেরিত হয়, কিম্বা (Jo) বিশেষ কোন ফৌজদারী মোকদ্দমা কি আপীল আপনার নিকটে প্রেরিত হইয়া বিচার হয়, কিম্বা ( ) কোন অভিযুক্ত ব্যক্তি আপনার নিকট কিম্বা কোন সেশন আদালতে বিচারার্থে সমপিত হয় । (১) হাই কোর্ট প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেটের আদালত ভিন্ন অন্য আদালত হইতে আপনার সম্মুখে বিচারার্ষে কোন মোকদম উঠাইয়া আনিলে, ২৬৭ ধারার নিদিষ্ট স্থল ভিন্ন যে আদালত হইতে মোকদ্দমা উঠাইয়া আনা যায় তদ্রুপে উঠাইয়া আন না গেলে সেই আদালতে যে কাৰ্য্যপ্রণালী অবলম্বিত হইত সেই মোকদ্দমার বিচারে সেই কাৰ্য্যপ্রণালী অবলম্বন করিবেন। (৩) হাই কোর্ট নিম্নতর আদালতের রিপোর্টমতে কিম্ব স্বাৰ্থযুক্ত কোন পক্ষের প্রার্থনামতে কিম্বা আপন প্রৱত্তিমতে কাৰ্য্য করিতে পারবেন। e (৪) এই ধারাক্রমে যে ক্ষমতা প্রদত্ত হইল তদনুসারে কাৰ্য্য হইবার প্রার্থনা (মোশন) প্রস্তাবনাক্রমে করা | যাইবে ও প্রার্থক আডবোকেট জেনরল না হইলে আকিডেবিট কি প্রতিজ্ঞ দ্বারা তাহার পোষকতা করিতে হইবে । (৫) অভিযুক্ত ব্যক্তি এই ধারামতে প্রার্থনা করিলে হাই কোর্ট তাঙ্গর প্রতি এই নিয়মে জামিন সহিত বা