পাতা:গবর্ণমেণ্ট্‌ গেজেট্‌ (জুলাই-ডিসেম্বর) ১৮৯৭.pdf/৬৪৭

( x ०१ ) (২) ষে হাই কোর্ট রাজকীয় সনন্দবলে সংস্থাপিত নহে স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্টের অমুমতি গ্রহণপুৰ্ব্বক সেই হাই কোর্ট সময়ে সময়ে— (ক) দ্বীয় অধীন ফৌজদারী আদালতে যে যে বন্ধী রাখিতে হইবে ও তন্মধ্যে যে ষে O কথা ও হিসাব লিখিতে হইবে ও সেই সকল আদালতের যে রিটর্ণ কি বর্ণনাপত্ৰ প্রস্তুত করি । পাঠাইতে হুইবে তদ্বিষয়ক বিধি প্রণয়ন করিতে পরিবেন । (খ) উক্ত সকল আদালতের আনুষ্ঠানিক কোন কাৰ্য্য লিখিবার পাঠ নির্দিষ্ট করা আবশ্যক জ্ঞান করিলে সেই পাঠ নিরূপণ করিতে পরিবেন । (গ) দ্বীয় রীতির ও আমৃষ্ঠানিক কার্য্যের এবং আপনার অধীন সকল ফৌজদারী আদালতের রীতির ও আনুষ্ঠানিক কার্য্যের ব্যবস্থা করণার্থ বিধি প্রণয়ন করিতে পারিবেন। (ঘ) অর্থদণ্ড আদায় করিবার জন্য এই আইনমতে যে ওয়ারণ্ট দেওয়া যায়, তাহা যে প্রকারে জারী করিতে হুইবে তাহার ব্যবস্থা করণার্থ বিধি প্রণয়ন করিতে পরিবেন । কিন্তু এই ধারামতে যে কোন বিধি প্রণীত ও পাঠ নিরূপিত হয় তাহ এই আইনের কিম্বা যৎকালে অন্য যে আইন প্রচলিত থাকে সেই আইনের অসঙ্গত না হয় | (৩) এই ধারামতে কোন বিধি প্রণয়ন করা গেলে , তাহ স্থানীয় রাজকীয় গেজেটে প্রকাশ করা যাইবে । ৫৫৪ ধারা । ৫৫৩ ধারামতে ও ভারতবর্ষীয় হাই কোর্ট বিষয়ক ১৮৬১ সালের ஆF আইনের ১৫ ধারামতে যে ---ক্ষমতা প্রদত্ত হইয়াছে তাহ মানিয়া এতৎসংযুক্ত পঞ্চম তফসীলে ষে পাঠ নির্দিষ্ট হইল সেই পাঠ প্রত্যেক স্থলে অবস্থাভেদে যেরূপ পরিবর্তন করা আবশ্যক হয় তাহা করিয়া ততুল্লিখিত কাৰ্য্যে ব্যবহার করা যাইবে । ৫৫৫ ধারা। কোন জজ বা মাজিষ্টেট কোন মোকদ্দমার এক পক্ষ হইলে, কিম্বা আপনি তাহাতে স্বার্থযুক্ত থাকিলে, তাহার আদালত হইতে যে আদালতে আপীল হয়, সেই আদালতের অনুমতি না লইয়া ঐ মোকদ্দমার বিচার বা তাহ বিচারার্থে সমপণ করিবেন না এবং কোন জজ বা মাজিষ্ট্রেট নিজে যে নিম্পত্তি বা আজ্ঞা করেন তাছার উপর আপীল শুনিবেন না । ব্যাখ্যা । কোন জজ বা মাজিষ্ট্রেট মুনিসিপল কমিশনর কিম্বা রাজকীয় কৰ্ম্মচারী স্বরূপ অন্য রকমে অন্যান্য কর্য্যের ‘মমিত্ত অন্যান্য হাই কোর্টের বিধি কfরবার ক্ষমতায় কথা । পাঠের কথা । যে স্থলে জজ বা মাজিষ্ট্রেট আপনি স্বর্থযুক্ত থাকেন তাহার কথা । সম্পত্ত আছেন কেবল এই কারণে এই ধারার মর্মাম্বসারে কোন মোকদ্দমার এক পক্ষ বা তাহাতে আপনি স্বাৰ্থযুক্ত বলিয়া গণ্য হইবেন না । উদাহরণ । কোন মাজিষ্ট্রেট ১৯০ ধারামতে কোন অপরাধ গ্রাহ্য করিয়া ধাকিলে কিম্বা এ রূপে কোন অপরাধ গ্রাহ্য করিয়াছেন এমন কোন মাজিষ্ট্রেট র্তাহাকে কোন মোকদম। হস্তম্ভের করিয়া দিয়া থাকিলে, যে স্থানে ঐ অপরাধ কৃত হইয়াছে বলিয়া কথিত হয় তিমি সেই স্থানে গিয়াছেন এবং ঐ অপরাধ সম্বন্ধে প্রথমস্থলীয় বা বেজাবেদামও তদন্তু লইয়াছেন কেবল এই ঘটনা বশতঃ তিনি ঐ মোকদ্দমার এক পক্ষ বা তাহাতে আপনি স্বাধযুক্ত নহেন ৷ ৫৫৬ ধারা । আদালতেব ভাষা স্থির কবিতে পাবল{র কথা । কোন স্থানীয় গবৰ্ণমেন্টের শাসনাধীন প্রদেশে রাজকীয় সনন্দবলে সংস্থাপিত হাই কোর্ট ভিন্ন কোন আদালতের ভাষা বলিয়। এই আইনের কার্য্যপক্ষে কোন্‌ ভাষা গণ্য হইবে, উক্ত স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্ট ইহা স্থির করিতে পারবেন। ৫৫৭ ধারা । এই আইন মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত প্ৰযুত গৰ- ক্রমে মন্ত্রিসভাধিষ্ঠিত শ্ৰীযুত ণর জেনবল সাহেবের বা গবৰ্ণর জেনরল সাহেবের বা স্থানীয় গবৰ্ণমেণ্টের ক্ষমতামুসাবে সময়ে সময়ে কার্য্য স্থানীয় গবর্নমেন্টের প্রতি হছ বাব কথা । ষে যে ক্ষমতা অপিত হুইল প্রয়োজনমতে সময়ে সময়ে তদনুসারে কার্য্য হইতে পারিবে । এই আইন প্রচলিত হইবার পর যে সকল আনুষ্ঠানিক কাৰ্য্য উপস্থিত করা যায় তৎসম্বন্ধে এই আইনের বিধান খাটিবে, এবং এই আইন যৎকালে প্রবল হয় তৎকালে কোন ফৌজদারী আদালতে যে সকল মোকদ্দমা চলিতে থাকে তৎসম্বন্ধে যতদুর সম্ভব এই আইনের বিধান খাটিবে । রাজকীয় কোন কার্য্যকারক এই আইনমতে কোন সম্পত্তি বিক্রয় করণ সম্পৰ্কীয় কোন কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ করিলে, সেই সম্পত্তি ক্রয় করিবেন না বা নীলায়ে ডাকিবেন না । ৫৬০ ধারা । ( ১ ) এই আইনে যাহা কিছু আছে তাহা সত্ত্বেও কোন প্রধান প্রেসিডেন্সী মাজিষ্ট্রেট ব। জিলার মাজিষ্ট্রেট ছাড়া তন্য কোন মাজিষ্ট্রেট— (ক) যে স্থলে কোন লোক আপন স্ত্রীর সহিত সংসর্গ করিয়াছেন সে স্থলে বলাৎকার অপরাধ আমলে আনিবেন না। কিম্বা ৫৫৮ ধারা । চলিত মোকদN}র কথা | ৫৫৯ ধারা । নিলাম কার্য্যে লিপ্ত কৰ্ম্মচারিদেব সম্পত্তি ক্ৰয ন। কবিবার ল ন ডাকিবার কথা | স্বামী কর্তৃক বলtংকার অপৰাধ সম্বন্ধে বিশেষ বিধা মের কথ! |