পাতা:গল্পগুচ্ছ (চতুর্থ খণ্ড).pdf/২৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>0>ゼ গল্পগুচ্ছ n জাদুঘরে সাজিয়ে তুলতে পেরেছি তা বললে বেশি বলা হবে। চালচিত্তির খাড়া করে একটা খসড়া মনের সামনে দাঁড় করিয়েছিলাম, সেটা আমার খেয়ালেরই খেলনা।” d — রবীন্দ্রনাথ। অধ্যায় ১৩ । ছেলেবেলা অপিচ দ্রষ্টব্য : পত্র ১৪৯, ছিন্নপত্রাবলী। প্রবাসীতে যে শাহিবাগের ছবি১০ বাহির হইয়াছে এই বাড়িতেই আমি বাস করিয়াছি এবং ইহাই ক্ষধিত পাষাণের সেই বাড়ি। নদীতীরের দিকটা ইহাতে দেখানো হয় নাই—শীণ সবেণীমতী নদী ইহার প্রাকারতল চুম্বন করিয়া প্রবাহিত হইতেছে— ইহাকেই আমি গলেপ সমতা’ বলিয়া বর্ণনা করিয়াছি মনে হইতেছে। ছবিটি দেখিয়া আমার সেই ১৭ বৎসর বয়সের নিজান মধ্যাহ্নের উদভ্ৰান্ত কল্পনাসকল মনে উদয় হইতেছে। [ ১৩০৯ ] — রবীন্দ্রনাথ। সতীশচন্দ্র রায়কে লিখিত পত্র বিশ্বভারতী পত্রিকা, মাঘ-চৈত্র పిరి66 অতিথি বসে বসে সাধনার জন্যে একটা গল্প লিখছি— খুব একটা আষাঢ়ে গোছের গল্প। একটা একটা করে লিখছি এবং বাইরের প্রকৃতির সমস্ত ছায়া আলোক বৰ্ণ ধৰনি আমার লেখার সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। আমি যে-সকল দশ্য লোক ও ঘটনা কল্পনা করছি তারই চারি দিকে এই রৌদ্রব্যটি নদীস্রোত এবং নদীতীরের শরবন, এই বর্ষার আকাশ, এই ছায়াবেটিত গ্রাম, এই জলধারাপ্রফুল্ল শস্যের ক্ষেত ঘিরে দাঁড়িয়ে তাদের সত্যে ও সৌন্দযে সজীব করে তুলছে। কিন্তু পাঠকেরা এর অধোক জিনিসও পাবে না। তারা কেবল কাটা শস্যই পায়, কিন্তু শস্যক্ষেতের আকাশ বাতাস শিশির এবং শ্যামলতা সমস্তই বাদ পড়ে যায়। আমার গল্পের সঙ্গে যদি এই মেঘমন্তে বষাকালের সিনগধরৌদ্ররঞ্জিত ছোটো নদীটি এবং নদীর তীরটি, এই গাছের ছায়া এবং গ্রামের শান্তিটি এমনি অখণ্ডভাবে তুলে দিতে পারতুম তা হলে সবাই তার সত্যটকুে একেবারে সমগ্রভাবে এক মহেনতে বঝে নিতে পারত। অনেকটা রস মনের মধ্যেই থেকে যায়, সবটা পাঠককে দেওয়া যায় না। যা নিজের আছে তাও পরকে দেবার ক্ষমতা বিধাতা মানুষকে সম্পণে দেন নি। সাজাদপরে ২৮ জন ১৮৯৫ —রবীন্দ্রনাথ। ছিন্নপত্র দরাশা 譬 ৭ অগ্রহায়ণ ১৩১৮। আমি [ বিপিনবিহারী গুপ্ত ] বলিলাম, টেনিসনের Princess গল্পটি যেন কয়েকজন বন্ধ মুখে মুখে রচনা করিলেন। একজন আরম্ভ করিলেন, খানিক দর অগ্রসর হইয়া তিনি আর-একজনকে বলিলেন, এইবার তুমি গলপটা চালিয়ে যাও ; দ্বিতীয় ব্যক্তি থামিলে আর-একজন গল্পটাকে আরও খানিকটা अशनम्न कब्रिम्ना निtणन-७ई ब्रकभ कब्रिग्ना वन गल्नग्नेि ब्राछठ एट्टैग्नाटइ । किन्छू