পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গল্পগুচ্ছ ミも○ নিশীথে "ডাক্তার { ডাক্তার !" জবালাতন করিল। এই অর্ধেক রায়ে— চোখ মেলিয়া দেখি আমাদের জমিদার দক্ষিণাচরণবাবা। ধড়ফড় করিয়া উঠিয়া পিঠভাঙা চৌকিটা টানিয়া আনিয়া তাঁহাকে বসিতে দিলাম এবং উদবিগ্নভাবে তাঁহার মুখের দিকে চাহিলাম। ঘড়িতে দেখি, তখন রাত্রি আড়াইটা। দক্ষিণাচরণবাব বিবর্ণমখে বিসফারিতনেতে কহিলেন, “আজ রাত্রে আবার সেইরূপ উপদ্রব আরম্ভ হইয়াছে—তোমার ঔষধ কোনো কাজে লাগিল না।” আমি কিঞ্চিৎ সসংকোচে বলিলাম, “আপনি বোধ করি মদের মাত্রা আবার বাড়াইয়াছেন।” দক্ষিণাচরণবাব অত্যন্ত বিরক্ত হইয়া কহিলেন, “ওটা তোমার ভারি ভ্রম। মদ নহে; আদ্যোপাত বিবরণ না শুনিলে তুমি আসল কারণটা অনমান করিতে পারবে ना ।* কুলুঙ্গির মধ্যে ক্ষুদ্র টিনের ডিবায় লানভাবে কেরোসিন জনলিতেছিল, আমি তাহা উস্কাইয়া দিলাম ; একটুখানি আলো জাগিয়া উঠিল এবং অনেকখানি ধোঁয়া বাহির হইতে লাগিল। কোঁচাখানা গায়ের উপর টানিয়া একখানা খবরের-কাগজ-পাতা প্যাকবাক্সের উপর বসিলাম । দক্ষিণাচরণবাব বলিতে লাগিলেন— আমার প্রথম পক্ষের স্মীর মতো এমন গাহিণী অতি দলভ ছিল। কিন্তু আমার তখন বয়স বেশি ছিল না, সহজেই রসাধিক্য ছিল, তাহার উপর আবার কাব্যশাস্ত্রটা ভালো করিয়া অধ্যয়ন করিয়াছিলাম, তাই অবিমিশ্র গহিণীপনায় মন উঠিত না । কালিদাসের সেই শেলাকটা প্রায় মনে উদয় হইত—

  • क्षिौ मष्यिः नशौ मिथः প্রিয়শিষ্যা ললিতে কলাবিধোঁ । কিন্তু আমার গহিণীর কাছে ললিত কলাবিধির কোনো উপদেশ খাটিত না এবং সখীভাবে প্রণয়সম্প্রভাষণ করিতে গেলে তিনি হাসিয়া উড়াইয়া দিতেন। গঙ্গার স্রোতে যেমন ইন্দ্রের ঐরাবত নাকাল হইয়াছিল, তেমনি তাঁহার হাসির মুখে বড়ো বড়ো কাব্যের টুকরা এবং ভালো ভালো আদরের সম্প্রভাষণ মহাতের মধ্যে অপদস্থ হইয়া ভাসিয়া যাইত । তাঁহার হাসিবার আশ্চয' ক্ষমতা ছিল।

তাহার পর, আজ বছর চারেক হইল আমাকে সাংঘাতিক রোগে ধরিল । ওঠেত্তঙ্গ হইয়া, জরবিকার হইয়া, মরিবার দাখিল হইলাম। বাঁচবার আশা ছিল না। একদিন এমন হইল যে, ডাক্তার জবাব দিয়া গেল। এমন সময় আমার এক আত্মীয় কোথা BBB BB DDBBD DDDDD DDDBB DDDS B BD BB DDB BD DDD পটিয়া আমাকে খাওয়াইয়া দিল। ঔষধের গণেই হউক বা অদষ্টরুমেই হউক সে যাত্রা লচিয়া গেলাম। प्ञ्चारणग्न नम्नम्न स्राम्राख्न श्रृङ्ख्यौ अर्शनीण aक ध्रुश्रउद्र खना विष्ठान्न कट्क्लन नाइँ ।