পাতা:গল্পগুচ্ছ - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৩২ গল্পগুচ্ছ পারিতাম না। কোনো ছোটো মেয়ের ব্যামো হইলে মনে হইত, আমার শশাঁই যেন পল্লীর সমস্ত রাশা বালিকার মধ্যে রোগ ভোগ করিতেছে। তখন পরা বর্ষায় পল্লী ভাসিয়া গেছে। ধানের খেত এবং গহের অঙ্গনপাশব দিয়া নৌকায় করিয়া ফিরিতে হয়। ভোররাত্রি হইতে ব্যষ্টি শরে হইয়াছে, এখনও विब्राध नाझे । জমিদারের কাছারিবাড়ি হইতে আমার ডাক পড়িয়াছে। বাবদের পান্সির মাঝি সামান্য বিলম্ববটুকু সহ্য করিতে না পারিয়া উদ্ধত হইয়া উঠিবার উপক্ৰম করিতেছে। ইতিপবে এরপে দাযোগে যখন আমাকে বাহির হইতে হইত তখন একটি লোক ছিল ষে আমার পরাতন ছাতাটি খালিয়া দেখিত, তাহাতে কোথাও ছিদ্র আছে কি না এবং একটি ব্যগ্র কন্ঠ বাদলার হাওয়া ও ব্যটির ছাঁট হইতে সযত্নে আত্মরক্ষা করিবার জন্য আমাকে বারবার সতক করিয়া দিত। আজ শান্য নীরব গহ হইতে নিজের ছাতা নিজে সন্ধান করিয়া লইয়া বাহির হইবার সময় তাহার সেই স্নেহময় মনখখানি সমরণ করিয়া একটুখানি বিলম্বব হইতেছিল। তাহার রন্ধ শয়নঘরটার দিকে তাকাইয়া ভাবিতেছিলাম, যে লোক পরের দঃখকে কিছই মনে করে না তাহার সখের জন্য ভগবান ঘরের মধ্যে এত স্নেহের আয়োজন কেন রাখিবেন । এই ভাবিতে ভাবিতে সেই শান্য ঘরটার দরজার কাছে আসিয়া বকের মধ্যে হ হ করিতে লাগিল। বাহিরে বড়োলোকের ভূত্যের তজনস্বর শনিয়া তাড়াতাড়ি শোক সবরণ করিয়া বাহির হইয়া পড়িলাম। নৌকায় উঠিবার সময় দেখি, থানার ঘাটে ডোঙা বাঁধা, একজন চাষা কেীপীন পরিয়া ব্যষ্টিতে ভিজিতেছে। আমি জিজ্ঞাসা করিলাম, “কণী রে - উত্তরে শানিলাম, গতরাত্রে তাহার কন্যাকে সাপে কাটিয়াছে, থানায় রিপোর্ট করিবার জন্য হতভাগ্য তাহাকে দরগ্রাম হইতে বাহিয়া আনিয়াছে। দেখিলাম, সে তাহার নিজের একমাত্র গাত্রবস্ত্র খলিয়া মতদেহ ঢাকিয়া রাখিয়াছে। জমিদারি কাছারির অসহিষ্ণ মাঝি zनौका झाफुिझा मिळन । বেলা একটার সময় বাড়ি ফিরিয়া আসিয়া দেখি, তখনও সেই লোকটা বকের কাছে হাত পা গটাইয়া বসিয়া বসিয়া ভিজিতেছে; দারোগাবাবরে দশন মেলে নাই। আমি তাহাকে আমার রন্ধন-অন্নের এক অংশ পাঠাইয়া দিলাম। সে তাহা ছাইল না। তাড়াতাড়ি আহার সারিয়া কাছারির রোগীর তাগিদে পনবার বাহির হইলাম। সন্ধ্যার সময় বাড়ি ফিরিয়া দেখি তখনও লোকটা একেবারে অভিভূতের মতো বসিয়া আছে। কথা জিজ্ঞাসা করিলে উত্তর দিতে পারে না, মাখের দিকে তাকাইয়া থাকে । এখন তাহার কাছে এই নদী, ঐ গ্রাম, ঐ থানা, এই মেঘাচ্ছন্ন আদু পকিল পথিবীটা স্বশ্নের মতো। বারবার প্রশ্নের বারা জানিলাম, একবার একজন কনস্টেবল আসিয छिखाना कब्रिग्नाझिल. प्लेगाँक किछ्द आटछ कि ना । न छेख्द्र कब्रिग्राझिल, ट्न निडाग्टई গরিব, তাহার কিছ নাই। কনস্টেবল বলিয়া গেছে, “থাক বেটা, তবে এখন বসিয়া থাক।” এমন দশ্য পাবেও অনেকবার দেখিয়াছি, কখনও কিছই মনে হয় নাই। আজ কোনোমতেই সহ্য করতে পারলাম না। আমার শশীর করশাগদগদ অব্যন্ত কণ্ঠ नधभ्ठ वामजाव्र स्राकाण छफ़िग्ना वाछिब्रा फेठिण । धे कनाशम्ना याकाशम छाय"*