পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/১৩৭

& বছরখানেক পূৰ্ব্বের কথা । বাংলাদেশের অবস্থাহীন লোকেজের মালেfরর একটা নশ্বের সামিল । বৎসরের পর বৎসল্প তাহারা বর্ষার পরে পেটজোড়া প্লীহা লইয়া এই ব্যাধিটর করতলগত হয় এবং পোষ্টীফিসের সন্তা কুইনাইন ক্রমাগত সেবন করিয়া কয়েক বৎসর পরে যখন রোগটা কালজিয়ে দাড়ায়, তখন কেন্থ কেহ হয় ত, জেলার ছালপাতালে যাইয়া ইনজেকजन ब्रेब्रl *ब्रशांशूद्र cछाँtद्ध वैi8िब्रt ॐ, cरुश् BBD D BB BBBBB DDS DDS gBB बद्गांदबई इहेब अमिराठ८ह, डेशं नूठम७ नह অথচ সন্তা সত্ত্য ইছার প্রতিকার জং, এমন উপায়ও এই সব হন্তভাগ্য গ্রাহ্মধাদিদেখ নাই। স্বতন মুখোপামায়ের পেশা ছিল তাঙ্কণী । পশার ছিল ন; এমন নয় । এলোপ্যাথি, ছোমিওগৃধি, বধিল্পাঞ্জী প্রভৃত্তি লবগুলি প্রক্রিয়ায় কোনটাই তিনি প্রয়োজম হুইলে প্রয়োগ করিতে বোধ করিতেন না, অথচ উপায়াগুর নী থাকায় লোকে তাৎৗরই কাছে ঔষধ লইতে জ্বলিত । ঠিক ওপাশ্লেষ্ট রাজগঞ্জ গ্রামগুনি । এই সময়ে সেখানকার মল্লিক খাবুর একজন দুগুন পাশকরা ডাক্তার জানিয়; ঠিক নদীর ধারেই একটা ধর তুলির একটা গান্তৰ্য-চিকিৎসালয় খুলিলেন। ডাক্তারবাবুঢ়ী ছেলেমান্বষ, কিন্তু অল্প দিনেষ্ট একটু স্বনাম করিয়া লইলেন । রোগী দেখিত্তে কfহারও ৰাড়ীতে গেলে জাট জানা कॆिष ४क छैjक श्रृं★ॉर्मौ शरँडम, झिछ खैश्वर्षाभ्रे, বিনামূলেই পাওয়া যাইত। একে পাশকরা ডাক্তার, তাঁহাতে বিনামূল্যে ঔষুধ, কাজেই স্বতন মুখোপাধ্যায় প্রমাৰগণিলেন। অথচ এই ডাক্তাল্পটার অনিষ্ট করিবার কোন নবম বৰ্ষ" इरपांश्न न] *tiहेब्रां दकई श्रtजनांस् वश्छद कब्रि:उ লাগিলেন । একদিন সকালবেলায় মধুভট্টাচাৰ্য্য আসির রঞ্জনকে বুলিলেন, “পদ্মর জরটা তো আজি সকাল থেকে একেবারেই ছড়িলে না রতল,কি রকম যেন জম্বেীর-জজ্ঞান হয়ে রয়েছে, কি করি বল দিকিনি, তোমার এবারকার ফিবার মিকশগল্পটার ভে} কিছু ছোল না, নইলে তোমার ওষুধ ত ডেকে कृ*थे ख़ब्र-** রতন মুখোপাধ্যায়ের মেজাজট তখন বস্তুষ্ট তিক্ত। একটা রোগীর মৃত্যু হইয়াছে ঔষধ ও eिसिीtछेब्र घोश बाँवप्न ए5jइ{ब्र निरुप्ले मृीरप्ल कांद्रि টাক পাওনা। তাঙ্গর পুঞ্জ আসিয়া ৰলিতেছিল, যে মগজ ট্যৰ দেওয়া তাঁহাদের সাধ্যের অতীত, এক কলসী গুড় ও অধি কাইম ৰিচালি লইয়া প্তাহীকে জব্যাংক্তি ন দিলে আর উপায় নাই। মধুসূদনের কথা শুনিয়া রতন একটু গম্ভীর" প্তাবে বলিলেন, “তোমার কাছে কত পাওনা তা ধনে আছে ? কালকের ওষুধটায় মম ধরে छिन छैोको बारक्षा श्रीमा । क्रोस ििकधि cजई ৰাকীটা মিটিয়ে ।” মধুস্থান বলিল, “এখন আমি তিনটাকা ৰারে জানা কোথায় পাব ? দিনকতক পয়ে বরং—* রক্তন কয়েক মুহূৰ্ত্ত কি জ্ঞাবলেন। তাঁর পর বলিলেন, “মেয়ের মিয়ের কি ব্যবস্থা করছে । ঔষধ এবং ভীস্থার মূল্যের হিসাবের সহিত এই কথার কি সম্বন্ধ তাহ মধুসূদন বুঝিতে পাক্সিলেন না । বলিলেন, "মীর বিয়ে । দাড়াও, জাগে শরীর-ই সারুক, তার পরে সে-চেষ্টা হবে। এবার কি ভোগাটাই ভুগছে মেট্টে।" রক্তন খলিল, “ম্যালেরিয়া জয়, আজ হয়েছে কাল সেন্থে ধাৰে, সেজন্তে ভাববার কিছু দেখতে পাইনে -