পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/১৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডাক্তারের ভিজিট অধ্যাপক ঐবিনোদবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায় - আমার ডাক্তারী ব্যবসার অবলম্বন করার .একটা পূৰ্ব্ব ইতিহাদ ছিল। জ্ঞান হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বাপ মাকে হারাইয়া, “হিসেী” ঠাকুরদ্বাধীর কাছে মাতুব হুইয়াছিলাম । তিনি আমাকে যেমনি ভালবাসিতেন, হেমূনি উরি কঠোর শাসনেরও সীমা ছিল না, এবং সূৰ্ব্বদাই স্ত্রীবনে “টাকা-র প্রয়োজনীয়ত সম্বন্ধে উlর কাছে উপদেশ শুনিতে হইত। তিনি নাকি একবার উtহার দুঃখের দ্বিনে কোনও ধনী বন্ধুর নিকট টাকা ধার করিড়ে গিয়া, টাকার বদলে গুটকতক মিষ্ট কথা সংগ্ৰহ করিয়া, উহার ॥বে চোখের জল ফেলিস্থা ফিরিয়া আলিৱাছিলেন । সেই অবধি তিনি টাকাকে সমাদর করিয়৷ আলিঙেছিলেন, দুঃখের দিনে ভূগরমের চেয়ে tाकाई बफ़ दछू, ऐश३ ॐiइीइ ऽिब्रक्षिtनग्न अठ #াড়াইয়া গিয়াfছল । সুক্তরাং উহার শিক্ষার গুণে স্থির করিয়াছিলাম যে হয় বড় ব্যবসাষ্ঠী না হয় বড় উকিল হইব, এবং লক্ষ লক্ষ টাকা উপার্জন করিণ মানবজীবন সার্থক কবি। একদিন ব্যাপারট। অন্যরকম দাড়াইয় গেল । আমি তখন প্রথম শ্রেণীর ছাত্র । মৰ্ণিং স্থল ৷ মূর্ণিং স্কুলের নেশা বোধ হয় একদিন নী একদিন সকলকেই অকিছুক্ত করিয়া তুলে। অতি প্রত্যুষে শয্যা হুইস্তে উঠা বই বগলে স্কুলের দিকে চলিলাম। সেদিন ইনস্পেক্টার আসিবার কথা। বৃদ্ধ “দ্য একবার নিক্সা জড়িত কণ্ঠে জিজ্ঞাস করিলেন, “এত সকাল সকল স্থল যাইণ্ডেছ কেন, কিন্তু ইনস্পেক্টর আলিবাৰ ৰূৰ৷ ৰলিতেই তিনি নিরূদ্বেগে পাশ ফিরিয়া অবর নিদ্রিত হইলেন । স্কুল আমাদের বাড়ী হইতে ' প্রায় একঘণ্টায় পথ । সেদিন যেন সুকালের বiভাগটা বেশ প্রীতিকর মনে হইতেছিল, ফুলের একটা পাতলা গন্ধ মাঝে মাঝে মাকে আলিড়েছিল—ৰাঝে মাঝে অলিতেছিল বলিয়াই যেন শ্ৰেণী fমষ্ট । চারিদিকে দেখিণ্ডে দেখিতে স্কুলের কাছাকাছি হুইয়াছি, এমন সমস্তুে হঠাৎ নিকটের এক কৃষক-পঞ্জী হইতে কঙ্কণ ক্ৰন্দনধ্বনি শুনিজে পাইলাম । छर्द्यौिश्।। ७iझरैगीष । भ्रौ कiब्र-्रis नि दक्षगव्र झa cझ्णारु शरेंद्रl uरू क्लषक ववृक প্রায়ই একট কুটীরের রোয়াকে বলিতে দেখিতাম। শুনিলাম লেই ছেলেট তখনই স্থায়ী नििश्kइ बछि झङ्कटिक क्लव्रव ७ कक्ष রেঞ্জনধ্বনি। সেই পল্পীর ভিতর গিয়া স্কুলে যাইবার সহজ পথ। কিন্তু সেদিন ঘুবিধা আঞ্চদিক দিম স্থলে গিয়া পৌছিলাম। স্কুল বসিতে তখন। দেী ছিল, অম্ভ ছোলের ছাডুডু খেলিতেছিল। আমাকেও ডাকিল কিন্তু সেদিন গেলিতে ইচ্ছা করিল না। ইন্‌স্পেক্টর বঙ্গালী ভদ্রলোক, নামটা ভুলিয়া গিাছি। সৌম্যমূর্তি, গৌরবর্ণ দীর্ঘকায় দেখিলেই মনে যেন শ্রদ্ধার উদয় হয়। আমাদের শ্রেণীতে চুৰিয়াই ছেলেদের প্রত্যেককে জিজ্ঞাসা করিলেন, বড় হইয়া কে কোন ব্যবসায় অবলম্বন করিয়া আর্ণোপার্জন কল্পিৰে। এমন স্বষ্টিছাড়া প্রশ্ন কোনও ইনস্পেক্টর করেল কি না জানি নম্বা

  • g

تناقشار