শ্রাবণ, ১৩৪e ] পারলাম না,—কি ক’ৰ্ব্ব, বাবুর অবস্থা খারাপ, বঁচে কি না বঁচে, তাই আস্তে হল - আমি মনে মনে ভাবিলাম বাঙলার এই কৃষকজাতি এখনও নিজের ভালর কথা বুঝিতে শিখে নাই, পরের ব্যাগার থাটিয়াই মরে, ইহাম্বের উন্নতির আশা স্বদুর পয়াহুত । রোগী দেখিলাম। আগের দিন শঙ্কাবেল প্রামে এক যুঞ্জিলৈfত ক সভা হইয়ঃছিল । মুহকুমার ম্যাজিষ্ট্রেট যাহেব সমস্ত মুভালুমিতি বে-আইনী ঘোষন করা সত্বেও রোগী গেই সভায় সভাশতি হইয়াছিল । পুলিশ জ্ঞাসিয়l ভাড়া দ্বিতেই ডিড়ের মধ্যে চেম্বtয় হইতে পড়িয়া গ্নিস্থ উtহীর মীমায় আtঘtত লগিয়ছে । ७थन इ३८उ३ ८झाशै चटैल्उछ चपश्ाग्न রহিয়াছে, এবং মধ্যে মধ্যে স্কুল বঙ্কিতেছেন। রোগীয় বাড়িতে এক ক্ষয় স্ত্রী এবং এক কিশোরী বিধবা কল্প। ব্যতীত স্থার কেহই ছিল HI. গ্রামের লোক অনেকেই দেখিতে স্বাগিল্পীছিল । আমি ঔষধের ব্যবস্থা করিয়া, বিশেষ সাবধানতার সহিত রোগীর গেবাশুশষ করিবার জন্ম বিধবা কন্যাকে উপদেশ দিয়া, কুড়ি টাক ভিজিট লইয়৷ ফিরিয়া আগিলাম । ইহীর দুইদিন পরে পুনরায় নবগ্নান হইতে 'কল' আসিল। গিঞ্জ দেখিলাম রোগীর অবস্থা ভয়াবহ হইয়া উঠিয়াছে। ঔষধপক্সের ব্যবস্থ৷ করিলাম। ভিজিট দিৰfর সময় গ্রামবাসী একজন মধ্যবয়স্ক ভদ্রলোক আমার কাছে আসিয়া অনেক ভগিতার পর পলরট টাকা অtষার হাতে দিয়া বলিলেন, রোগী অত্যন্ত দরিদ্র ও অসহাঁয়, ইহার অধিক দিৰায় শক্তি তাঁহাদের নাই। আমি বুঝিলাম যে ইহার একটা যত্নৰন্থ করিয়া আমার গুtয প্রাপ্য হইত্তে আমাকে বঞ্চিত করিবার চেষ্ট হইতেছে। আমি সেই টাক তৎক্ষণাৎ রোগীর বিছানার উপর রাখিস্থ ఫిe=ణా ডাক্তারের ভিজিষ্ট ఉు " ক্ৰোধকম্পিত্ত কণ্ঠে তাহীদের এই অণ্ডত্ত্বোচিত ব্যবহারের জঙ্ক তিরস্কার কন্ধিয়া উঠিয় দাড়াইলাম। বিকারগ্রস্ত রোগী ঠিক সেই সময় যন্ত্রণায় কাতর হইয়া একটা অবক্ত শস্থ করিল । এমন সময়ে বিধবা মেয়েট ঘরে অসিস্থা আমাকে বন্সিল ষে এখনই "পূর্ণ ট্যকালে আমাকে দিড়েছে, কেবল কয়েক মূহূৰ্ত্ত অপেক্ষা করিতে হইবে। আমি সন্মভ হইয়ানিকটের চেয়ারটতে বসিলাম। মেয়েট চলিয়৷ গেল ; ভাহীর মূর্ব যেন অস্বাভাবিক মান, অস্বাভাবিক বিবর্ণ। অনেক কিশোরী হিন্দু বিধবা দেখিম্বাছি, এ বেল কি রঞ্চম মুখ, কি স্বৰুমু চেগ, কি এক রকমের চেহারা । টাক আসিস্তে দেহী হইতে লাগিল। ঘরেই ভিতর হুইতে একে একে সমস্ত গ্রামবাসী চলিয়া পিয়ছিল । রোগীর মুখেয় দিকে একবার BBBB BBBB L BBBB BBmm DDD কিরণছলে শিল্পের জানাল দিয়া মুখে আসিয়া পড়ায় আহায় মুখট অস্বাভাবিক লাল দেখাইতেছিল । হঠাৎ রোগী চাছিল, চোখ স্থটী রক্তৰণ, ৰিকার কাটে নাই । কস্ত মন্ত্রণোন্মুখ রোগী জেগিয়াছি, কিন্তু ইহার শক্তি চোখেচোখি হইত্তেই জtলtয় ভিডপ্লট যেন শিহুরিয়া উঠিল। এমন্ত্ৰ সৰ্বত্বে লেই মেয়েট স্বালিয়া কম্পিত্ত হণ্ডে আরও পাঁচটী টীকা আমাকে, দিল । আমি ভিজিট-লই চলিয়া আসিলাম । পথের অন্ধকারে ছুইটী মুখ কেবলই মনে পড়িতে লাগিল, রোগীর আশ্বাভাবিক রক্তবর্ণ মুগ, বিধখার অস্বাভাবিক বিবর্ণজ্ঞ । কিছুদ্ধিল ধরিয়া আমার ছোট মেয়ে রম ছুইগাছি সোনার স্কলির জন্য আবদার করিতেছিল, গৃহিণীরও ভাগীদার লীম ছিল না। নবগ্রামে চল্লিশট টাক পাইয়া স্বমীর জঙ্ক কলি গড়াইতে দিয়া ভাগাদ ও আবদায়ের হাত হইতে নিচুক্তি পাইলাম ।
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/১৬২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।