২৫৪ সঙ্গে ঝগড়া বাট যেদিন হ’লে সেই দিনই ভূমি চলে গেলে তাঁর কাছে--- প্রতুল বোধকরি স্নংসা করিরাই তাহাৰ বাকি কথাটা শেষ করিয়া দিল। ব’লল, আর তুমি তোমার পূর্বপুরুষের সুন}ম বজায় রণবীর জন্তে বায়ের পন্থ অঙ্গুসরণ করলে কেমন ? এই ত ?” রেণুক বলিল, “সে মামি তখন ধাই কল্পি নী, তোমার অ’ কিছু দেধৰtয় মৃত্নকীয় স্থবে না। ধিয়ে কৰা স্ত্রীও লই যে তোমার সন্মামের হালি ६.१ ॥* প্ৰভুল জিজ্ঞাসা করিল, ‘আর কিছু তোমার বলধার অাছে ? রেণুকা ছেটমুখে চুপ কস্থিঃ ভূইয়া স্বস্থিল । প্রতুল বুলিল, তাহলে আমার কথা শোনো ! তুমি আ মার বিয়ে-করা স্ত্রী নও, cडांमब्र द१५-बिल्लग्न च।iमि छiनि, छूमि चद्धि नौष्ठ, फूमि झुर्गा, श्रुरि अश्वश्च, ठू'म-ठूमि चाँ কিছু সব, কিন্তু তবু তুমি জামায়—তুমি স্বামীর কী তা জামি তোমায় মুখের কথায় কেমন কৰে’ বোঝাৰ রেণুকা ।” এই বলিয়া তাঁহাকে সে তাঁহার বুকের ঋছে টানিয়া জানিপ্পা চাপিয়া ধৰিল এবং তাৎক্স স্নচার দুই ওষ্ঠপুটে, আরক্তিম গণ্ডে এবং তাছার লেই অলিন্য-সুন্দর মুখমগুলেৱ সৰ্ব্বত্র ঝরখার চুম্বন করিয়া করিয়া তাংকে একেবারে বিহবল করিয়া দিয়া বলিতে লাগিল, "aভjম্বীয় আমি শঙ্কৰীয় বলেছি, আবার অজিও বলছি রাণী, তোমায় সন্দেং বুখা, তোষায় আমি চিরদিনই ঠিক এমনি ভালই বাগব।” তাহার পর রেঞ্জকার মুখখানি প্রভূল গঙ্কার দুইহাতে তুলিয়া ধরিয়া একাগ্র মুখদৃষ্টিতে সেই দিকপালে কিয়ৎক্ষণ চুপ করি। তাৰাইয় [ নবম বর্ষ থাকিয় আবার লিঙ্গ, এ মুখ আমার কাছে জীবনে কথখনও পুরাণ হৰে লা রেণু, তোমার এই মুখখানির পানে দ্বিবারাত্রি একদৃষ্টি তাকিয়ে বলে ধাঞ্চত্তে ইচ্ছে করে ।” রেণুকা ঈষৎ ছাপিল । সে বড় স্বন্দর হাসি । যে না দেখিয়াছে তাছাকে বুঝাইবার উপায় নাই । বলিল, “আমিীয় এ মুখ - এমনটি চিবুকলি জ্বাকবে না গেঁ ৷” প্রতুল বলিল, না থাকু, তবু আমায় জ্বালঙ্কাল থাকবে i* ধ্বন্ধি না থাকে ?” নীরথীর শুধু সেই এক প্রশ্ন ! প্ৰভুল ৰোধ করি স্বনে সনে একটুপলি স্বাগ ফলি। বলিল ‘জ্যাখ্যে, আমার ভালবালার ওপর তোমার এত বেশি মৰ্ম্মেং হে, শুনে গুনে তেওঁছারই ভালবাসার ওপর তামার কেমন যেন সুনেছি জন্মে যাচ্ছে * রেণুকা বলিল, “জচ্ছি। তাই যদি হয় তাং’লে কি করবে ? “কি কল্পৰ জ্ঞা ঠিক জানিনে। তধে'—প্ৰতুল বলিল, “তোমায় গুলবালা না পেলে সমস্ত পৃথিবী জামার কাছে জগুঃসারশূঙ্ক ফাঁকা হয়ে যাধে । গুখন আর আৰি বেঁচে থেকে কোল ৪ জুখ পাণ্ড BS BB BD DBB BBBBS BBS BBB পান্ত্রি।” স্বাক্ষ্মহত্যা রেণুকা হালিতে ছালিতে কেমন যেন অবিখালেন্ন ভঙ্গীত্তে বলিল, “ৰাঃ৪ সীমাঙ্ক একটা মেয়ের জঙ্কে—তুমি পুরুষ মানুষ ছি! আমার মৃত্ত এমন কত্ত পাৰে ।” হেমেন আবীর অলিল। খাইবাৰ সময় সে ৰাঁহাই স্বলিয়া বাক, রেণুক জানিত--লে জালিবে,
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/২১৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।