প্রেমের কাহিনী ঐশৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায় (পূৰ্ব্ব প্রকাশিত অংশের পর ) ষ্টেমেন্দ্রনাথের লিঞ্জের আচরণের জন্ম তাহার নিজেরই গজ্জিত হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু প্রথমতঃ সে ভাবিল, প্রতুল কিছুই বুঝিতে পারে নাই, দ্বিতীয়তঃ তাছার প্রতি প্রভুলের দুর্বলতা কোথায় তা সে বেশ ভাল করিষ্কাই জানে । ठाँ* cन टैिक चकूडांडग्न भग्नउॉरमछ भङझे निष्ठांख् ভাল মামুষের জ্ঞাণ করি গুভুলের দিকে ফিরিয়া গাড়াইল এবং হাসিয়া বলিল, “তুমি ধে একেবায়ে पृथ्र पूण श्रिग्न ऋछह अङ्ग्छ ! c७lभान्ज ड' দেখাই পাবার জো নেই।” হেমেনের সঙ্গে তাঁছার আীয় কয়েকদিন পরে দেখা, অল্প সময় হইলে ভাইকে ছয়ত সে যুকে জড়াইয়া ভিঞ্চিস্থ হয়ত ভাগঙ্গের কথা বাৰ্ত্ত গল্প আর শেষই হইণ্ডে চাহিত ন, অথচ প্রতুল সেদিন কি ভাবিয়া যেন নিজেই নিৰ্ব্বিবাদে ৰলিয়া ৰসিল, “ই ভাই, কয়েকদিন ধরে তারি একটা গুরুতর কাজে ব্যঞ্চ হয়ে রয়েছি।” বলিয়াই সে সেখান হ’তে চলিয়া যাইতেছিল, আবার কি ভাবিয়া থমকিয়া গাড়াইল । রেণুকার দিকে মুখ ফিরাইয়া বলিল, “আমার সেই জিনিসট,—তুমি একস্থায় আসতে পারে রেণুক ? তাহার এই ঔদাসীন্ত হেমেন যে লক্ষ্য করিল গ্ৰী তাঁহা ময় । এবং লক্ষ্য করিরাই বোধ করি উঠিয়া ছাড়াইয় বলিল, “আজি আসি তাঙ্ক’লে।” প্রতুল বলিল, "গাছা।” ন্থেমন্ত্রনাথ মুখে তাহার শুষ্ক একটুখানি হাসি টানিয়া অনিয়া রেণুকাকে একটি নমস্কার করিয়া যাইতেছিল । ঔফুলের দিকে না তাকাইয়া রেণুকা বলিল, “গুমুন - হেমেন ফিরিয়া ধাড়াইল । বলিল, “আমাকে रूlवgछ्ञ ?’ ই আপনাকেই। খলিয়া রেণুকা আর প্রভুলের দিকে ল চটিয়াই বুলিল,—“কাল রাত্রে এখানে আপনি খাবেন, নিমন্ত্রণ রইলো, বুঝলেন?" tझरमञ्जमाषं धरूढूँ९iनेि वतांदू झछेग्न भिग्नां এই রঙগুমন্ত্ৰী নারীর মুখের গানে তাঙ্কাইয়া জিজ্ঞাসা করিল, "কলি রায়ে স্বামীয় এখানে শ্বেত্তে কৰে ? কেন ?" রেণুকা হো ছে! করিয়া ছালিয়া উঠিল । ছালিত্তে হাসিক্তে বলল, "খেতে হবে মানে খেতে BD S SDD CBB DDD BKK BBB জানেন।’
- বেশ। বলিয়া হাসিয়া স্বাডু নাড়ি ছেমেন বাঞ্জির হইয়া গেল ।
ছেমেন চলিয়া গেলে রেণুকা প্রভুগের মুখের পানে তাকাইল । দেখিল, মুখখান গম্ভীর। মনে হইল যেন বড় উঠিয়াছে। রেণুক মনে মনে অভ্যস্ত খুণ হইয়া উঠিল। সে তাঁহাই চাহিয়াছে। প্ৰভুল জিঙ্কাল করিল, ‘ওকে নিমন্ত্রণ করলে ?” dট দুইটা চাপিয়া ফালি বন্ধ করিয়া রেণুকা
