পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/২৩৭

8 এইবার আমরা এ পরিবাইটীর কুটারখালি দেখিয়া লইবার সুযোগ পাইলাম স্বর খঙ্গিতে একটী গোল পাতায় ছাউমি । জ্ঞাহীরই পাশে তদ্রুপ ব্লাল্লার একট চাল । উঠানের মাকে চীর পাচট ধানের মরাই ; কিন্তু সব কক্সটাই ভস্থ প্রায় —রার্থক্যে অস্থিলীর হইয়। অতীশুকে ধিন্দ্রপ হানির ট্রাড়াইয়া ব্লছিয়াছে । উহারি এক্সকোণে একটী পুই মাচ–তাহার নিচে কতকগুলি বনবাদৗড়-কাহার পরওয়ান লক্টর মাথ উগইরা পাছে, কে জানো 1-•• uইবার মন্থস খানিকট সরুগোল কfত্বর ৰৱণ আসিয়া গেল । ছোট ছয় সাত বছরের ছেলেীি ! চোখে মুখে বয়স স্থলন্ত অকৃত্রিম সঙ্গলতী ! অলিরাই প্রগমে মা ঝ কোলের উপর ক্ষমল জ্বলিল-আম, ছড়ি বরণ, আর কি পারি ? এখন কতো বড়ো হয়ে গেছিল। লবি, विश्र ब्रि ! বরুণ বলিল-নাঃ নাৰৰো স আগে আমার জtছু কি রেখেছিল বঙ্গ ? কমলা বলিল-আচ্ছা দিচ্ছি তুই আগে अॉय । লে নামিল । কমল উঠিয়া গিয়া শিক হইতে একূটুকরা জমিসত্ব জানিয়। তাছার হাতে দিল । এটা সে মৃত্ত বাড়ীর ছোট বে-এর চুল র্বাধিয়া দিবার বিনিময়ে পাইয়াছে । এমনি করিষ্কাই লে জারও অনেক জিনিষ পায় । বরণকে এইবার শাস্তু কল্পিত্নী লে ক্লাল্লায় বসিয়া গেল। সত্যই এই ছেলেটর মুখের দিকে চাহিয়া, এত কষ্ট সহ করিয়া সে বঢ়িয় আছে। সেই মনে পড়ে—আট-দশ বৎসর পূৰ্ব্বে তাহার বিবাহু হইয়াছিল। লোকের মুখে ভাল পাত্ৰ শুনিয়া তাহার পদ্ধা লীনের মহিণ্ড ৰিৰiং { নবম বর্ষ দিয়াছিলেন। কিন্তু কমলা বাড়ী অাসিয়া স্বামীর যুদ্ধার্থ স্বরূপ আবিষ্কার কঞ্চিল। দেখিল লোকটী ব্যবহারে ও কথাবার্তায় যেমনি রূঢ়, ব্যক্তিগত জীবন ধাত্রার পথও তাঁহার তেমনি কদৰ্য্য, তেমুনি পঙ্কিল ॥-- এই লোকটীর হিংস্র প্রকৃতির নিকট তাহীকে ভীত মেধশাবঞ্চের গুtয় অসহায় ভাবে স্থাত্মসমৰ্পণ কল্লিতে হইয়াছে—তাছার কবল কইতে রঙ্গা পাইবার তাহার না ছিল একটু শক্তি, না ছিল অষ্ট্রক্ষ একটু অভিযোগের ভাষী ! কিন্তু যtঞ্চ; বুলিতে ছিলাম ! এই ছেলেটীর মমতামর মুখের দিকে তাকৰ্ণষ্টয়া সে স্বর্ণমার আঞ্জস্ব নির্ঘ্যfত্তনের কথা স্থিত ইগ্লাছিল। ডাহার স্মশা ছিল, ছেলেট বড় হুইয়। তাছার পিতার মত গায় বিপথে চfলয়া ব্যষ্টিবে ন শুরুং সৎকার্য্যে প্রতিষ্ট জৰ্জ্জন কfরয়। তাছাকে স্থখী করিবে । এই কথাই ছিল তাণের পক্ষে মস্ত আতুপ্রেরণা ! স্বামীর উৎপীড়নে বিধ্বস্তু হইয়া জাহনকে গলিত DBBB BB BBB BB BBB BS LLLL SDDSSL এই চিন্তুটি আপনার মলে মনে লালন করিয়া cস বঁচির ছিল । হয়তো এমণিভাবে, জননী বাf৮ল্পী থাকে । প্রত্যেক দুঃসিম রাজা করিক্তে কল্লিভে কমলায় লছিত বয়ণের কজ্ঞ জ্বীজগুবি গল্প চলে । কমলা বলে—হ্যা রে বরণ, ভুই-ও তো বড় হয়ে আমার জার গেছে দিবিনি—মীর বেরি করুবি স্তেী । বস্ত্রণ লঞ্জেীয়ে রাখা নাড়ির বলে—মী মা ! দুই দেখিল, আমি লেখাপড়া শিথে বড়ো হ’ব । চৌধুরীদের মত কোঠ বাড়ীতে থাকব। তোকে গায় খাটতে হবে সী। কমলা ৰলে-ইস ডখন কি জার স্বা-কে মনে থাকুৰে লাকি ?