পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अविन, ४०8० J বলিল—“অনর্থক বেয়ায় ৰেচাক্সিৰে গালাগালি করলাম, ভেকে বলে দিই – "কিছু দরকার নাই, কোন কাজ তার নাই, এই সামান্ত তিরস্কার যদি না সে মাসিক কুড়ি টাকার পরিবর্তে হজম করতে পারে, তবে ড কে রাখা কেন ?” বিনয় একটা চুরুট ধরাইয়া আকাশের দিকে চাহিয়া বলিতে লাগিল, “তার পর তুই বড় হলি, ঠিক দশ যালে তুই ইটিতে শিখলি আর শিখলি বাড়ীময় হেঁটে যত অনর্থ ঘটাতে । সারাদিন ঘুরে তুই যত জিনিষ নষ্ট করতিস্ ভাঙ্কি আর বলতে । বিশেষত: বইএর উপর তোর ছিল বেশী ঝোঁক । পেলে আর রক্ষণ নেই, তাকে কুটি কুটি করে ছিড়তিল!” "তার পর স্বল্প স্বল্প কথা শিখে কক্ত কি বক্তবা পৃথিবীর যাবতীয় ভাষা হ’তে বিভিন্ন ভাষায় বলতি বুঝতি তুই, আর বুঝতেন মা, এমন সময় বাবা চলে গেলেন --- এবার ভাইবোন উড়য়ের চোখের পাতা বার বার ভিজিয়া উঠিতে লাগিল । বিনয় আবার বলিতে লাগিল,“ঠিক চায় বছর বয়সে তোর হাতে খড়ি দেই। সবাই বললে— "যেয়ের জাবার হাত খড়ি কি ? পিলিমা অনেক দিন আগেই এ বাড়ী এসে গেছেন—তিনি বললেন, "তাতে আর হয়েছে কি ? বিনয়ের সাধ হ’য়েছে, দিক না । সে সময়কার একটা কথা আমার বেশ মনে আছে যদি কেউ জিজ্ঞেস করত, “তোমার নাম কি ?” তুই মাখা নেড়ে ছেলেহেসে বলতিলু নাম “আমার নাম পিতি, জামার নাম গীতা, অীমায় নাম চিতা । আমি বলপ্তাশ, "চিত নাম নাকি ?” তুই বলতিসূ--কিছু জানে নী-চিত-তা’ অমনি সবাই হো-হোঃ করে হেসে উঠতাম।

  • একদিন মেরে ছিলাম মনে জাছে কলেজ
  • లిటీ,

হতে এসে দেখি আীমায় একখান! ‘ইকনমিকসের বই ভৱ ভরে “যত ধন, ছোট মন”—ইত্যাদি সারগর্ড কথা লিখে রেখেছিল । তারপর তুই বড় হলি, স্কুলে ভৰ্ত্তি হবার সময় হেভূমিস্ট্রস জিজ্ঞেস করলেন, “তোমার নাম কি ?” তুই বললি, “গীতা" মায়ের দেয়া নামই এবার হ’ভে অক্ষয় হ’য়ে রইল –এই তো সেদিনের কথা তুই যে ম্যাট্রিকে বৃত্তি পেলি, সে কী আনন্দ আমার । কিন্তু বাবা-মা কেউ সে জানঙ্গেয় স্বাদ পেলেন যা, শুধু তাদের আশীৰ্ব্বাদ জামাজের ধিরে রইল।” গীত নিধিিৈচত্তে শুনিতেছিল। চাঞ্ছিয়। দেখিল ষে দাদার চোপ জোৎস্নালোকে ছল ছল করিড়েছে। সে ধেন ঐ সীমাহীন জ্যোতিৰ্ম্ময় জাকাশের দিকে চাহিয়া তাঙ্কার এই ছোট বোনটির ক্রমবর্ধমান জীবনলীলা প্রত্যক্ষ করিতেছে, তাহার জয়, তাহার শৈশব, তাহার কৈশোর কিছুই যেন এই লোকটির কাছে অঙ্গানা নাই। যুগে যুগে পৃথিবীর বুকে বৃক্ষ, লতা, কীট, পতঙ্ক, পশু, পক্ষী, মাতুষ, শিশুরা যেমন ভাবে আরম্ভ করে, গেও ঠিক তেমনি করিয়াছে, কব্রিত্বেও—তাহার অসীম স্নেহপ্ৰৰণ জামাটির চোখে তাঙ্কার জীবনের প্রত্যেকটি স্থূত্র ঘটনাও যেন অপূৰ্ব্ব বিশ্বঘ্নে আপ্লুত হইয়া রছিয়াছে । কোনকালে কোল শিশু যেন এমন করে লাই। ইহার কাছে গীeা দে কড আপনার কত গ্রেহের পাত্র সে কথা মনে হইতে তারও বুকটাক্স কে যেন একটা মেলা দিল, তার চোখের কোণ বাহিয়া বিনয়ের হাতের উপর কয়েক cुछ्रे छल भछिल-दिमङ्ग क्लभकिष्ट्र राजिज, পাগলি, তুই কাছিল ?” “তুমিও ত কাছ, দাদা?" "(I CF----I"