গাশ্বিন, ১৩৪e } যা তার জীবনের উপর গভীর ছাপ রেখে গিয়েছে--সে অ}র কখনই তা জুলতে পারবে না ব। এর জন্তে নিজেকে সে জীবনে কখনও ক্ষমাণ্ড করতে পারবে না । সে মনে মনে স্থির করলে " আর তার জীবনের অমূল্য দিনগুলিকে নষ্ট হ’তে দিবে না-জীবনের সঙ্গে একটা বোঝাপড়া করবার সময় এসেছে তার, নইলে এর তার শেষ পাওয়া যাবে না। এরকমভাবে জীবন কাটানো তার আর চলবে না । ৰেল দ্বিগ্রহস্ত্রের সময় ডাক্তার খাতের পাশ দিয়ে গাড়ী করে বাড়ী ফিরছিলেন । শোভ তাকে দেখতে পেলে । তাকে দেখেই সে আজ স্থির করে ফেলে সে এক নতুন জীবন আরম্ভ করবে—যে কোরেই হো, তাকে এ করতেই হবে। এই সঙ্কল্প করার পর মন তার শান্ত হ'ল। ভাক্তারের দীর্ঘ বলিষ্ঠ শরীরের প্রতি দৃষ্টিপাত করে শোভা তার সঙ্কয়ে দৃঢ়তা আনবার জন্যই যেন আপনমনে বঙ্গে-ভাক্তার বেশ লোকটি ! একে বিয়ে করলে জীবন আমাদের বেশ একরকম কেটে যাবে।”...সে বাড়ী ফিরে এল । সে নিজের ঘরে পোষাক পরছিল, এমন সময় পিসিমা ঘরে ঢুকে বল্পেন—"বিটা তোমাকে জালাক্তন করছিল। আমি তাকে বাড়ী পাঠিয়ে দিয়ে ছিলাম। তার মা তাকে খুব মেরেছে, সে কঁদিতে কঁদিতে আবার ফিরে এসেছে । শোভা এক নিশ্বাসে বলে গেল—”তাকে থাকতে দাও। দেখ, পিসিমা, আমি ডাক্তারকে বিয়ে করবে। এ বিষয়ে তুমি তার সঙ্গে কথাবার্তা বলো...আমি পারবো না কিছু তাঁকে বলতে । তারপর সে আবার মাঠে ঘুরতে গেল । উদ্বেগুহীনভাবে এধারে ওধারে খানিকট যুরে বেড়িয়ে সে মনে মনে স্থির করলে বিয়ের পর স্বগৃহে 吧敬伽 সে ক্ষি কঁচুৰ ,লে সৰু গৃহস্থালীর কাজকৰ্ম্ম রোগে সময় তাংে শুশুক ধরে ভাল করেতুলৰে-পাশে वॅग्न श्रृंप्लांट्रल्---प्ता डjङ পরিচিত প্ৰস্তাঙ্ক মেয়ের করে থাকে, সেও তাই করবে। এই স্থনিবার অসন্তোষ-নিজের প্রতি ও অন্যান্ত সকলের প্রতি অপরিসীম ধিয়ক্তি-- স্বর্তীতের গৰ্ব্বতপ্রমাণ ভুলভ্রাপ্তি এই সব নিয়েই তার বাস্তব জীবন । একেই তাকে সত্য বলে’ মেনে নিতে হবে। এই তার নিয়তি ! এর বেশী জার কী অাশা করতে পারে সে ? এর চেয়ে ভাল জায় কী থাকতেই বা পারে ? স্বজয় প্রকৃতি, জীবনের মধুর স্বপ্ন, স্থধাময় সঙ্গীত যে জানদের যে মাধুর্ঘ্যের জাম্বাদ দেয়, বাস্তব জীবনে তা মেলে কোথায় ? বাস্তবের কঠোরতায় এলবই সুখ-স্বপ্নের মারার মন্ত কোথায় মিলিয়ে যায় ! যতদূর সে দেখেছে, তার থেকে তার এই বিশ্বাসই छरग्रहइ cश, जडिाकोएब्रङ्ग भूश बांरहब जौदtनब्र चउँौठ ॥---कtखरें cन निहछद्र औदमद्भक मि:प्रभाव বিলিয়ে খেৰে—নিজের সত্তাকে সে ডুবিন্ধে জেৰে এই দিগন্ত-প্রসারিত সজীব কুষমায় ভরা চির-নিৰিক্ষার প্রাস্তুরের অসীমতার মধ্যে, এর বিচিত্ৰ কুহুম-লাবণ্য, হুদূর গিচক্রবালরেখার অশেষ রহস্ত, এর দৈনন্দিন জীবন-যাত্রার ঠেলাঠেলি—সবই সে গ্রহণ করে নেৰে নিজ জীবনে। তা হলে হয় তো তার জীবনের চরম কল্যাণ সাধিত হৰে । কে বলতে পারে ?-- একমাস পরে শোভা কারখানার ভাক্তারের নব-গৰিষ্টতা হয়ে তার নতুন জীবন আরম্ভ কয়লো । * - • শেখন্ডের ‘এ্যাট হোম' গল্প অবলম্বনে ।
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৩১২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।