পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্যৈষ্ঠ, ১৩৪৭ কদম অঙ্কমনস্ক গাম্ভীর্য্যে বললে, ঐ বন্ধেৱ কোণে হুঁড়িতে ভাত আছে জল দেওয়া, নিৎড়ে নিয়ে থ1-— कृन्द्र दtग्नब प्रांeग्रोग्र ॐ रङ खेॐ कुछ জিগগেস্ করলে, অীর কাকৃড়া চচ্চড়ি ?” কম্বম অগ্রস্তুত হ’য়ে কপালে চৌগ স্কুলে বললে, ঐ যtঃ ভুলে গেচি। কাকুল্প গুলো ঐ চুবড়িতে পড়ে আছে— চন্দ্রর কুদ্ধ দৃষ্টিতে তার মুখের পীনে চেয়ে স্থির হয়ে দাড়ালো। কাম মিনতির স্বরে বললে, স্থাগ কস্থিস লি, ছোড়াটাকে একথায় ধন্থ, আমি স্থথান ঘুটে জেলে ওগুলো প্যাঙ্গ দ্বিয়ে ८४छ् f'घ्छ, 'g'मि ए'ा यiरद ।। চন্ধর চেচিয়ে উঠল’—বলিস কি ? ঐ BYDBB BDD BDD BBBB BBBB BB S কদম স্তেমূমি দৃপ্তকণ্ঠে বলে উঠলো, না নিস চুপ ক’রে বোস। আমি ছেলে ঘুম পাড়িয়ে রেখে দিচ্চি তোয় কঁfকৃড়া চচ্চড়ি— চন্দ্রর যুক্তঃক্ষু পাকিয়ে তীব্র দৃষ্টতে একবার কদমের পানে চাইলে, তারপর সন্থমা তাড়ির উড়ি ঘুটো ভুলে নিয়ে বাড়ী হ’তে বেরিয়ে যেক্তে যেতে বললে, শুয়োরের ছা জন্মের মতে মুম্বুক তারপর খেতে আসিবে:– কদমের বুকে দাঁসির তরঙ্গ ফেনিয়ে উঠলো। গে নিঃশব্দে ছেলেটাকে নিবিড়ভাবে বুকে চেপে ধরে চুম্বন কলো । সন্ধ্যায় বাড়ীতে স্বীয় তাড়ির আজ্ঞ ৰুসিয়ে হল্লা করবার লে৷ সেই, ছেলের ঘুমের ব্যাখাত্ত ঘটে ব’লে কদম অমুযোগ কল্পে : চুনরও বেগতিক দেখে বাড়ীতে বাজিৰাসের বাৰন্থটি উঠিয়ে দিলে, সেই দিন হ’তে । 臺 聽 劃 •••তিন দিন ধ’রে ছেলেটfর প্রশ্ন। গায়ের তাতে কদমের বুক পুড়ে বার। দিনরাত কম্বন্ধ যোগসুএ ꬃኔ তাঁকে বুকে লিয়ে শুশ্ৰুষা করে, উদ্বেগ উৎকণ্ঠীর সীমা পরিসীমা নেই। তার উপর চন্দরের দর্শনও দুল্লভ হ’য়ে উঠলে ; গভীর স্থাত্রে এক ধ্রুগ্ন ছেলে নিয়ে কদম্ব আতঙ্কে শিউরে ওঠে। মটুমিষ্টে প্রদীপটার চারিপাশ গুলি তাল আঁধার জড়ো হ’য়ে তাঁকে বিভীষিকা দেখায় । নিক্সের অসহায় গুৰুস্থার কথা ভেবে কদমের গায়ে কঁটি দিয়ে ওঠে, চোখ দুটি জলে স্তরে আসে । সকালে চত্বর যখন বাইরের গাছগুলীয় চুধ ট্রী ৰুন্‌ছিল, কঁ্যথায় জ্ঞানে ছেলেটকে কোলে নিয়ে ধীরে ধীরে কম্বুম এসে তার সাম্মনে দ্বাঞ্ছালোঁ ! চন্দয় চোখ তুলে তার মুখের পীনে চাইলে । কদমের ঘুমকাতর পল্পবের নীচে চোখস্তুটো জপ জপিয়ে অ’লে উঠলে, সহসা গ্লুর দৃষ্টি গেল ঝাপ লা হ’লে, জঞ্জতে ভর হীর’ চৌপন্থটো জুয়ে পঞ্চলে । সে জৰলত জ্ঞ বললে, ধর ধোয় সব রইলোঁ, দেখিল। আমি এ অীপঙ্ককে বিদের করতে চললুম। চনায় কথাষ্ট্য শেখ চয় ঠিক বুঝতে পায়ূগে ন, তাই বিশ্বরে টাখন্থটি প্রসারিত করে দিলে কদমের পানে। কদম নিঃশাধ চলে চোখ মুছে চনা পুত্ত্ব করলে । চনার উঠে দ্বাঞ্চালো, তার পা ছুটে ঠক্ ঠক্ করে কঁপিড়ে গিলে । কদমের পীরের পঞ্চ মূখন মিলিয়ে গেল, চন্দরের বুকের ভেতরটা একটা অসছনীয় ব্যথায় মুচড়ে উঠলো। ভায় ইচ্ছে হলো ছুটে গিয়ে কদমকে স্বtখা দেয়, ডাকে ফি'রয়ে আনে। কিন্তু তার সাহস হলো না, পী উঠ লো মা । ---মেঠো পথ ভেঙ্গে, স্বর্ঘ্যের তীপে মুখ চৌগ স্বাঞ্জ করে, জম্বলয় দেহে কথম যখন ভোলায় বাঙ্গীত্তে এসে পৌছলো, তোলা তখন উঠোনের গাছতলায় উৰু হ’য়ে বসে দুজন সঙ্গীর সাথে পচাই খাচ্ছে। কদম উঠোনের মাৰুে এসে দীক্ষাতেই তোলার নেশা গেল ছুটে । তাঁর