* ‘কেমন কল্পে জালি ন! প্রচার হয়ে গেল,— অবনী-দা হচ্ছেন আশ্রমের গুৰু অর্থাৎ, শৰ্ব্বেলৰ্ব্ব । .*निएकाँग्रै६, २कब्र दिक्ली, चांमि च्याग्न प्रट्जग्न সেই জন সতেরে ছেলে করতুম। পারুল জার অধনী-দ। জাঙ্গমে চুপচাপ বসে থাকৃতে । দলের ছেলের আড়ালে-জৰিডালে এ নিয়ে নানা রঞ্চম ইতর রসিকতা করতে হরু করলে । "মামার মনে তখনও মোঙ্কের জেয় উজান জোতে ব’য়ে চলেছে । মনে মনে হালতুস্থ – সঙ্কীর্ণতা দেখ না, এরাই করৰে দেশ-উদ্ধার, মাছুষের সম্বন্ধে যাদের এত চীন ধারণা ! ‘কেন বল্স্তে পারি না, একদিন হঠাৎ অবনীE DDD BBB BBSL BBS BBBB সঙ্গে গল্প করি, খোলাখুলি মিশি, এতে কি তুমি चनकडे ' - "লি পেল । বুঝতে বাকী রইল না যে, সেদিন পারুলকে এই নিয়ে দু-এককথা বলেছি, লেটা সে ভুল ধরে অবনীগ্রার কাছে অভিৰোগ কয়েছে ।
- ৰললাম, জামার তাতে কোন আপত্তি নেই , কিন্তু আপনি স্বরে বলে থাকবেন, মায় পাচজন খেটে মরত্বে কেন ? তারা যদি বলে, “আমরা চৌরঙ্গায়ে ধরা পড়েছি না কি ? কি উত্তর দেবেন বলুন ত ? তা ছাড়া, সবার কাছে অঙ্গন্ধা কিনে শাপলার লোকসান না হ’তে পায়ে, আমাদের হয় ; কেন না, আপনাকে আমরা ভালবাসি, আপনার কৰ্ম্মপথকে আমরা শ্রদ্ধা করি।
‘অবনীন্দী ফ্যালফ্যালু করে খানিৰ জামার মুখের পানে চেয়ে রইলেন । তারপর বললেন, ‘জচ্ছি, আমিও কাল থেকে তোমাদের সঙ্গে বৃেক্ষত্র o - يزية - * * ‘তারপরথেকে অবনীদা আমাদের সঙ্গে xax बिदश वर्ष বৃেক্ষতেন। লোকের মুখ কিন্তু এতেও বন্ধ করা সম্ভব হ’ল না। সবাই বলত, এমন বেরুনোর চেয়ে না ৰেফনই ছিল ভাল ! ফরমাস করছেন, আর টাঙ্গায় পয়সা নিয়ে দোকানে চায়ের শ্রাদ্ধ করছেন বই ত নয়।’ ‘লে কণায় কাণ দিতুম না। “সামনের কৰ্ম্মশ্রোতের টানে এমনই ভেসে চলেছিলুম যে, ও লব তুচ্ছ কথায় কাণ দেওয়ার প্রয়োজনও ৰোধ করতুম না । 'একদিন কিন্তু আমার সমস্ত কল্পনারাজ্য খুলিলাং হয়ে গেল ! ঘরের ভিতর ঢুকে দেখি মঙ্গের গন্ধে চারিদিক ভরপুর ; আর অবনী-দ’ মড়ায় মত পড়ে ; পাঞ্চল ওঁর মাথায় জল জাছড়া দিয়ে পান্ধী করছে। ‘शूकरङ किडू शकौ ब्रईल नां । शांथ জামায় রাখে ও দুঃখে ৰীে ক্টে করে ঘুরতে লাগল। ইচ্চা হ’ল জীবনী-দা" গঙ্গাটাকে টিপে জন্মের মত নিশ্বাস ৰক্ত করে দি ; চীৎকার করে? बलि, “मायूएबग्न दिथानक नििहग्न झिबिथिनि খেলার মত মহাপাপ জাজও কৃষ্টি হয় লি—অদূর ভবিষ্যতের হাতে এ বিচারের জার. তোলা রইল। কিন্তু জামার মহত্তর কল্পনাঙ্ক পথে ৰিৰ দ্বিন্ধে তুমি যে খতি করলে, ক্ষিসের বিনিময়ে তাঁর পূরণ হৰে বলতে পার r মুখ দিয়া কিন্তু একটা কথাও বা’র ই’ল ন । ‘আঞ্জুল বাক্তিয়ে স্থষু রাস্তার পথটা তাকে দেখিয়ে দিলুম। "একটা কখা না বলে লে ৰেরিয়ে গেল । ভক্তের স্বলও বেপত্তিক বুঝে সরে পড়ল । বাড়ীগুৱালাৰু ক’মালেঞ্জ বাটীভাড়া, মুীর জোকানের উটনো পাওনার হিসাৰ ইত্যাদি করে একরাশ নেয় কর্দ হাতে এলে পড়তে লাগল। একটা দীর্ঘনিশ্বাল ফেলে কয়েকদিনের সময়