శ్రీ:3 ওপর শাসন গ্রহণ করে তৃপ্তির নিঃশ্বাস পরিত্যাগ করলেন। বিশ্রাম করবার প্রয়োজন তার ষে কঙথানি হয়েছিল, তা বুঝতে দেরী হ’ল না। বেদীর একাঙ্কে বলে চাৰ্বিদিকে স্তাকিয়ে দেখলাম, বৃক্ষচ্ছায়াচ্ছন্ননির্জন স্থানটি ভারী স্বন্দর। পথের ধারে মাটির চল নেমে ফোছে এবং তারই ওপর দিয়ে একটি ক্ষীণকায় ঝরণা ব’য়ে চলেছে —কোথায় কোল জদুরে গিয়ে মিশেছে কে জামে ! পথের ধীরে ধারে নাম-না-জানা ছোট ছোট গাছের মাথায় ফুলের বাহার। অদূরে পথের শেষে গাছের শক দিয়ে বাড়ীর জংশ দেখা যাচ্ছে । কাদের বাড়ী ? ঠ হয় করে? দেখলাম, ও মা, আমরা রমপিসির বাড়ীর কাছাকাছি চলে এসেছি । গুয়াপিসির বাড়ী দেখতে দেখতে মনে হ’ল -গুর মধ্যে সেই লোকটাও নিশ্চয় এখনো বাস করছে। সঙ্গে সঙ্গে তার কথা বাবাকে জানাবর ইচ্ছা কিছুতেই চেপে রাখতে পারলাম না। ধরাম-বাবা, ত্তে বাকে একটা কথা বলবার আছে। মনে করেছিলাম, বলব ন । ঙ্কি ঙ্ক ভেবে দেখলাম, সেকথা জানা তোমার ধিশেষ স্বল্পকার । মুগ ফিরিয়ে তিনি জামার পালে তাঙ্কালেন। ছই চোখে তার প্রশ্ন জেগে উঠলো। ভুৰু ङ्कङि श्न—यत्न झ्'ग cयन प्लेबर विद्रख् বললেন--কি কথা । বল । বল্লাম—তুমি হঠাৎ কোলকাতা চলে যাবার পর একদিন রমাপিসি জামাকে উীর বাড়ী নিয়ে গিছলেন । সেইখানে তিনি জামায় এক চঞ্জলোকের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে জ্যান। তার নাম-বিজঙ্গলাল দত্ত । छक हरग्र बॉबी श्रांभाव्र कथरीणि सनाणन । মুখীিরে তার একটি উক্তিও নির্গত হল না। গুৰু жfhk [नरुम राई দেখলাম, তার মাখাট স্বমুখ দিকে ঈষৎ ঝুকে পড়ল এবং মুখের উপর অস্বাভাবিক কাঠিন্য ভেসে উঠল। স্কন্ধতার মধ্যে তার নিশ্বাসপ্রশ্বাসের শঞ্চ অ.মি গুনতে পেতে লাগলাম । বল্লাম-একথা তুমি যেন মনে করে নী বাবা, ষে লুকিয়ে লুকিয়ে আমি তোমার এবং তোমার কাজের ওপর নজর রাখছি—সম্পূর্ণ জা চঙ্গিতে আমি তোমার একখানি চিঠির ওপরকীয় লেখা দেখতে পাই । চিঠিখনি বোম্বাই থেকে এগছিল। আমার মনে হয়েছিল, তুমি সেই পত্ৰলেগকের সঙ্গে দেখা করবার জন্ধেই কোলকাতা গেলে । তারপর রমাপিসির বাড়ীতে বিজয়বাবুকে জে.খ এবং তার সঙ্গে কথাবাৰ্ত্তা স্বলবার পর জামার মনের মধ্যে কে যেন বকে— ওই লোকটাই তোমাৰে পত্র লিখেছিল । আমার কথা শেষ হবার কিছুক্ষণ পরে বাব! কথা বলেন –যেন কোন জল্লখ শত্রুর কাছ থেকে তিনি জীবণু আঘাত পেয়েছেন, এমনি ক্লিষ্ট তার কণ্ঠস্বর । মনে হ’ল যেন অনেকদূর থেকে লে স্বর ভেলে জাগছে । তার দুই চোখ অদূরে রমপিসির বাড়ীর পানে নিবন্ধ। অজুটকণ্ঠে ৰপ্লেম-এত কাছে। এত, এত কাছে ? কেমন করে লে এখানে এলো ? কেউ কি তাঁকে বলে দিয়েছিল, লা এমনি বেড়াতে এসেছে ? বললাম—ৱমাপিলিদের সঙ্গে তার বিদেশ আলাপ হয়েছিল । তাই তিনি এখানে এলেছেন । ওরা বলছিলেন, তিনি না কি খুব বড়লোক । বাবা বাবা নাড়লেন। তার মুখের পানে চেয়ে জামার মন কেঁপে উঠলো। যেন কোন আসন্ন ট্র্যাজিঙির ছায়া তার দুই চোখে ফুটে উঠেছে। тн. গঙ্গীয় ৰন্ধস্বরে তিনি বললেন—তা হ'লে ।
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৩৫১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।