পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লোকটকে উন্মাদ বলিয়া মনে করেন এবং সঠিকৃ পরীক্ষার জন্ত তাহাকে স্থণচীর পাগল হাসপাতালে প্রেরণ করিবার প্রস্তাব করেন ; ইহতে লোকটী তাহার তিনদিনের মৌন-ভঙ্গ করিয়া বলে যে, সে বিকৃত-মস্তিষ্ক নহে। এই হত্যা সম্বন্ধে জাহার যাহা বলিষ্ঠীর আছে, সে তাহা লিপিয়া জানাইবে । আদালত হইতে ভাহাঙ্কে কাগজ-কলম দেওয়ার মুকুম হউকৃ। জজ-সাহেব তাহার এই গ্রার্থন মঞ্জুর করিয়াছেন। তিনদিন স্থগিতের পর আছা আবার এই মামলায় শুনানী হইবে। বোধ হয়, আসামী অঞ্চকার আদালত্তেই তাহার বর্ণণা-পত্র দাখিল করিবে । এই ব্যাপারের সস্থিত কী রংগু জড়িত আছে, फांश जॉमिबांद्र अश्रु अङ्शक गकरतझे विtभय फेन्श्रौद इश्धा *क्लेिशदछ्म । गडयङः, जांज তাহাদের কৌতুহল চরিতার্থ হইবে। এই গ্রসঙ্গে ইহাও বলা আবখ্যক যে, মৃত ভিখারীর যেই তল্লাল করিয়া মাত্র তিন আনার পয়ল পাওয়া গিয়াছে—তাহার মধ্যে জাধলার সংখ্যা চৌদ্দটী। चोभाम्रैौद्ध निको अङ्गअङ्ग द श्रीति श्रृंisप्लो झुम्न नां ।” ৰেল দশটা বাঞ্জিতে-না-বাঞ্জিতেই জজের এজলাস লোকে লোকীরণ্য হইয়া উঠিল। স্ক্রিড় সামলাইতে মা পারিয়া পুলিশ-প্রহরীর কোর্টের দরজা বন্ধ করিয়া দিল । আলেকে ভিতরে ঢুকিতে পারিল মা বটে, কিন্তু মামলার ফল কি হয় তাহ জানিবার জঙ্ক বাহিরেই ভিড় জমাইক্তে লাগিল । যেলা এগারোটর সময়ে জজ-সাহেব এজলাশে ঢুকিলেন । সঙ্গে সঙ্গে প্রহরীরা আগামীকে জানিয়া কাঠগড়ায় পুরিয়া দিল । সকল লোকের ভূ-রাসায়ার উপর গিয়া পড়িল। লোকটার বয়স তিরিশের উপরে নহে ; গৌর বর্ণ, জোহারা [ নবম বর্ষ গড়ন, চোখ দুটা বেশ টানাটান, কিন্তু কয়দিনের ছশ্চিষ্টাই ৰোধ হয় ঈষৎ বৃক্তিমাভ ও কোটরপ্রৰিষ্ট। কিছুদিন ধরিয়া ক্ষৌরকার্য্য লা হওয়াম্ব মুখে খোচী খোচা দাড়ি ; তৈলাভাবে মাথার চুলগুলি রুক্ষ। পরণের কাপড়খানি অত্যন্ত্র মলিন ও ছিন্ন ; গাম্বে একটী রঙ-চটা ছিটের শার্ট। পারের জুতায় ডালির সংখ্যা এত্ত যে, স্কুভাঞ্জেীভু পূৰ্ব্বে কি রঙের ছিল, তাহ। বুঝিয়া উঠা কঠিন । প্রথমেই উকীল-সল্পকার উiহার গুরুভায় দেহ লইয়া উঠিয়া ধাড়াইলেন এবং জজ-লাহেবও ‘জুরার গুগঞ্চে স্থরণ করাইয়া দিলেন যে, গুস্থ্য আগামী ভfহার লিগিও জবানবন্দী দগিছ করিবে, এইরূপ নির্দিষ্ট আছে । জস্ব-সাহেৰ পদ-মৰ্য্যাদায় ‘লাহেব হইলেও, আসলে বাঞ্জালী। তিনি আসামীকে সম্বোধন করিগু বাংলায় বলি:লন—"ড়োমার স্তব নবলী cनथ। इरग्ररझ ?” আগামী কোন উরুর দিল না ; ছিন্নপ্রায় পকেট হইতে একতাড়া কাগজ বাস্থির করিয়া পার্শ্ববর্তী পূলিশ-প্রহরীর হাতে দিল । পৃহারাওয়ালার ছাভ হইতে কোর্ট-ইনস্পেক্টার-বাবুর এবং ডখ হইতে উকীল-সরকারের হাত ঘূরিষ্ঠা কাপুঞ্জের তাড়াটি জজ সাহেবের হাতে গিয়া পৌছিল। তিনি তাহা পেশকারের হাতে দিয় পড়িতে আদেশ করিলেন । পেশকারবাৰু ছুই-একবার কাশিয়া গলাটী একটু পরিষ্কার করিয়া লইয়া জবানবন্দীটি পড়িতে কুৰু করিলেন । উকীল, মোক্তার ও মুহুরি হইতে আদালতের পেয়াঙ্গাট পৰ্য্যন্ত উৎকর্ণ হইবা উল্পের পাঠশশুনিয়া যাইতে লাগিল । আগামীও পরম আগ্র ভরে একটুখানি ঝুকিয়া পড়িয়া পেশকারবাৰুর মুখের দিকে তাকাইয়া