পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪০৪

অগ্রহায়ণ, ১৩৪e ] রছিল। পেশকারবাৰু পড়িতে লাগিলেন— “আমি সৰ্ব্বপ্রথমেই স্বীকার করছি যে, আমি-ই এই বৃদ্ধ ভিখারীকে হত্যা করেছি। নরহত্যার অপরাধে আমি অপরাধী—এবং সে অপরাধের চরম দণ্ড গ্রহণ করতেওঁ আমি প্রস্থত । মাঝিদের ও পুলিশের সাক্ষো য’ প্রকাশ পেয়েছে, তার সবই সস্তা ; শুধু একটা কথা ভাৱ। তাম্বের অহমানের উপর নির্ভর ক.ে" বলেছে—আমি অর্থলোভে এই জরাতুর বুদ্ধকে হত্যা করি নাই। অর্থের আমীর প্রয়োজন ছিল সব চেয়ে বেশী ; হয় ৬ অর্থের জন্য মাচুষকে খুন করতে আমি পিছপাণ্ড হতাম না ; তথাপি বলছি --অর্থের জঙ্গ এক্ট বুদ্ধ ভিখারীকে অধিী হত্যা করি মি । গল্পহস্তার অপরাধে আমি মৃত্যুদণ্ডের প্রতীক্ষা করছি ; আশা করি ময়র্ণ-পথের পথিকের এই কথািট আপনার অবিশ্বাস করবেন না। আমি জানি, কথাট। আপনাঙ্গের কাছে ষ্টেয়ালির মত লাগবে ; আপনার আমাকে বিকুন্তমস্তিষ্ক বলে’ মনে করবেন। আর কিছু দিন পাঞ্চলে হয় স্ত আমি সত্যসত্যই উন্মাদ হয়ে যেতাম—সেই চরম দশ উপস্থিত হবার পূর্কেই স্থামি স্বেচ্ছায় এই জগং থেকে বিদায় গ্রহণ করছি । কেন আছ আমি নরহত্যার অপরাধে অপরাধী হয়ে আপনাদের স্বমুখে এসে দাড়িয়েছি, সে কথাটা বোঝাতে হ’লে আমার জীবনসঙ্গক্ষে দু-চারটে কথা মূলা আবশ্যক মনে করি ” এই পৰ্য্যন্ত পড়া হইলে উকিল-সুরকার উঠিয়া বলিলেন—“হুজুর, জ্ঞাসানী নিজেই স্বীকার করেছে যে, সে এই বৃদ্ধ ভিখারীকে খুন করেছে। স্ক্ষীদের কথ’e ত বলে সে মেনে নিয়েছে—এরপর তার সার কেলি কথা শুনবার আৰঙ্গক কোর্টের আছে বলে আমার মনে হয় অপরাধী §§: না। এই মোকৰ্দমা শেন করে ফেলে সোণভাঙ্গ গাড়ি, কেসটি হাতে নিলে হয় না ?” জজ-সাহেব ইঙ্গিড়ে উকিল-সল্পকারকে বদিতে বলিলেন এবং পেশকারবাবুকে পড়িয়া যাইবার স্বকুম দিলেন । -- “আমার নাম লতাবিকাশ ৰহ । এই জেলারই কোনো একটা অখ্যাত পল্লীতে আমার জন্ম । আমার প্রসের নাম এবং পিতৃ-পরিচয় আমি গোপন ৱাণতে চাই ; কারণ, এই মামলার সঙ্গে তাদের কোনই সম্পর্ক নেই। "জামায় বস্তুল ধখন পাচ, আর আমার ছোট ধোনের বয়স তিন বছর, সেই সময়ে আমার ম৷ মারা যান। দূরসম্পর্কের এক পিলী আমাদের माछ्य क्रग्नन । भांभाळनब्र झुझे झाई-८षां८ब्रज भूश cझटद्र बाय1 च्षाब्र बिशश् रुटब्रन मि । ३ि८ग्न করবার মত অবস্থাও তার ছিল না-মনেরঞ্জও নয়, সংসারেরও নয় । গ্রাম থেকে চার মাইল ঘুরে মহকুমার কেটে তিনি সামাঙ্ক বেতনের চাকুরী করতেন। আমাদের পৈতৃক আমলের अभिवभः पृt' किहू झिल, उi' श्रांगांत गाएग्रब्र চিকিংস্থার জয়ে ৰিকী হয়ে যায়। রোজ আট মাইল পথ পায়ে ইেটে ডিনি বাড়ী থেকে মহকুমাৰ যাতায়াত্ত করতেন। অভাব-অভিযোগ ও মনোকষ্টে উল্পে স্বাস্থ্যও বিশেষ ভাল ছিল না । প্তার মলে একান্ত ইচ্ছা ছিল যে, মামি ভাল করে” লেখা পড়া শিপে জেলার সদরে একজন বড় উকিল হুই। পাশের গ্রামের হাই স্কুলের সেক্রেটারির হাতে পায়ে ধরে সামাকে তিনি লে ‘ফ্রী করে খেন । তখন আমার বয়স জল্প হ’লেও জারিগ্র্য আমাকে অভিজ্ঞ করে তুলেছিল। বাবার মনের ইচ্ছা পূর্ণ করবার জন্ম শামি বিশেষ যত্ন করেই লেখাপড়া শিখতে লাগলাম । “শাষার ৰোল্ট ছিল পানাকী অং