હૃ8૭ মায়ের মতই সে স্বন্দর হয়েছিল । তার উপর, বড় কুলীন বলেও সমাজে আমাদের খ্যাতি ছিল । আমার ভগ্নীপত্তির সামাজিক-মধ্যাদায় আমাদের চেয়ে নীচু ছিলেন বটে, কিন্তু অর্থ উাদের যথেষ্ট ছিল । বিবাহের পর স্টল সেই যে শ্বশুরঘর করতে গেল, তারপর আর একবারও সে আমার বাবার পর্ণকুটীরে জালে নি। গরীবের ঘরে বোঁ পাঠাতে তাঁর শ্বশুরুশ্বাশুড়ী কিছুতেই রাঙ্গী হলেন না । বাবার মন এতে একেবারে ভেঙে গেল । জামার মায়ের শোক আবার নতুন হয়ে স্তার মনের মধ্যে দেখা দিল । মনে পড়ে, আমিও কতবার বোনের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে ধনী কুটুম্বের बांग्लौ cथंट्रक निडाड़ अनrशैौदग्रन्न भङ नछावणू পেয়ে ফিরে এসেছি। "যে পিসীমা আমাদের সংসার দেখছিলেন, ষ্ঠার স্বামীর এক ভাগিনেয় এসে তাকে নিয়ে গেলেন এলাহাবাদে তিনি কি একট কাঙ্ক পেয়েছিলেন। তরুণী স্ত্রীকে আগলাতে ও ঝি এল্প কাজ করষার জন্মে তার একটা লোকের দরকায় ; তাই খুজে খুজে এই মানীটিকে আবিষ্কার করে" ফেললেন । গ্রন্থাগবাসের লোভে বুড়ীও অক্লেশে আমাদের স্বায়া কাটিয়ে চলে গেলেন । "এখন থেকে রান্নাবাল্প হ’তে স্বৱ করে’ সংসারের সমস্ত কাজ বাবার ঘাড়ে গিয়ে চাপলে । আমিও অনেক সময় তাকে সাহাষা করতে চাইতামু, কিন্তু আমার পড়ার ক্ষতি হৰে বলে তিনি আমাকে কিছুই করতে দিতেন না। "এইভাবে দুঃখ-কষ্টের মধ্য দিয়ে ম্যাটিকিউলেশন পাশ করলাম। পাশের খবর ষেদিন বেঞ্জলো, সেদিন বাবার চোখে জল দেখে সুমিরগু চোখ সঙ্গল হয়ে উঠলোঁ । বাবার ছঃখ-কষ্ট দেখে আমার আর পড়বাৰ [নবম বর্ষ ইচ্ছা ছিল না। কিন্তু তার মনের ইচ্ছার কথা স্মরণ করে? আমি আর আপত্তি করতে পারলাম না। আমাদের পাশের গ্রামের জনৈক ভদ্রলোক কোলকাতায় চাকুরি করেন। অনেক সাধাসাধনার পর তিনি তার বাসায় আপমাকে একটখানি থাকবার জায়গা দিতে রাঙ্গী হলেন । আমি বিশ্বাসাগল্প কলেজে অাই-এ ক্লাসে ভর্ষি - হুলাম । বাবা যে কী করে আমার কলেজের সাইনে ৪ হোটেলের খরচা মাসে মাঙ্গে জোগাতেন, তা? আমি বুঝতে পারতাম না । “এমনি করে আরও দু'বছর কেটে গেল । আমি খুব মন দিয়ে পড়াশুন করে আই-এ পরীক্ষা দিলাম। পরীক্ষার ফল বের হলে দেগ গেল,—আমি কুড়িটাৰণ বুজি পেয়েছি । “আমাদের পল্লীর আশে-পাশে ভাল ছেলে বলে আমার নাম খুব ব্লটে গেল। ফলে, তখন থেকেই দু-চারজন ঘটৰ ঘামাদের পূর্ণকুটীরে স্বাত্তাৱাত হক্ক করে দিল । বাবার একক নিঃসঙ্গ জীবনের কথা স্মরণ করে আমার মনও অত্যন্ত नव्रम श्रग्न श्रृङ्कुरण : भूउहो, उिनि दिदा दङ्श्न প্রস্তাব যখন জামার কাছে করলেন, আমি কোনো প্রতিবাদ না করে চুপ করে রইলাম। “ছ-চারজন পয়সাগুয়ালা লোকের দ্বল্প থেকেণ্ড সম্বন্ধ এসেছিল ; কিন্তু আমার ভগ্নীপতিদের ৰাবহার স্মরণ করে বাৰ লবিনয়ে তাদের প্রত্যাখ্যান করলেন । পিতৃ-মাতৃহীন ও মাতুলের সংসারে অযত্নে প্রতিপালিতা এক স্বরিত্র-কন্তুার সঙ্গে আমার বিবাহ দিয়ে তিনি র্তার শূন্ত ঘর পূর্ণ করলেন।
- fবন্ধের পর থেকে আমার জীবনের এক নতুন অধ্যায় স্থক হলো। তরুণী পত্নীর প্রেমে আমি একেবারে আত্মহারা হয়ে উঠলাম— আমার মনে হ’ত এই কিশোল্পী বালিকার