অগ্রহারণ, ১৩৪৭ মাথার ঘাম পায়ে ফেলিয়া বাগানের বেড়া বাধিতেছিল । শৈলেশই জাহাকে কাজের জন্ম নিযুক্ত করিয়া গিয়াছিল। সকালবেল কোথাকার একটা দুধমন ধাড় মাসিয়া ন ন্যস্থান হইতে বহু স্বায়াসে সংগৃহীত পুষ্পবৃক্ষগুলির উপর এমন নৃশংস দৌরাত্ম্য প্রকাশ করিয়া গিয়াছে যে, শৈলেশ চোখের গ্রল অতিকষ্ট্রে সাম্লাইয়াছে মাত্র। তাহার জীবনে দুইটি জিনিস কায়েমী অধিকার বিস্তাৱ করিয়৷ বসিয়াছিল—একটি ফুলের বাগান, আর দ্বিতীয়টি থিয়েটার। ত হাক্স সমস্ত শক্তি ও সামর্থ সে এই দুইটির স্থই ঢালিং দিছিল। যাহা কিছু লে কল্পিত,— প্রাণ ধিয়াই কল্পিত। হৃদয়বেগের তাহার অভাব ছিল না, তাই সেদিন যখন সন্তোষের জণ্ডাখে ‘চন্দ্রগুপ্ত' মাঠে ধীরা ধাইতে বলিয়ছিল তখন অস্থিদুঃখেই গ্রামের লোক নিঃসন্দেহে অসঙ্কোচে সন্তোধের ঘাড়ে যে অপবায়ু চাপাইয়া দিয়া খুশি হইয়াছিল, তাহ সে বিশ্বাস করিয়াছিল ; কিন্তু তাহাকে ঠিক যিশ্বাস বলা চলে না—তাহা ক্রোধেরই রূপান্তর মাত্র । কাজেই কাৰ্য্যক্ষেত্রে প্রয়োজনবোধে সে প্রতিবাদ করিক্তেও দ্বিধা বোধ করিল না । শৈলেশ স্থঃণীরামের ক্লাপ্ত ঘূর্ণাক্ত মৃগের পানে চাহিয়া স্নেহার্জ কণ্ঠে কহিল, ওরে দুধ, তোকৈ একটা কাজ করতে হবে ৰে । দুর্থীরাম শৈলেশের সমবয়সী এবং তাছার প্রত্যেক কাজে একান্ত অমুগত ভক্ত শিষ্যের মত অমুসরণ করাই ছিল তাহার স্বম্ভব। দুখারাম হাতে কাটারি জন্তে মাটিতে নামাইয়া রাখিয়া বলিল, কি দাদাবাৰু ? আমার সঙ্গে একবার সটেশন-স্বাটে যেতে কৰে। m - > লিগঞ্জ ፵U এ জার বেশী কথা কি —দুঃখীরাম উঠিয়৷ #াড়াইল । শৈলেশ মিজের কক্ষে প্রবেশ করিয়া ব্র্যাকেট হইতে একটা টুইলের সাট তুলিল কাধে ঞ্চেলিল। দুঃখীরাম থাটের ভুল হইতে সক্ষয়ব্ৰক্ষিত পুস্পক্ষ জোড়াটি আবিষ্কার করিয়া তাহার সন্ধুশে খরিল। শৈলেশ জুভাঙ্গোড়ার পানে চাহিয়া ৰলিল, স্বত্ত লম্বেগোজের আমার সময় নেই । দুঃগীয়াৰ দুস্তাজোড়। পায়ে পরাইখা দিবার উদ্যোগ করির কহিল, সে ছয় মা দাদাষায়ু, মাঠ ঘট এপল স্তেতে লাল হ’য়ে গাঁচে । শৈলেশ অগভা দুঃখীয়ামকে সরাইয়া দিব৷ নিজেই জ্বন্ত জোড় পায়ে পরিতে পঞ্জিন্তে বলিল, চল এবার । ছুঃর্থীরাম কাধে একটা ফতুয়৷ কেলিয়া খন্ত্রের কোণ হক্টতে একটা বঁধমো ছড়ি লইয়া শৈলেশের হাতে দিয়া বলিল, চলুন দমাবাবু। শৈলেশ এইৰার হাসিয়া ফুেলিয়া কছিল, बामि कि क्ष७त्रवाडौंं झएलठ्ठि ना कि पृ%, रग, তুই জামাকে ঘট করে সাজতে শুরু কয়লি ? fক ৰে বলে দাদাবাবু, টক্টলের লাটগিায়ে ঙ্কি তোমাকে সেখানে বেড়ে দিতাম লা কি ?-- বলিয়া স্থঃীরাম নিজের রসিকতায় নিজেই একাঙ্ক তৃপ্তিভরে হাসিয়া উঠিল। শৈলেশ ঘর হইতে বাহির হইলে দুঃখীয়াম জ্বরের চৌকাটে হস্ত স্পর্শ করাইয়া কপালে ঠেকাইল, সঙ্গে সঙ্গে সিদ্ধিদাতা গণেশকে জাজাবাবুর মনস্কাম পূর্ণ করিতে ঐকাস্তিক জম্বরোধ করিয়া মেটা বঁাশের লাঠিটি কাধে ফেলিয় তাহার পশ্চাতে পশ্চাতে চলিল । এতক্ষণে ৰীশ খুলি, যে ঘটনায় একপ্রকার
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।