পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অগ্রহায়ণ, &&a সন্দেহ করিবার যে কোন হেতু ছিল না ইহা আমরা হলপ করিয়া বলিতে পারিন । পুকুরঘাটে মেয়েরা যখন স্বান করিত, গোবৰ্দ্ধন সেই সময় মাছ ধরিবার জছিলায় ছিপ, হাতে লইয়া প্রায়ই ঘাটের নিকটে গিয়া বলিত।- গোবৰ্ধনের মুদির দোকান ছিল। মেয়ের জিনিষ-পত্ৰ কিনিতে আসিলে তাহীদের সহিত হস্তালাপ করিবার লোভ সে কোলক্রমেই সংবরণ করিতে পারিত না। বিরক্ত হইয়া কেহ দুটা কড়া কথা শুনাইয়া দিলেও লে নিজেকে স যজ্ঞ করিতে পারিত না । সোনালী ভিন্ন গ্রমের মেয়ে। অল্পবয়সে বিধবা হুইয়। সে দেবরেন্থ আশ্রয়ে ছিল, সম্প্রতি এক বিবাদের ফলে সে দেবরের গৃহ ত্যাগ করিয়া ভামিনীর আশ্রয়ে আসিয়াছে। জ্ঞামিনীর পিতৃগুহ আহাদের গ্রামে। ভামিনীর সহিত পূৰ্ব্ব হইতেই তাহার পরিচয় ছিল, ভামিনী পিতৃগৃহে অলিলে সে তাহাক আপনার বিপদের কথা छामग्र । cगोमान्नेो८क थुप्इ आअंग विष्फ स्वा-ि মীর বিশেষ ইচ্ছা ছিল না, তবে সংসারের সমস্ত কাৰ্য সে এক পারিয়া উঠে না বলিয়াই সোনাস্ত্রীকে বিদায় দিতে তাহার মন সরে নাই। সোনালীর বয়স পঁচিশের কাছাকাছি । যৌবনের সৌন্দৰ্য্য ও লাবণ্য তখনও তাহার দেহে হিল্পেীলিত। ভামিনী সোনালীর উপর সর্বদ। সতর্ক দৃষ্টি রাখিত। গোবৰ্দ্ধনের সহিত কথা কহিতে সে সোনালীকে নিষেধ করিয়া দিয়াছিল। সোনালীও গোবৰ্ধনকে দেখিলে সরিয়া যাইত— দিশেষ প্রয়োজন ন হইলে সম্মুখে ক্ষপিত না। গোবৰ্দ্ধন কিন্তু এ স্নযোগ ছাড়িতে পারিল না। নিজের বাগানে যদি ফুল ফুটিয়া থাকে, সে স্কুলের আম্ৰাণ লইতে কাহার না ইচ্ছা হয় ? সেদিন পান সাজার অছিলায় ঘল্পের মধ্যে ভাকিয়া গোৰপ্তন সোনালীর সহিত জালাপ করিয়া ফেলিয়াছে। পুরস্কার

সোনালীর কালো কালে छ्हे চোখ झे। बॉखदिकई बांछ् छान ! গোবৰ্দ্ধন মুহূৰ্ত্তেই একেবারে জাত্মবিস্তুত হইয়া গিয়াছিল। তিন সেদিন ঘোষেদের বড় মেয়ের সাধ। পাড়ার সকলেই নিমজ্জিত হুইয়াছেন । ভামিনী রন্ধন লারিয়া, স্বামীর অন্বষাঞ্চন রঞ্জন গৃহেরই এক পাখে ঢাকা ধিয়া রাখিয়া, নিমন্ত্রণ রক্ষা করিতে গিয়াছে। মধ্যাহে গৃহে ফিরিয়া গোবৰ্দ্ধন শুনিল—ক্তামিনী নিমন্ত্রণে গিয়াছে, ফিরিড়ে বিলম্ব হইতে পারে। যথাসম্ভব শীঘ্ৰ স্থান সারিয়া লইয়া সে আহারে বসিল : সোনালী স্বন্ধন-গৃহের স্বাওয়ায় বসিয়া মশলা ঝাড়িয়া পরিষ্কার করিতেছিল। গোস্বর্থন ইসাঙ্গার তাহাকে নিকটে ত:কিল। সে নিকটে আলিলে, গোবৰ্দ্ধন একবার চারিদিক দেখিয়া লইয়া মিরস্বরে কহিল, "লোনা, তোমার সঙ্গে একটা কথা व्षांटझ । cनविन बलि-बलि झट्टङ्गe थली इग्न मि ।” সোনালী বক্রন্থটিতে তাছার পানে চাহিয়৷ কহিয়, “কি কথা - গোবৰ্দ্ধন ভাত মাধিতে মাখিতে কহিল, "লে ৰখা বলে’ শেষ স্কঞ্জে জনেক সময় লাগবেএখন বলা যেতে পারে না। তুমি যদি শুনতে চাও-এই পৰ্য্যস্ত বলিয়। গোবৰ্দ্ধন লোনীয় মুখের দিকে একবার চাহিল। সোনালীর ছষ্ট চোখ দু’টি উজ্জ্বল হইয়া উঠিয়াছে—ভরসা পাইয়া গোবৰ্দ্ধন এক নিঃশ্বাসে আপন বক্তব্য শেষ কৱিৰা ফেলিল, “তা'হ'লে আঞ্জ রাত্রে স্বরের দরজাটা খুলে শুম্বো। আমি দোকান থেকে ফিরে তোমার লক্ষে দেখা করব ।” সোনালী মুচকিয়া হালিম্ব তাড়াতাড়ি রায়ম্বর হইতে বহির হুইয়া পড়িল । জাহার সমাপন করিয়া গোবৰ্দ্ধন শয়নকক্ষে ।