পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{'; যদি পাচটা করে টাকা বাড়িয়ে দীপ্ত, আলাদ। কথা ।” কথাটা শেষ করিয়৷ জিঞ্জাম-নেত্রে তিনি আমার দিকে চাহিয়া বৃদ্ভিলেম । শার অধিগ্ধ কথা বাড়াইলে সেদিন অrিগ যাইবার সম্ভাবন মোটেই থাকে না ; কাজেই বিবেচনার সময় লইয়া বাড়ী ফিরিয়া শ্ৰাসিলাম । তিন হ্যাঙ্কাম-কুঙ্কজত্ব—-ভ্যর্থদণ্ড শনিবায় রাত্রে স্ত্রী বুলিলেন, “ঙ্কায় ঘাচ্চ ত ? জমমি চাকা ঘুরে যাও। ঠাকুরটাকে জানিয়ে একশন বিচিলি-কটা বঁটি, আয় যা ছ।’ পাণ্ড এন ; সঙ্গে-সঙ্গে গুরুপোষায় উপঙ্কুেশ গু একটু-আধটু শিখে এস।” এ সাহুেবি-যুগে স্ত্রীর জাঙ্গ, কাজেই তখায় বলিয়া অগ্রসল্প হইলাম । বল বাহুল্য, সহধৰ্শ্বিলী ধৰ্ম্মকায্যের নিদর্শন নির্মাণ্য সঙ্গে দিতে স্থূলিলেন না ; আমিও ক্ষাকবচেরই মন্ত্ৰ বাপ্পশ্বর তাছা মাথায় ঠেকাইয়। অর্থশাস্ত্রের প্রতিকারে চলিলাম । 轟 擊 譬 বৃদ্ধ ঠাকুরদা ত অবাক! বলিলেন, “ৰলিস কি রে—তোরা সহরের লোক গল্প পুষৰি ।” বলিলাম, “কি জার করি বলুন না, আপনার নান্ত-বউয়ের সখ।” তিনি খুব খানিকটা উৎসাহের সহিত নিজের স্ববুদ্ধির তারিফ করিয়া বলিলেন, “আয়ে, হৰে ন।--দেখে-শুনে করেছে কে ? ও মেন্থে স্বয়ং লক্ষ্মী । আমার বাছাই মেয়ে কখন ভিন্ন হয়। সুখী হs " দেখিলাম, বৃদ্ধের আশীৰ্ব্বাদ কাল্পনিক নয় ; কারণ, তাহার চোখে জ্বল টলটল কুঞ্জিতেছিল। আবশ্বক বিষয়ে উপদেশ দিয়া, তিনি গৃহিণীকে, [নবম বর্ষ স্বর্থাং আমার দিদিমাকে হুকুম করিলেন, গোলার নীচেষ্ট্ৰ ৰাটগান। বাহির করিয়া দিতে । হাজার হো স্ত্রী জাতি জ্ঞ, দাদার উদারতার অর্থ তিনি বুঝিলেন ভিন্নরূপে , বলিলেন, “বলছ ত, কিন্তু ৱাড পোরালে—ন ভাই, বাড়ীতে গরু রয়েছে বগন, হেথিয়ার ছেড়ে ক্ষে কার বাড়ী ছুটে মুরল । তোমান্ধের কোলকাতার সহর, অভাব কি, কক্ত পাবে ; কি বধ । এi] !" ঠাকুরদা বেশ একটু গুতিয়া উঠিলেন . বলিলেন, “তোর বাবার ঘরের জিনিষ আমি দিতে বলেছি রে মাগি । বেশ, তেীর বুকে যদি এণ্ড বাজে, আমিষ্ট দিচ্ছি। আহি, নাত বউ স্বামীর বস্তু মুগ করে চেয়ে পাঠিয়েছে, দেব না!" ড়েগিলাম গুগ্ধের ঋণ্ঠ আবেগে গদগদ হইয়। উঠিল। ‘পেম্বাণ'-গ্রহিঃiৱ স্বারে গিয়া দাড়াইলাম । শ্লোকটী চোখ ছোট করিয়া চাহিয়া বলিল, “কে গ. কোথা যাবে ?” বলিঙ্গান, “াব না কোথাও ভজহরি ; এই তোমার কাছেই এসেছি ।" দরকার বলিতেই কিন্তু যুদ্ধের তাওব নৰ্বল স্বৰু হইল । তবে সেটা একই পক্ষে। স্বামী-স্ত্রী গ্রাঙ্গনে অবতীর্ণ হইয়া হলভ্য ভাল। প্রয়োগে যাহা বলিলেন, তাহ প্রকাশ করা চলে না ; লেখনীও লজ্জা পায় । দেখিলাম, স্ত্রীলোকটা অবশেষে বুক পিটিতে লাগিল; মুখে অভিসম্পাতের অগ্নিবর্ষণ, “হে ঠাকুর, ধারা এমন করে ঠকিয়ে আমার বুকের রক্ত নিলে, তাঁদের ভাল তুমি কোর না, কোর না, কোল্প ন৷ ” মহাসমস্ত উপস্থিত । অবশষে তাদেরই চেষ্টায় পঞ্চায়েভের কৰ্ত্ত উপস্থিত হইলেন।