পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

નૌમ, ૭8ના ] করেছে । আজি তিনি বিছানা ছেড়ে ধে ৰাইরে স্বাসবেন, এমন মনে হয় না । আমার কথায় হতাশ হবার পরিবর্তে নিীখ বাবু যেন অনেকখানি নিশ্চিস্থ বোধ করলেন । বস্লেন-শুন, অর্থী হলাম । --কেন ? —র্তার এখন বাড়ীতে থাকাই সব দিকৃ থেকে ভালো। লোক পরম্পরায়ু শুল্লাম, এখানে না হয়ে, রূপনারায়ণপুরে স্কুল স্থাপিত্ত হবে এবং তার জঙ্গে জগদীশবাবুকে কিছুদিন সেখানে গিয়ে থাকতে হবে । তিনি কৰে সেখানে যাবেন ? —এখনো ঠিক কিছু হয় নি। মালখালেকের মাগে নয় । মনের মধ্যে এক লঙ্গে একশে। প্রশ্ন তোলপাড় করছিল। মুহূৰ্ত্তকাল নীরব থেকে যুদ্ধ অথচ দৃঢ়কণ্ঠে বললাম-নিশীথবাবু, আপনাকে একটা প্রশ্ন করব। দয়া করে তার উত্তর দেবেন ? নিশীথবাৰু মাথা নেড়ে বললেন-আষাকে কোন প্রশ্ন না করাই ভাল। আমরা কি জল্পাঙ্ক বিষয়ে জালোচনা করতে পারি না ? —লা, পারি না । গুমুন । ষ্ঠার নিকটে গিয়ে গড়াগাম—একান্থ নিকটে। তারপর দুই চোখ ঠার চোখের ওপর স্কন্তু করে অধীর আগ্রহে প্রশ্ন করলাম—জামায় বলুন সে লোকটা কে এবং কে-ই বা তাকে খুন করেছে ? অস্ত চকিত নেত্রে আমার মুখের পালে চেয়ে নিমেষের জয়ে তিনি বিহাল হ’য়ে গেলেন । তারপর স্থির অবিচলিত স্বরে বললেন-মিসূমিক্স, আমার কথা শুকুন, ও সব বিষয়ের সমস্ত চিন্তা যন থেকে দূর করুন। আপনার ভালোর জন্তে বলছি-ধা ঘটেছে, তা নিয়ে জনর্থক সন্ধিা ঘামিয়ে নিজেকে উৎপীড়িত করবেন না। জামাকে - -: .-ھے% নীলাঙ্গ, ষ্ট্র ১৪ আপনার একজন শুভানুধ্যায়ী বলে মনে করবেন । শেষের দিকে নিশীথবাবুর কণ্ঠস্বর অপূৰ্ব্ব স্নিগ্ধতায় কোমল হয়ে উঠলো। কিন্তু আমার উত্তেজিত অস্তুরের ওপর তার কোমল কণ্ঠ তখন কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারলে না । তপ্তকষ্ট্রে বললাম-আপনি বলবেন না, না 7 নিশীথবাবু মাখ। ছেলিয়ে বললেন—ন, আমি বলব না ; কারণ, আমি জানি না । ঈশ্বরের দোহাই, আর আমাকে প্রশ্ন করে ধিপধ্যস্ত করবেন না। চলুন, মনীষা দেবীর বাড়ীর দিকে ঘাওর বাঙ্ক । আপনি সেখানে যাবার জন্যেই বেরিয়েছিলেন . নম্ব কি ? मिरछद्र यन्त्रङ प्लेग्रीब्र निरजदें म*ाड़िक লঙ্গ পাচ্ছিলাম ; মৃদুকণ্ঠে বল্ল্যম-হ্যা । —চলুন . দু’জনে একসঙ্গেই যাওয়া যাৰু ! আপনাকে দেখে, তিনি নিশ্চয়ই খুব খুশী হবেন। দেখবেন, সাম্নে কাঙ্ক , ওখানটা ভারী পিছল। এইদিক্‌ দ্বিয়ে স্বাক্ষন । পিচ্ছিল পখ কাটিয়ে নিশীথবাবুর সঙ্গে মনীষা দেবীর বাড়ীর কাছে এসে উপস্থিত হলাম। মাথার ওপর ঘন হ'য়ে মেধ জয়েছে। জালয় বৃষ্টির বার্তা বহন করে শীতল বাতাল বইছে । বৃষ্টির আশঙ্কায় পথে বা মাঠের ওপর জনমানুষের চিহ্ন নেই। সেই আদর কড়-বাদলকে উপেক্ষা করে স্বামরা দুটি পথিক একেলা চলেছি যেন কোন তীর্থ-ষদিয়ের উদ্দেশে ! নিশীথবাবু আমার পাশে চলেছেন, একাত্ত স্বপ্ন-চালিত ভাবে । তার মুখ দেখে মনে হচ্ছে যেন, কথা বলবার ভাষা তিনি নিঃশেষে হারিয়ে ফেলেছেন । এই গুৰু মেীনতা আমার অসুস্থ লাগলো । প্রশ্ন কয়লাম-—জাপলি মাথার সঙ্গে দেখা করতে