পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{{રષ્ટિ দেশের কোন খবরই জানতে চাও না—কেবল রান্নাঘর আর ভাড়ার-ঘরই চিমেছ ?” ভাবী স্বমধুর-স্বরে বস্ত্ত—“দেশের খবরে অামার কাজ স্কি ভাই ? স্থামার রান্নাঘৱ, ভাড়ার-ঘরই অক্ষয় হোক ” সেদিন কত কথাই না শুনিয়েছি ভাগকে । আiজ কিন্তু ভাবি, এরকম শিক্ষিতার চেয়ে আমার পাড়াগেয়ে ভারী সহশ্ৰগুণে শ্রেষ্ঠ । দেশের আমন মেয়েই ড সবার বরক্টস্থ। । এ কালের মেয়ের গৃহকৰ্ম্ম ভুলে যেতে বলেছে । ভোলাটাই যেন গৌরবের বিষয় ? BHHS BB BBH DBS BBZSB 00SYB BBBS পঞ্জীপ্ৰথা যে নিজেদেয় মান-সন্ত্রম লাচিয়ে ৰূtথায় জুগু, ত্বা তারা বোঝে না। ভাবে, জোর করে’ যেন তষ্কের বঙ্গী করা হয়েছে। রোকেয়াই ত তার জাজ্বল্য প্রমাণ । মাঝে মাঝে রোশেনাক্স কথা ভাবি । তা’কে হঠাৎ ছেড়ে এসে কি আমি জল্পায় করেছি ? ছুদিন সেখানে থেকে তার মনের পরিচয় জানা উচিত ছিল না কি ? রোকেয়ার বোন সে– তায় অন্ত পরিচয় আর কী হতে পারে? যে বাড়ীর এৰ জন মেয়ে অন্ত স্বাধীন, সে বাড়ীর জপাটীর অন্যরূপ হওয়া কি সঞ্জৰ ? রোশেনার পরিচয় জানা অনাবশ্যক । আচ্ছা, আমি চলে’ আশায় সে কি দুঃখিত হয়েছে । দিনাঙ্কেও আমার কথা কি মনে করে ? কে জানে ? তিন সেদিন স্কুল থেকে ফিরে এগেই শুয়ে পড়লুম। শরীরটা বড় ব্যথা করছিল ; মাথাটাও খুরছিল । চাকর জীবছল এসে বললে, ”কিছু খীৰেন না হজুর ?” আমি "খাব না" বলায় স্ট্রে চলে গেল। কিছুক্ষণ পড়ে থাকার পর এমন জয় এল যে, [ নবম বর্ষ আমি যন্ত্রনায় ছটফট করতে লাগলুম । গায়ের ব্যথাটাও খুব বেড়ে উঠল। সমস্ত রাত বিনিদ্র অবস্থারই কাটলে। ভোরবেলা পাশ ফিরতে পারি না, এমনই অবস্থা ৷ আবদুল এসে বললে, “হুজুর, ডাক্তাল্প-সাবকে ডেকে আনব কি ?” আমি বল্লুম, “ষ্ণ , আর সেই সঙ্গে খুঁপে খবর মিস্ যে, আমার অস্বগ " “স্বাচ্চা” বলে জাৰকুল ছুটে চলে গেল। মনে হ’ল ও ভয় পেয়েছে । যে রকম করে আমার দিকে চাইছিল । কতক্ষণ তন্ত্রাঙ্গল্পের মত পড়েছিলুম, জানি না। জুতোর শঙ্গে চেঃস্থ জেপি স্কুলের হেণ্ড মাষ্টার স্বল্পেনখাণ্ডু ও গুক্তিরসাহেব দু'জনেই এসেছেন । ডাক্তার আমায় পরীক্ষা করে দেখে সুরেনবাবুর দিকে ফিরে বলেন, “এর বাকী খবর দিন, এর পল্প হয়েছে।" পক্ষ, চোখের সম্নে বিশ্বভুবন স্কুশে উঠ গে। স্বরেনবাবু বললেন, “আপনার আত্মীয়স্বস্থান কে আছেন ? বাড়ীর ঠিকানা দিন ; জমি "তাঞ্জ করে দিই ।” জাৰ্ছল গিয়ে টেবিলের ওপর থেকে কাগঞ্জকলম নিয়ে এল। আমি অতিকষ্টে আমার বড় ভাইয়ের নাম ও ঠিকানা লিখে দিলুম। স্বরেণবাবু ভায় লিখে আবদুলের হাতে দিলেন । cল ছুটে চলে খেল । ബ ক্ৰমে ক্রমে আমার চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে এল। তারপর রোগ-যন্ত্রনাথ কখন যে জ্ঞান হারিখে ফেলুলুম, কিছুই মনে নাই । 量 轉 擊 জ্ঞান হতে চোখ মেলে চাইলাম। অঙ্কণ আলোয় স্বাক্ষাশটা রঙিন হয়ে উঠেছে। খোলা জানালা দিয়ে চেয়ে দেখলাম—মনে হ’ল, যেন