পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাল্লার চেন শ্ৰীমন্মথনাথ ঘোষ, এম-এ হাইকোর্টের বিখ্যাত ব্যাষ্টিার মিষ্টর সেনের বালীগঞ্জে নবনিৰ্ম্মিভ রাজস্থাসাদোপম গৃহে আজ মহা উৎসব। গৃহপ্রবেশোপলক্ষে খাজ কলিকাতার জজ, ম্যাঙ্গিষ্ট্রেট, ব্যারিষ্টার, উকীল, রঞ্জ, মহারাজ প্রভূতি যাবর্তী স্থাস্থ বাক্তিরাই নিমঞ্জিত হইয়াচেন । বিছাভালোকিত স্থসজ্জিত সেন-ভবন আজি ইঞ্জাশয় বলিয়া ভ্ৰম ছটতেছে। আহারের জন্তু সেন-সাহেব নিমণ্ডিতগণকে কক্ষান্তরে ইয়া গেগেম। অভ্যর্থনা-গৃহে বসিদ্ধা রছিলেন গ্রেীবন্ধ ইঞ্জিনিয়ার মহেশ চাটুযে— যিনি এই প্রাসাদটি নিশ্বাণ করিতে डेबिनिम्नांद्भिरग्रह जानिकटम जादिकाद्रनग्रश्न সহিত প্রাচীন ভারতীয় স্থাপত্তা-বিদ্যার অপূর্ণ সংমিশ্ৰণ করিয়াছেন এবং যুরোপীয় স্থপতি-বিদ্যাবিশারদগণেরও বিস্ময় উৎপাদিত করিয়াছেন। ই হার শরীর জম্নস্থ বলিয়া ইনি আহার করিতে গেলেন না। পেন-লাহেবের নিমন্ত্রণ-রক্ষা না করিলেই নয়, তাই তিনি এখানে আসিয়াছেন। রাত্রি অধিক হইয়াছে। কাহারও আর আসিবার সম্ভাবন নাই। মহেশৰাৰু একাকী সেই বিদ্যুতালোকিত কক্ষে বসিয়া চিন্তায় মগ্ন । সম্প্রতি র্তাহার ভাবনার অনেক কারণও মুটিয়াছে। হঠাৎ একটি সোফার নীচে র্তাহীর দৃষ্টি পতিত হইল—কি একটা জিনিষ কক্ককৃ করিতেছে । তিনি ষ্টেট হইয়া তাহা কুড়াইয়। লইলেন। একটি পারার চেন ও হীরকখচিত पफ़ि। cगन-नांप्इटबद्र वफ़ बरकन-कँडिांद्र কোন এক করদ রাজ্যের অধিপতি এই চে৭টি পন্ধিয়া আসিয়াছিলেন। পকেট হইতে কুমাল বাহির করিবার সমন্ধু বোধ হয় কোনও রকমে পড়িয়া গিগা থাকিবে । ৰহেশবাবু একবার চারিদিকে চাছিলেন। কেহ কোথাও নাই। চেনাট বহুগণ পরিম। তিনি জেগিলেন । এ রকম পান্ন প্লায় দেগ যায় না। যেমন করিয়া ইউক উছার মূল্য ত্রিশ হাজার টাকার কম নহে । ত্ৰিশ হাজার টাকা । ষ্টা, মাঘ মাস পর্যাঙ্ক ¢कtनव्रक्रम छान्नाप्न। 5ाई-हैं ! हाउ देंic*-- कॅश्रूक ! विरलएकब्र १६५म अनश् श्छेtणe गश করিতেই হইবে । মহেশবাৰু আর একবার চারিদিক চাহিয়া বড়ি ও চেন পকেটে পুরিয়া ফুেলিলেন । এই মহেশ চাটুৰ্যে-ধার সাধুস্কার ধ্যাতি বহুদূর পর্যন্ত বিস্তৃত ব্যবসায়ে সম্ভডার জুলু সাহাকে সকলে বিশ্বাস করে এবং যে বিশ্বাসের ফলে ভিনি পল্লীগ্রামে পর্ণকুটীরে জন্মগ্রন্থণ করিয়া আজ কলিকাতার সর্বশ্রেষ্ঠ ইঞ্জিনিয়াৰিং ফার্গের স্বত্বাধিকারী ? ধাছার অধীনে শত শত লোক খাটিতেছে ? ই.ইনিই। লোকে এখনও জানে না যে, তাহার লক্ষ্মীস্বরূপিনী সহধর্মিনী স্বৰ্গারোহনের পূত্র সত্য-সভ্যই জাহার ভাগ্যলক্ষ্মী চলিয়া গিয়াছেন। তাহার জীবনের সমন্ত সঞ্চয়—উছার সূৰ্ব্বস্ব ধে ব্যাঙ্কে গচ্ছিত ছিল, সেই ব্যাঙ্ক লালবাতি জালিয়াছে । লোকে জানে না বলিয়াই বন্ধ