পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৪৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

§§3 স্বাঞ্চম বলে থাষ্ণে । জামি জানি সে তার মত পরিবর্তন করবে ।” মহেশৰাবু বলিলেন, “তাহার বিধাই অসম্ভব এবং সে আমারই জম্বা। সব কথা শোন।” এই বলিয়৷ মহেশবাবু জিতেনবাবুকে অস্তেীপান্ত সকল কথা বলিলেন । তারপর কাতরস্বরে কহিলেন, “ভাই, আমার সব গিয়েছে—আমি পখেৱ তিখারী ! জামার ব্যযস কালু উঠিয়ে দিতে ছুবে । আমার নিজের জন্য ভাবি না । কিন্তু ছেলেটকে কি কোনরকমে তুমি মাম্বৰ করে নিতে পার না ? আমি জানি, লে রেষাকে ভালবাসে এবং লে যে আমার জন্য এই ৰিবাহ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান কয়ে আজীবন চুঃখকে বরণ কল্পে নেবে একখ। মনে করে আমি কিছুডেই স্থির হতে পারছি না। আমার মাথার ঠিক নেই। তুমি একটা উপায় করতে পার কি ?” জিজেনবাৰু বলিলেন, লাচমিনিট অপেক্ষা कक्रम । ¢¢शिरशान्री ड्रनिग्न नहेब्रा अकü। নম্বর দেখিয়া বলিলেন, "হ্যালো, হুজুরীমল জুয়েলাস। জিতেন মুখাজী স্পিকিং। গুড় মণিং। দেখুন, একটা ভাল পান্নায় চেন ও হীরাপাল্লা বসান গুলি ধড়ি দিতে পারেন ? তৈয়ী আছে ? পাতিয়ালার মহারাজা জর্ডার দিয়েছিলেন ; যুরোপে গেলেন বলে তিলিভারি নেন মি ? পঞ্চাশ হাজার টাকা দাম ? এধুনি জামায় বাড়ীতে পাঠিয়ে দেবেন ? বাড়ী ত জানেন । অল রাইট = মহেশবাবুর এমন একটা ঘড়ি-ঘড়ির চেন থাকা উচিত, যাহা দেখিয়া কেহু স্বপ্নেও বিশ্বাস করিবে ল যে, তিনি ত্ৰিশ হাজার টাকার একটা চেন অপহরণ করিতে যাইবেন। জিতেনবাৰু পুনরায় আর একটা নম্বর দেখিয়া লইলেন, “হ্যালো । নিতাই পাল ? জিতেন মূখাৰ্জী স্পির্কিং। একটা পুরাণে ৰাকী astik [ নবম বর্ষ মেরামতের ভায় নিতে পারেন ? হাজার ছয়েক টাকার কাজ । অামার হাতে কতকগুলা বড় ‘বিজনেস আছে ; ওরকম ছোট কাজ হাতে নেবার সুযোগ নেই। মহেশবাবু আপনাকে আমার কাছে সুপারিশ করেছেন । শুনলাম, আপনার হাতে এখন কোন কাজ নেই। মহেশবাৰুৱ ফার্শ্ব’ ওঠ ওষ্ঠ হয়েছে ? কে বয়ে ? হাঃ হাঃ হাঃ ! আপনি শোনেন মি বুঝি ? ওঁর ফাৰ্ম্ম ও জ্ঞাষায় ফুর্শি একসঙ্কে সম্মিলিত করা হচ্ছে । স্থ্য, উনিই প্রধান কৰ্ম্মকৰ্ত্ত হবেন বৈকি। আমঙ্গের লাইনে €র মত অভিজ্ঞড়া জায় কণর ” আবার টেলিঞ্চেন ধরিয়া জিতেনবাবু বলিলেন, “কে ? এসোসিয়েড় প্রেল ? একটা লংৰাজ ঘোষণা করবেন । মহেশ চাটুয্যের বিখ্যাত ফাৰ্শ্ব স্ত্রই জিতেন মুখুঙ্গ্যেয় ক্ষীশ্বের সঙ্গে সম্মিলিত হচ্ছে। এটাও ঘোষণা করতে পারেন যে, মহেশবাবুর জার্মাণ-প্রত্যাগত পুত্র স্বধীনের সঙ্গে জিতেলবাবুর একমাত্র কল্প ও উত্তরাধিকারিণী সেবারাণীর শুভ-বিবাহ কাৰ্যা আগামী মাধের প্রথমেই সম্পন্ন হবে।” মহেশবাবু নিৰ্ব্বাক বিপয়ে জিতেলবাবুব টেলিফোনে কথাগুলি শুনিতেছিলেন । আনন্দের K DDBBBB BBBBBB BBB DDDD BB হইয়া উঠিল । পাচ মিনিটের মধ্যে এতকাণ্ডও হইতে পাৱে । যথাসম্বন্ধে স্থধীনের সহিত রেবারাণীর বিৰাহ হইয়াছিল। এবং কলিকাতায় এমন কোন সন্ত্রান্ত ব্যক্তি নাই, যিনি এই বিবাহসভায় উপস্থিত থাকিয় নবদম্পত্তিকে আশীৰ্ব্বাদ করিয়া যান নাই। বরকস্তার অসংখ্য যৌতুকের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা মূল্যবান ধৌতুক ছিল বরকে প্রাপ্ত বরের পিতার আশীৰ্ব্বাদোপহার একটী পঞ্চাশ হাজার টাকা মূল্যের পারার চেন ও জীয়কাখিচিত ঘড়ি । -