& বধু চলিয়া গেলে তিনি মনে মনে হাসিতে লাগিলেন। পুত্র পুত্র-বধুর দিকে চাহিয় তাহার সার অস্তুর তৃপ্তিতে ভৱিষ্ক যাইত । পুত্র স্বী হুইয়াছে ভাবিয়া তাহার স্বশ্বের আর সীমা থাকিত মা ! কমলা কিন্তু বুঝিতে পারিল না শাশুড়ী মুখ ধুইবার কথা কেন বলিলেন । ৰুঝিতে না পারিয়া আয়নার সম্মুখে আসিয়া নিজের মুখখানা দেখিয়া প্রথমে লে লজ্জিত হইল ; ভীক্ষার পর ক্রোধ, শেষে হাসিতে হালিতে একেবারে গড়াইয়া পড়িল । কমলী৪ একদিন ইহার প্রতিশোধ ছিল । প্তাঙ্কার মত রমেশও সেদিন ঘুমাইuা পড়িয়ছিল। কমল জাগিয়া তাঙ্কার গালেঞ্জ পাশে মাখাইয় দিল একটুখানি সিঙ্গুর। তাছার পর তাহাঙ্কে তুলিয়া দিয়া বলিঙ্গ, ও গে, তুমি পিলীমার ৰাষ্ট্ৰীড়ে ছুটি মাণ্ড । লিড়ি খেৰুে পড়ে গিয়ে ধৌদি যেন কেমন ক’খে পড়েছেন। দাদা তোমাকে এ খবর দিয়ে ডাক্তার বাড়ীতে গেছেন। যাও তুমি, জায় দেরী কয় না । ग्नरभ* दjश इ३श्र। कृषॆिन ! किक ¢* श्रह গুবেশ করিলেই সন্মুখে দেখিতে পাইল সেই বৌলিপটকেই ? অাশ্চধা হইয়া বলিল, ব্যাপার কি বৌদি", আপনি না কি গিড়ি থেকে পুড়ে kग८छ्म ? বিবাহের পর রমেশের সঙ্গে বৌদি কথা কহিত , অবাকৃ হইয়া বলিল, আমি ? রমেশ কহিল, হ্যা, কমলা ত তাই ৰলে । রমেশের মুখের সিদূরের চিহ্নটা এইবার ঘুনুটির চক্ষে পড়িল । ৰৌতুক হালিতে তাঁহার সময় মুখখানাই ভরিয়া গেল। কোন কথা না বলিয়া ঘর হইতে একগাদা ছোট আয়না জানিয়া , সেখান। রমেশের হাতে গিয়া বলিল, দিন দিন তোমরা হলে ৰুি ঠাকুরপো ? astk. নবম বর্ষ মুখ দেখিয়া রমেশ বুঝিড়ে পারিল, এ তাহার সেইদিনকার কার্ধ্যেত্বই প্রতিশোধ । এমনি কৰিয়াই হুলিয়া থেলিয়া আনন্দ করিয়া তাহাঙ্গের দিনগুলি কাটিতে লাগিল । ইহর পর যেদিন রমেশ জানিতে পারিল যে, তাহাদের গুহে আসিতেছে একট নুতন অতিথি, সেঙ্গিন রমেশ যে কি করিবে, তাহ। সে নিজেই বুঝিঙ্কা উঠিতে পারিল না। কমলাকে বুকে ধরিয়া, আদর করিয়া, লোহাগ জানাইয় তাহাকে একেবারে অস্থির করিয়া তুলিল-তাহাকে স্বাঙ্গা করিয়া তাহার খেন আর আশ মেটেসা। কমলা যেন তাহার চঙ্গে জ্বাঙ্গ এক স্নহ মন্ত্রী হুইয়া উঠিয়াছে ! তাহুর পর যখন একটি শিশুর জন্ম হুইল, তখন রমেশ হেন জাৰ্যর নূতন করিাই মাতিয়৷ উঠিল। এই শিক্ষ, এ যেন মেশের চক্ষে আন্ম এক পরম বিস্ময় : তাহার পুত্র তাছাঃ রক্তের একটি ধারা, একথা ভাৰিতেও যে তৃপ্তিতে তাহার চিন্তু একেবারে কুরিয়া উঠে। রমেশ পূত্রের মাস প্লাগিল চিত্তপ্রিয়। তাহার পর এই শিশুকেই কেন্দ্র করিয়া রমেশ BB BBBB BDBB BD DB mmB BB গাঢ় হইত্তে লাগিল । ইহার পশ্ন পচিশ বছর কাটিয়া গিয়াছে। চিত্তপ্রিশ্ন বড় হইয়াছে । লেখাপড়া শিশ্বিল্প মাচুৰ হুইয়াছে। রমেশ স্বায় পুত্রের বিবাহ দিয়া একটা লক্ষ্মী পুত্রবধু ঘরে জানিয়াছে । বধুর সেবায়, তাহার যুঞ্জে রমেশ রায়ের সমস্ত প্ৰাণ ভরিয়া থাকে। কমলার মুখে পুত্রবধুর প্রশংসা আর ধরে না । বলে, যা আমার সাক্ষাৎ লক্ষ্মী ! কিন্তু সংসারে হয় ত পরিপূর্ণ স্বধ কাহারে চিরকাল থাকে সা-রমেশ রায়েরও তাহ ব্লাহল ন। তাই ছ’দিনের আগে পিছে পুত্র আর পুত্রবন্ধু ছৱন্ত রোগে সংলার ছাড়িয়া জনস্তের পথে
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫০৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।