পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, ১৩৪e ] শেষ কণাগুলি অমোঘ গতা বলিয়। মনে হইতে লাগিল । মনীশ চিরদিনই মাকে হত্যক্স শ্রদ্ধা করিক্ত, এবং অমন মায়ের সম্ভাল হওয়ার জন্ত নিজেকে গৌরমন্বিত মনে করিত। কিন্তু তাহার এই ক্ষণিক অসাবধানতার জন্তু সে ষে উহাকে কতখানি অপমানিত করিয়াছে, ভাই ভাবিয়া তখন হইতেই ডাহার ব্যথিছ ক্ষুব্ধ হৃদস্থ অস্থশাচনায় দগ্ধ হইভেছিল। রাত্রের অন্ধকার ঘনাইয়া আলিতে সে নিস্তৰ নদীতীর হইতে উঠিয়া পড়িল এবং কোনমস্তে বাসায় ফিরিয়া আসিল । সমস্ত বাড়ীখান যেন উল্লান এবং নিম্পূহের মত পড়িয়া রহিয়াছে । সে আসিয়াছে বলিয়া সম্বন্ধনা করিবার জঙ্ক আহাঙ্গেয় আর কিছুই নাই, এমনিই মনে চইন্ডে জাগিল । সে টলিতে টলিতে মা ষে ঘরে গুইতেন, সেই ঘরের মেন্মের উপর গুইয়া পড়িল । তার মায়ের হাতের সাজান সংসারে সমস্ত ছোটবড় কাল্পগুলি তাহার চোগে পুড়িতে লাগঞ্জ । ওপাশের দরজা খুলিলেই অম্বুধের বাড়ী যাওয়া যায়। এই পথ দিয়াই মেয়েরা এবাড়ী প্রবাল্পী যাতায়াত করেন। আজ মৃ যাইবার সময় মেয়েটি ষে কিভাবে চোখের জল ফেলিক্সাছিল, তাহা ভাবিতে ভাবিতে তার নিজের eোগ দিয়া যে কখন এক সময় জ্বল বঙ্গির হইয় পড়িল, তাহ। সে নিজেও জানিতে পাইল না। মধু কি একটা কাজে মাঙ্গারে গিয়াছিল। এ ঘরে আলো দিতে আসিয়া বাকুক এ অবস্থায় দেখিয়া আশ্চৰ্য্য হইয়া গেল কহিল, এ কি বাৰু, এখানে শুয়ে যে ? উঠন, ও ধরে বিছানা করা হয়েছে । আচ্ছা চলু, বলিয়। মনীশ একটি দীর্ঘ নিশ্বাস ফেশিয়া উঠিয়া - পড়িল, এবং স্বন্ধ ुख्न ¥ङ्कर्नु 6 8: . হইতে বাহিরে যাইবে, এমনি সময় মনে হইল, ওবাড়ী হইতে কে যেন দরজায় ধাক্কা দিতেছে। মধু ভাড়াতাড়ি দরজা খুলিয়া দিতেই মন্থর ম৷ অগিাইয়। জাদিয়া বলিলেন, দিদি আজ চলে’ গেলেন, তাই তোমার ধবার বন্দোবস্ত অামাজের এপানেই করেছি। তুমি এস । স্বনীশ ইতঃস্তত করিতেছে স্কেথিয় হাসিন্ন। বলিলেন, আপত্তি করলে শুনৰো না বাৰা । মৃত্যু সারা গন্ধেটা ধরে কি সব তৈরী করেছে, তোনায় বুেতেই হবে। মনীশ প্রশান্ত কণ্ঠে কছিল, চলুন, বলিয়া ॐांझाब्रट्रे नृश्ऊि प्रदछ| १|ङ्ग इल्लेज़ी सयाज्ञैौtड প্রবেশ কশ্লিষ্ট । চণর এমনি কুরিয়ু একদিন অপরিচিত্তের লঙ্কেiচ দুর হইয়৷ এই দুই পরিবারের মধ্যে ঘনিষ্ঠতায় ষেরূপ ফুটিয়া -উঠিল, তাহু ধনীশকে জানলাই দ্বান কয়িঙ্গ, এবং জাহাঙ্গের ক্ষেঙ্কের স্নিগ্ধ শবলেপে ঋথম যে তাহার অতুশোচনায় ব্যথিত চিৰ মনেকটা শাম্ব হুইল, তাই সে বুঝিতেও পারিল না। কাল স্বাঞ্জী হুইডে মায়ের চিঠি মাপিয়াছে। সেথানকাল্প সংসারের সমস্ত খুটিনাটি পবরে জাহ। পরিপূর্ণ, অথচ, তাহার সম্বন্ধে স্থায় যে শারীরিক কেশ্বন আছে, ইহাই তিনি জানিতে চাহিয়াছেন। নিজের শরীর গু মন সম্বন্ধে ভিনি কিছুই লিথেল নাই। মনীশ অনেকবার চিঠিখানি পড়িয়াছে । এখন উহা চোখে পড়িতেই সে একটি নিশ্বাস কেলিল বুঝিল, যায়ের অভিমান ইহার প্রতি ছত্রে আত্মপরিচয় দিতেছে, এবং ধনীশের মুখ দুঃখ, হাসি উল্লাস কিছুই যেন তাহায় আর জানিবার আবিষ্ণক নাই – অথচ, আজি মায়ের শেষ কথা কয়টি তাছার মনে যে দাগ কাটিয়া দিয়াছে