পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ, ১৩৪• ] মধ্যেও উম্মাদন এসেছিল, কিন্তু স্বাপের সন্ধান ধাই নি এমন কথা আর বলা চলে না। পূৱরূপকে মাস্থ্য চিরদিন স্থদের দেখে, কিন্তু আমি তা দেখতে পারি নি । আর কেমন করে আমি আমার নিজের রূপে যুদ্ধ হয়ে উঠেচি, সে কথাই ত তোমাকে বলতে চাই। কোন একটা উপন্যালে পড়েছিলাম ঠাকুরপো, ষে, স্কুলারের মধ্যে স্বষ্টি করার বাসনা অত্যঙ্ক প্রধল । আজি নিজের সঙ্গে মিলিয়ে কথাটাকে খুব বিশ্বাস করি। সন্তোষ বিচলিত হইয়া উঠিয়াছে দেখিয় বীণা কথার মোড় খুরাইয়া জাবার স্বৰু করিল, তোমার গুরুঞ্জীর কথাই বলি ঠাকুরপে-- সন্তোষ বাধা দিয়া বলিল, থাকৃ, তার কথা আর তুলে না বেধি । বীণা চপল হাসিতে সম্ভোধকে বিধিস্থা বলিল, গুরুদেবেব অপমান শিষ্য সইতে পারে ন, সে বুঝি। কিন্তু ঠাকুরপে, তোমাদের দু’জনের একজনকেও বাদ দিয়ে স্বামার নিজের কথা আর বলা চলে না । তোমার ভক্তিবিশ্বাসের পাত্রটিকে আজ যদি তার উচ্চাসন থেকে নীচে নামিয়ে আনি ত স্থামাকে দোষ দিও না ঠাকুরপে। । জার তা’ করতে গেলে আমি নিজেঞ্চেও কম নীচে নামিয়ে আনর না। কিন্তু মাস্থ্য জেনেশুনে নিজেকে ছোট করতে পারে না, তবে আর ভয় পাবার কি আছে ঠাকুরপো ? এতবড় জান্তটাই ঘূদি দিতে পারলে ত ক্ষার পৈতের মায়াটা কাটাতে পার না ? ওসৰ কথা খাৰু না বৌদি। বলিয়াই সন্তোষ প্রশ্নদিকে মুখ ফিরাইয়া লইল । ছাই-পােশ চাপা দিয়ে এ সব রাখা যায় না ঠাকুরপে। যে কথাটা তুমিও ভাৰ, জাদিও ভাবি, দশজনেও জঙ্গমান ৰুৱে, লে কথাটার যদি বিশ্বর الأوانه আজি একটা পরিষ্কার বোঝাপড়া করে ঞ্চেলতে চাই ত সে কি আমার শুল্লায় ? বলিষা সম্ভোষকে ভাৰিষার জগুই যেন বীণ। সময় লিঙ্গ । সম্ভোষ ভাবিয়া পাইল না, বীণা আজি তাহাকে কি এমন স্পষ্ট করিয়া চোখে আঙুল স্থিা বুঝাইতে চায় । অৰুল লযুত্রে চাধাইয়। দিয়া কোন্‌ কুলে যে বীণা ডাহাকে ঠেলিয়া তুলিতে চায় তাহাও সে ভাল করিয়া বুঝিতে পারিল না। নিতান্ত অসহায়ভাবে সঞ্চৌম্ব বীণার মুখের পালে চাহিল । বীণা যে এভথানি উগ্র হইয়া উঠিক্তে পারে, তাহা শস্তোষ ইহার পূৰ্ব্বে কোনদিন বিশ্বাস করিভ না। বীণার চোগের উপর পড়িয় যে চূর্ণ কুন্তলরাশি একটা বাধার স্বজন করিয়া তুলিতেছিল, তাহ! এক হাতে সরাইয়া দিয়। বীণা বলিল, ঠাকুরপো, তোমার মানব-চরিয়েস্থ অভিজ্ঞতায় যে ৰাষ্ট্রন্থটি সবার উচ্চ আসন লাভ করে বসেছেন, তিনি যে আমারই স্বামী, আর জমি যে সতীসাৰিত্রীর দেশেরই মেয়ে তা তুমি ভুলে যাও কেন ? সতী-সাবিত্রীর কথা উঠিয়া পড়ায় সন্তোষ বিত্রত হইয়া বলিল, বৌদি’, সতী-সাবিত্রীর কথা ভুলো না, অষ্কের অামি ভাল করে' বুঝিই

  • [1 ।।

বীণা বুঝিল, সতী-লাবিত্রীর কথা তাহার অজয়ের কোন্‌ স্থানটিতে থিয় আঘাত খঙ্গিল। ক্ষণিক দীৱৰ থাকিয়া বীণা বঞ্চিল, ঠাকুরপে, গৰ্ত্তী-সাবিত্রীর নামও কি আমার মুখে শোভা পায় মা না কি ? সন্তোষ ৰশিল্প, সে কথা ত আমি বলি নৈ tबौक्षि* ॥ चाछह ८ष---युलिइ शैशं चांयांन्न अग्नड কৰিল, এ বাদ-প্রতিবাদের কথা নয় ঠাকুরপো। এমন স্বভ্রাপ্ত লভ্যকে গলা টিপে মাল্লতে চাওয়া