পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&&: কি কোন কাজের কথা ? এর যার নেই কোন কালে একদিন-ন-একদিন বীভৎস রূপ নিয়ে প্রকট হ’য়ে উঠবেই। একটা নিশ্বাস টানিয়া লইয়া বীণা দীপ্তকণ্ঠে বলিয়া চলিল, তোমার দীক্ষা একদিন বলেছিলেন, "এক্ত রূপকে আমার কেন জানি ভারী ভয় হয় । ভার পূৰ্ব্বে অবশু ক্ষপের ওজন আমি কোনদিন কল্পে দেখি নি । একটা আয়না সামনে পেতে সেদিন আমি লম্বন্ত রাত জেগে ৰসেছিলাম, বিশ্বাস কৰূণ্ডে পাৱ ? কিন্তু তৃপ্তির চেয়ে অতৃপ্তি, নিবৃত্তির চেয়ে প্রবৃত্তি, দিন দিন খরতর হয়ে উঠেচে । ভারপর এক মূহূর্জের সাফলোর জন্ত্রে ঘরের স্তিমিত দীপালোকে নিজের ছাগ্রত যৌবনকে নিষ্ফলতার চাবুক মেয়ে মেয়ে জাগিয়ে রেখেছি । আমার উন্মাদন দেখে গুঁয়ে কেমন জয় হ’ল স্কনি না, दगुह्णन, ‘अभन कtब्र' याएष छर्थौ श्य न वैौ५ ।। নিজেকে জয় করার মগেই মল্লিষের সার্থকতা।’ निटबक छग्न कब्रहड३ cदो५ झछ cङाघांप्त थक्रস্ত্রীকে দেশ-ভ্রমণে বেরুতে ছ’ল--কিন্তু আমার পথ রইলো কোথায় ঠাকুরপো ? তারপর মিজের আগুণে নিজে অহোরাত্র পুড়েছি—কিন্তু আশঙ্কাঙ্কার লমাধি ত কই কিছুতে হয় না । নিজেকে জয় করা এত সোজা কথা নয় ঠাকুরপো। কাজেই আমাকে সার্থক করে তোলৰাৱ জন্ধে অতৃপ্ত ক্ষুধার পীড়নে তোমার দোরে এসে যা যারতে হ’ল। এখন তোমার বিশ্বাস হুয়ু যে, আমি তোমাকে ভালবালি ? সন্তোষ একটা চাবুক খাইয়া যেন ক্লখিয়া গাড়াইল—ন, বিশ্বাস করি না । ফ্রবেশ-স্বা’কে যে পেয়েছে, জেনেছে,—সে জায় কাউকে কোনদিন ভালবাসতে পারে বলে আমার ধারণা cमझे । বীণা তাহার মুখের পরেই হাসিয়া বলিল, ,পাওয়ার কথা বলচ । কই, টা’কে ত আমি নবম বর্ষ কোনদিনই পাই নি । দ্বার জনের কথা যদি বল, তবে সবাই কি আর একজনকে একরকমে জানে ? এই দেখ না, তুমি তোমার দাদাটিকে যেমন ভাবে জান, আমি ঠিক ডেমনভাবে জানি না । আমি জানি, তিনি তার স্বষ্টি করার প্রবৃত্তিকে গল টিপে মারতে চেষ্টা করচেন—আর একেই ক্ৰন্থ ত তিনি যানব জীবনের চরম সার্থকতা বলে’ ঠিক করে’ বলে জাছেন ; কিন্তু এও আমি ছানি যে, একদিন তার এ ভুল ভেঙে যাবে – আমার কাছে ছুটে স্বাসতেও তাকে হবে । সেই BBDDD BBBD Y0Y BBSBSS BB BB কল্পে ক্ষর করতে পারি মা | এমালও হ’তে পারে নে, তার অাদর্শকে আমি স্কুল করেচি। ङानवांग। ॐाटकरें शाइ #iङ्कब्रट्र**. cय नां*jाट्लग्न বাহিপ্পে নয়। তা ছাড়া, এস্ত রূপ-যৌবন নিয়ে ধার সংযমের বাধ জাজও এক মুহূর্বের জন্য টলাতে পারি নি, উকে জ্ঞালৰালি কি কয়ে ? কিন্তু ভক্তি না করেৎ ভ পারি না । বীণা লঙ্কোম্বের পানে চাঙ্কিয়! হাসিয়া উঠিল। সে হাসিতে বীণার রূপ-যৌবনের সমস্ত রল যেন क्रय्।ि श्रृष्ट्रिल । এতক্ষণ লঙ্কোষের সঙ্গে এ জগতের সমস্ত সম্পর্কই মেন চুকিম্বা গিয়াছিল। বীণার কোমল শশে সঙ্কল। তাহার লঙ্গিং ফিরিয়া স্বাসিল । সে বলিল, তুমি এখনও ঘাও নি বৌদি' ? যাকে ভালবালা স্বায়ু, তা’কে ছেড়ে যাওয়া কি এজই সহজ ঠাকুরপো -ৈবলিয়া সে স্থতদিকে মূখ ফিরাইয়া লইল । এতবড় পরিহাস সমগ্র চেত্তম শক্তিকে একত্ৰিত কৰি শস্তুেষিকে সৰু করিক্তে হুইল । বীপ জীৰা খলিল, ঠাকুরপো, তোমাকেও ভাল করে ভেৰে দেখতে বলি, তুমিও জামাকে ভাগক্ষেসেছ । একখার উত্তর জার একদিন এসে নাহৰ আন ধৰ। ৰাজ আলি এলিয়া বীণ,