কলঙ্ক-ভঞ্জন শ্ৰীহরিপদ গুহ পৌষের সন্ধা । কয়েকজন উদীয়মান যুবক-লেখক “কল্পেলিনী অফিসে বসিয়া গল্প করিতেছিল। সেদিন বেশ কল্কন্ েঠাণ্ডা পড়িয়াছিল ; গল্প যেন কিছুতেই ভ্ৰমিয়া উঠিতেছিল না। ঠিক সেই সময় ভিতর হক্টস্তে পাপস্থভাস্কা ও চা আসিয়া উপস্থিত হুইল । সকলে সানন্দে এক-একটি ডিলু তুলিয়া লইয়া তপ্ত পোলার চুমুক দিয়া বলিয়া উঠিল--"আঃ ? গরম চা পানের সঙ্গে সঙ্গে যুক্তও ঈষৎ উষ্ণ হুইয়া উঠিল ; কুতরাং, সহজেই গল্প স্বমিয়া গেল । " . পল্লী-লম্বন্ধেই তখন আলোচনা চলিতেছিল। ভূবন বলিল—‘চিরকাল বইয়েতেই পড়ে এলুম, পার্থীড়াক, ছায়ায় ঢাকা শ্যামস্নিগ্ধ শাস্তির নীড় পল্লী-জননী। কিন্তু আমার জষ্টে আর সেই জননীর মুখ দর্শন হলো না। সহরের ছেলে সে ; চিরকাল এখানে থাকিয়া মাহুধ—কাজেই, সুষমা-মণ্ডিত পল্লী-শ্ৰী দর্শন সূতাই তাহার ভাগ্যে ঘটিয়া ওঠে নাই। তাহার খেদোক্তি শুনিয়া অপূৰ্ব্ব বলিল—বেশ ত, চল একদিন আমাদের দেশে। কিছুদিন থেকে, বেড়িয়ে সব দেখে-কনে আসবে। পাড়াগী সম্বন্ধে তোমার "মাইডিয়াটা হয় ত তখন বদলে যাবে। সে স্লাজী হইয়া গেল ; স্থির হইল, আগামী বড়দিনের ছুটিতে তাহারা রওনা হইবে। উকিল লেখক রাধিকাৰাৰু একপাশে চুপ করিয়া বসিয়াছিলেন। তিনি হাসিয়া বলিলেন— কেতাৰে পূড়তে মন্স লাগে না। পার্থীড়াক, ছদ্বিার ঢাকা একথা সত্য বটে, কিন্তু সেখানে দুদিন বাস করলেই তোমার ধারণ বদলে যাবে। শাস্তির লেশ মাত্র সেখানে নেই ; রাতদিন ঝগড়া-যামলা লেগেই আছে। সামান্য একটা কারণে এ ওকে একঘরে করছে, ও তাঁর ধোপনাপিত বন্ধ করছে। পল্পী-সম্বন্ধে আমার ধারণাও আগে তোমার মতই ছিল ; কিন্তু কি করে সেটা বদলে গেল, তাই বলুছি শোন। অবশ্ব বঙ্গের সমস্ত পল্লীরই ८६ ७३ अरुश्, ऊ' बन्ष्ट्रि नं। श्य उ एकान কোন শিক্ষিত্ত পল্লীতে এর ব্যতিক্রমও আছে। “পল্লীতে জন্ম হলেও আমি চিরকাল সহরের बूक्हे माइव , देशवा९ कक्षामा झु-झोब्रज्ञिानग्न छग्नु দেশে হেতুম। ছেলেমানুষ, ভাল-মন্দ বোঝবার শক্তিও তখন আমার ছিল না। তারপর যখন বড় হলুম, তখন অনেকদিন পৰ্য্যন্ত আর জেশে যাই নি। ওকালতি পাশ করে? এখানে গ্ৰাকৃটিশ করছিলুম ; দেশের সঙ্গে স্বার কোন সম্বন্ধই ছিল না। দেশের বাড়ীতে এক বৃদ্ধ পিলিমা খাকৃতেন। তিনিই সব দেখাশোনা কতেন।
- অনেক দিন পরে ।
কিছুকাল রোগভোগের পর স্বাস্থ্য একেবারে ভেঙে পড়ল। শরীর স্বার সাৰ্বতে চায় না। ষে ভক্তিার দেখছিলেন, তিনি বললেন—স্থান
