6 Հց করা চলে না, গাড়ী তখনই ছাড়িৰে । তাই একটু সঙ্কোচেস্থ সহিত ৰন্সিল, “মেম-সাহুেৰ--- মেম-সাহেবের হস হইল । তিনি ট্যারাষ্টীকা কথায় জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি চায়, এখনও কেন দাড়িয়ে আছে ?” লোকটা ভড়কাইয়া গিয়া বেশ নরম স্থরেই বলিল, "পয়স মিলা নেহি ।” যেন আকাশ হুইভে পড়িয়া মেঘ-সাহেব বলিলেন, “মিলা নেহি । ক্যা, লাহাব নেহি দিয়া ? তাজব । আচ্ছা, মোটক। চেন্থ স্থায় ?” বেচারী দু-চায় পয়সার মোট মাথায় কল্পিয়৷ ফেরে, চেঞ্জের টাকা পাইবে কোথায় ? মাখ। নাড়িয়া সে বিনীতভাবে জানাইল, 'ন', नाई ” মেম-লাহেব বলিলেন, “আপিশেষ ! হামারে পাশ মোট জায় ; খুচরা কুছ নেহি স্থায় । স্বচ্ছা, ভেজ দেগা—নাম, তুহারে নাম r” ক্ষিপ্ত ততক্ষণ ট্রেণ ছড়িতেছিল ; কাঙ্গেই বেচারী কুলি মুখ কাচুমাচু করিয়া গাড়ী হইতে নামিয়া পড়িল । যুবতী হুইপদ আ]গাইয়। গিয়া আশ্বাস দিলেন,"ড়রো মাষ্ট্র। সাহাৰ দেগা জকর। নেহি ত হাম হি তোমারা ভাড় বড় কুলিকা নাযমে মণিঅর্ডার ভেঞ্জ দেগী ?” কুলি তাহার কথা নীৱৰেই সমর্থন করিয়া লইল—নতুবা তখন আর উপায়ই বা কি ? খানিক পরে চাহিয়া দেখিলাম, অশ্চিৰ্য্য পরিবর্তন। মুখে-চোখে বিষন্নতার বান ভাৰাইয়া মেম-সাহেব বলিলেন, “দেখুন, আমি বড়ই বিপন্ন। টিকিট করেছিলুম, আমার ঠিক মনে আছে। কিউল থেকে কোলকাতার টিকিট করে তবে ভেতরে এসেছি। ক্ষিপ্ত খুঁজে পাচ্ছি না ! ৰোখয় যে রাখলুম—” কথাটার সঙ্গে সঙ্গে চারিদিকে অল্পাসের খুব লাগিয়া গেল। অবশেষে নিরাশ-কণ্ঠে Αδs. iনবম বর্ষ যুবতী বলিলেন, “না, কিছুতেই পাচ্ছি না—কি হবে তা হ’লে ?” মিলিটারী বন্ধু একটু অন্যমনস্থ হইয়া পড়িয়াছেল দেশিলাম । এবার প্রৌঢ়ের পালা । তিনি বলিলেন, “ভন্ন কি, হুয়ে যাবে খন।” সেম-সাহেব সাগ্রহে বলিলেন, “কি করে বলুন ত ? এ যাত্র। যদি রক্ষে করেন, চিরজীবন আপনার কাছে কৃতজ্ঞ থাকব!” “ভা’ ত থাকৃতে হবেই” বলিয়। প্রৌঢ় ঈশ্বং হাসিলেন । তখন দেখি--প্রৌঢ় কি করিয়া বেচারীকে স্বগা করেন, শ্বাষ্ট্ৰীশুদ্ধ লোক তাহাঁই দেখিতে একান্ত উংস্থক । প্রৌঢ় হাসিয়া বলিলে, “গাড়ীর সবার মন ত একে বাচাবায় ?” সকলেই লাগ্রহে সে কথা স্বীকার করিয়া লইল । প্রৌঢ় তখন হাত পাতিয়া বলিলেন, “বেশ, সবার টিকিট আমার হাতে দাও।” বুঝিয়ানা বুঝিয়া সকলেই নিজের টিকিট প্রৌঢ় শুভ্রলোকটীর হাতে দিলে, তিনি ছাপিড়ে হাসিতে বলিলেন, “আমি জানি এ গাড়ীর চেক লিলুয়ায় ट्प्र, इंteष्ट्रोग्र नग्न 1 cभभांtन é८क ब्रॉभेि८ग्न কলের কাছে যুগ ধোন্থাতে নিয়ে গেলেই চলবে। স্বাক্স আপাতত্তঃ যদি 'ক্লাইং চেকার ওঠে, একসঙ্গে এতগুলো টিকিট পেলেই লে সন্তুষ্ট হযে— আর কিছুই বলবে না।” শুনিয়া সকলেই আনন্দিত হুইল দেখিলাম। কেবল কাবুলী ও পাঞ্জাবীর মত অন্তরূপ। কাবুলী বলিল, “নেহি, গাড়ীক্ষা কিরায় হাম দেগা । পাঞ্জাৰী বলিল, ”নেহি, মেরী।” কিন্তু যুবতীর অবস্থা তখন চঞ্চল হরিণীরই ु ? সকালে এক ভঞ্জলোকের ডাকে চাহিয়া দেখিলাষ । তিনি বলিতেছেন, “দেখছেন
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫৩৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।