&a: মাত্র ছ’টি দণ্ডের আলাপ বিনিময়ের অবসরে এই সত্যটাই কি সবার চেয়ে বড় হয়ে থাকৃবে ? অঞ্চনার স্পর্শটাকে সে যাচাই কবৃতে চেয়েছিল--তাই রক্ত ভার আমন চঞ্চল হ’রে উঠেছিল । তাই প্রথম দেখায় রূপ শুর তীব্র হয়ে দৃষ্টি ভার বাল্সে দিয়েছিল—স্কিন্ধতায় ভয়ে’ ওঠে নি । অনাদিকাল ধরে মৃে জননী নারীর অস্তরে ঘুমিয়ে থাকে—এতগণ পরে অপূর্ণ যেন তার ছোয়া পায়। অঞ্চনার স্পর্শ মাতৃত্বের অযুতে অভিষিক্ত হয়ে মধুর রসে ডার ইঞ্জিয় মন পরিপূর্ণ করে তোলে। এই স্পর্শটুকু আছে বলেই बौवन ५मन भभूग्नङांद्र आमाब्र ! नईरन cष পৃথিবীর সমস্ত য়ল শুকিয়ে গিয়ে দিগন্তব্যাপী বিরাট মরুভূবি বিস্তীর্ণ বালুফারাশি নিয়ে ঘুর্ভিক্ষের মত শুন্যভার স্তষ্কভায় খ খ কবৃন্ত ! তার স্থই চোখ জ্বলে উয়ে আসে । একজন সম্পূর্ণ অপরিচিতার কাছ হ’ক্তে অযাচিত এত স্নেহ সে আর কোলও দিন পায় নি । তার পঙ্কিল চিন্তু যে আনন্দ্রের সন্ধানে এখানে এসেছিল, সে জানন্দ কোন পুণ্যম্পর্শে পবিত্ত্বতীয় ভয়ে ওঠে । আবেশে ডায় জাগি খুটি মুদ্রিত হয়ে আসে । --"এ কি, ঘুমৌলেন না কি ? উঠুন, শেষ হ’রে গেছে যে ” অঞ্জনার মিষ্টি মৃদু গলার জাওয়াজে তার চমক তাঙে ৷ ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত জনতা দ্বারের গ্রান্তে ভিড় জমায় । অপূৰ্ণকৈ বাড়ীর গলির মুখ অবধি এগিয়ে দিয়ে মঞ্জুত্র আর জঞ্জন বিদায় নেয়। অপূর্ণ মঞ্জুষ্ট্রর হাত ধরে বলে—“অনেক কষ্ট cभदश यांछ यांभांद्र अरना !" [ নবম বর্ষ মজুত্র বাধা দিয়ে বলে—“সে কি ! কষ্ট পেলুম, না তোষায় আরো কষ্ট দিলুম ! তোমার শরীর খারাপ জালে—” প্রসঙ্গট চাপ দেবীর জন্তে অঞ্জন তাড়াতাড়ি বলে—“কোথায় অন্যায় অত্যাচার করেচি বলে’ আমরাই আপনার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী হবে, তা’ না আগে হতেই আমাদের মুখবন্ধ করে দিলেন । মজী মৃন্দ্ব নয় ?” স্বপূর্ণ বিশ্বয়ের স্বরে বলে-”অভ্যাচার : সে ত যামিই কবুলুম। লাভের মধ্যে ছাল ৰুরে দেখাই হলো না আপনাদের।” অঞ্চল মৃদু হেলে বলে—“আপনাদের মানে দাড়াচ্চে স্ত স্বাগি । দেখি নি কি রকম ? জেপেচি কি না শুনতে চান ? গোড়া পেকে শেপ পর্যাপ্ত অবিকল্প বলে দেড়ে পারি ” সঙ্গুত্র বলে-“থাকৃ! রাতণ্ডুপুরে রাস্তার সাধাপানে গল্প ফেঁদে বললেই হয়েছে আর কি ! বিপ্লবীর জলঠাউরে এখনি লালবাজারে চালান করে দেবে।” অপূর্ণর দিকে চেয়ে বলে— *আচ্ছ, তবে আitল ভাই—শনেক রাত হলো।” অপূর্ণ বলে—“ইn, এসে ।” অঞ্চনাকে বলে—“যে অশ্রাচারটা আঞ্জ করলুম আপনার ওপর।--আশা করি মনে রাখবেন না।" চপল হাসি হেসে অঞ্চম কৌতুক করে বলে--"আপনি সনে স্থা রাখতে পারেন, আমি ভুলছি না কিছুতেই ! এ অত্যাচারের কথা চিরদিন আমার মনে থাকৃবে ” ছোট্ট একটি নমস্কার জানিয়ে অঞ্ছনা বন্ধুস্ত্রীর পিছনে এসে দাড়ায়। সৰুই আর একবার ‘আসি বলে বিদায় নেয়। রাস্তার বাক ঘুরে যেতেই ওঁদের আর দেখা যায় না। অপূর্ণ কিছুক্ষণ স্থাস্থর মত দাড়িয়ে থেকে গলির রাস্ত ধরে চলে । জঞ্জনার শেষ কথাটা তার মনের মধ্যে
পাতা:গল্পলহরী-নবম বর্ষ.djvu/৫৬১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।